Viral Photo || Bollywood Actress: ব্ল্যাকে বিক্রি হয়েছিল তাঁর Topless ছবি! ২২ বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিখোঁজ সলমনের এই নায়িকা! আজ কেমন আছেন?

৯০ এর দশকে বলিউডে অনেকটাই রাজত্ব করেছিলেন মমতা কুলকার্নি। পেশাগত জীবনে তিনি সব বড় অভিনেতার সঙ্গেই কাজ করেছেন। কিন্তু তারপরেই কেরিয়ারের চূড়ায় একদিন উধাও হয়ে যান মমতা। গ্ল্যামারের জগৎ থেকে তাঁর আকস্মিক নিখোঁজ হওয়ার পরে ভেঙেছিল তাঁর অগুনতি অনুরাগীদের হৃদয়। কারণ এর পরে তিনি আর কখনও, কোনওদিনই পর্দায় ফেরেননি তিনি।

সম্প্রতি, অভিনেত্রীর ছবি ইন্টারনেটে প্রকাশিত হয়েছে, যাতে ভক্তরাও তার চেহারা দেখে অবাক। তার চেহারা অনেকটাই বদলে গেছে। বছরের পর বছর ধরে নিখোঁজ বলিউড ডিভা মমতা কুলকার্নির চেহারা দেখে আজ অবাক তাঁর অনুরাগীরাও।

সময়ের চাপে আজ তাঁর চেহারা অনেকাংশে বদলে গিয়েছে। একসময়ের আবেদনের চূড়ান্ত মূর্তি হয়ে বলিউড কাঁপানো অভিনেত্রী আজ কেমন? একটা সময় তার নিষ্পাপ মুখ আর অসম্ভব যৌন আবেদন দিয়ে সবাইকে পাগল করে দিতেন এই নায়িকা। সেই সময় বলিউডের এক নম্বর অভিনেত্রীর তালিকায় ছিল তাঁর নাম।

মমতার তার সৌন্দর্য দিয়ে কোটি কোটি ভক্তের হৃদয়ে হৃদ স্পন্দন তৈরি করেছিলেন। এহেন অভিনেত্রী যখন অভিনয়কে পুরোপুরি বিদায় জানালেন তখন হতবাক হয়েছিলেন তাঁর ফ্যানরাও।

আজ সেই যুগের সুন্দরী এই অভিনেত্রীর জীবনধারাও পুরোপুরি বদলে গিয়েছে বলে মনে হয়। তার ওজনই হোক বা তাঁর লুক, অভিনেত্রীর মধ্যে অনেক পরিবর্তন এসেছে।

ভাইরাল হয়েছে মমতা কুলকার্নির ছবি মমতা কুলকার্নির চেহারা এখন অনেকটাই বদলে গিয়েছে। নব্বই দশকের এই সুন্দরী অভিনেত্রীর জীবনধারাও পুরোপুরি বদলে গিয়েছে। অভিনেত্রীর ওজন বা তাঁর চেহারা, সব কিছুতেই পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে আজকাল।

মমতা কুলকার্নিকে এখন নো মেকআপ বা সাদামাটা চেহারায় বেশি দেখা যায়।

আপনি যদি আজও মমতা কুলকার্নির মুখের সেই সেদিনের নির্দোষ, নিষ্পাপ অভিব্যক্তি দেখার অপেক্ষায় থাকেন তবে কিন্তু আপনাকে হতাশ হতে হবে।

মমতা কুলকার্নির জীবনও বিতর্কে ভরা। শোনা যায়, মমতা তার ভালোবাসা পেতে ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মমতা এবং তার প্রেমিক ভিকি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে দুবাইতে বিয়ে করেন। এর পর তিনি দেশ ছেড়েছিলেন।

অভিনয় জগতকেও বিদায় জানিয়েছিলেন মমতা। পুলিশ যখন ভিকিকে হেফাজতে নেয়, তখন মমতার নামও উল্লেখ করা হয়। শোনা যায় একসময়ের বোল্ড ইমেজের এই বলিউড নায়িকা এখন কেনিয়ায় থাকেন।