Abhishek-Aishwarya: অভিষেক-ঐশ্বর্যের শ্যুটিং-এর পরই হুড়মুড় করে 'এখানে' বেড়েছে পর্যটন, কোথায় জানুন

Last Updated:
বর্তমানে এই বাড়িতে বলিউড ও টলিউডের একাধিক সিনেমার শুটিং হয়। তবু রাবণ সিনেমার স্মৃতি যেন সবচেয়ে উজ্জ্বল। অনেকেই মনে করেন, সঠিক উদ্যোগ নিলে সাহেব কুঠিকে ঘিরে গড়ে উঠতে পারে পর্যটন কেন্দ্র।
1/6
বলিউড তারকা দম্পতি অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের স্মৃতি আজও যেন জীবন্ত গঙ্গা পাড়ের আগরপাড়ার সাহেব কুঠিতে। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মণিরত্নম পরিচালিত রাবণ সিনেমার শুটিং চলাকালীন এই অঞ্চল হয়ে উঠেছিল কার্যত এক টুকরো মুম্বই। (Rudra Narayan Roy)
বলিউড তারকা দম্পতি অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের স্মৃতি আজও যেন জীবন্ত গঙ্গা পাড়ের আগরপাড়ার সাহেব কুঠিতে। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মণিরত্নম পরিচালিত রাবণ সিনেমার শুটিং চলাকালীন এই অঞ্চল হয়ে উঠেছিল কার্যত এক টুকরো মুম্বই। (Rudra Narayan Roy)
advertisement
2/6
চলচ্চিত্রটির শুটিং হয়েছিল আগরপাড়া জুটমিল সংলগ্ন ঐতিহাসিক ‘সাহেব কুঠি’তে। হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত এই ব্রিটিশ আমলের অতিথিশালা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং স্থাপত্য বৈচিত্র্যের জন্য বেছে নিয়েছিলেন পরিচালক মণিরত্নম।
চলচ্চিত্রটির শুটিং হয়েছিল আগরপাড়া জুটমিল সংলগ্ন ঐতিহাসিক ‘সাহেব কুঠি’তে। হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত এই ব্রিটিশ আমলের অতিথিশালা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং স্থাপত্য বৈচিত্র্যের জন্য বেছে নিয়েছিলেন পরিচালক মণিরত্নম।
advertisement
3/6
হিন্দি ও তামিল—দু’টি ভাষার সংস্করণেই চলেছিল শুটিং। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত চলে শুটিং। গঙ্গাবক্ষে নৌকাভ্রমণের রোমান্টিক দৃশ্যের শুটিং বহু মানুষ নিজ চোখে দেখেছিলেন।
হিন্দি ও তামিল—দু’টি ভাষার সংস্করণেই চলেছিল শুটিং। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত চলে শুটিং। গঙ্গাবক্ষে নৌকাভ্রমণের রোমান্টিক দৃশ্যের শুটিং বহু মানুষ নিজ চোখে দেখেছিলেন।
advertisement
4/6
১৯২৭ সালে কলকাতার বিখ্যাত ইহুদি শিল্পপতি বি এন ইলিয়াস প্রতিষ্ঠা করেন আগরপাড়া জুটমিল। সেইসঙ্গে গঙ্গার ধারে থাকা মিশন হাউসের জমি অধিগ্রহণ করে তৈরি হয় ‘সাহেব কুঠি’।
১৯২৭ সালে কলকাতার বিখ্যাত ইহুদি শিল্পপতি বি এন ইলিয়াস প্রতিষ্ঠা করেন আগরপাড়া জুটমিল। সেইসঙ্গে গঙ্গার ধারে থাকা মিশন হাউসের জমি অধিগ্রহণ করে তৈরি হয় ‘সাহেব কুঠি’।
advertisement
5/6
এক সময়ের ‘মিশন রোড’-এর নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় ‘ইলিয়াস রোড’। ১৯৮৫ সাল থেকে সাহেব কুঠি চলে যায় সারদা গ্রুপের মালিকানায়। কুঠির চারপাশে রয়েছে বাগান, মাঠ, সুইমিং পুল। সব মিলিয়ে যেন এখানে রয়েছে সিনেম্যাটিক পরিবেশ।
এক সময়ের ‘মিশন রোড’-এর নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় ‘ইলিয়াস রোড’। ১৯৮৫ সাল থেকে সাহেব কুঠি চলে যায় সারদা গ্রুপের মালিকানায়। কুঠির চারপাশে রয়েছে বাগান, মাঠ, সুইমিং পুল। সব মিলিয়ে যেন এখানে রয়েছে সিনেম্যাটিক পরিবেশ।
advertisement
6/6
বর্তমানে এই বাড়িতে বলিউড ও টলিউডের একাধিক সিনেমার শুটিং হয়। তবু রাবণ সিনেমার স্মৃতি যেন সবচেয়ে উজ্জ্বল। অনেকেই মনে করেন, সঠিক উদ্যোগ নিলে সাহেব কুঠিকে ঘিরে গড়ে উঠতে পারে পর্যটন কেন্দ্র।
বর্তমানে এই বাড়িতে বলিউড ও টলিউডের একাধিক সিনেমার শুটিং হয়। তবু রাবণ সিনেমার স্মৃতি যেন সবচেয়ে উজ্জ্বল। অনেকেই মনে করেন, সঠিক উদ্যোগ নিলে সাহেব কুঠিকে ঘিরে গড়ে উঠতে পারে পর্যটন কেন্দ্র।
advertisement
advertisement
advertisement