Singer Altaf Raja: দর্জি থেকে রাতারাতি সুপারস্টার, এক গানে বিশ্বরেকর্ড! 'তুম তো ঠহরে পরদেশি' গায়ক আলতাফ রাজা এখন কোথায়?
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Singer Altaf Raja: ‘তুম তো ঠহরে পরদেশি, সাথ ক্যায়া নিভাওগে...’। ৯০-এর দশকের এই গানটা শোনেননি, এমন কোনও মানুষ নেই। গায়ক আলতাফ রাজা, এখন কোথায়?
‘তুম তো ঠহরে পরদেশি, সাথ ক্যায়া নিভাওগে...’। ৯০-এর দশকের এই গানটা শোনেননি, এমন কোনও মানুষ নেই। গায়ক আলতাফ রাজা। তাঁর অ্যালবাম 'তুম তো ঠহরে পরদেশি', যা রাতারাতি তাঁকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছিল৷ ভেঙে দিয়েছিল পূর্ববর্তী যাবতীয় ব্যক্তিগত গানের রেকর্ড৷ রাতারাতি বিক্রি ৭ মিলিয়ন ক্যাসেট৷ যা রেকর্ড। এত খ্যাতি অর্জন করেও সেই আলতাফ রাজা বর্তমানে লাইম লাইটের সম্পূর্ণ বাইরে।
advertisement
আলতাফ ১৯৬৭ সালের ১৫ অক্টোবর মহারাষ্ট্রের নাগপুরে জন্মগ্রহণ করেন। আলতাফের বাবা-মায়ের ইচ্ছে ছিল, ছেলে যাতে ভাল জায়গায় পড়াশোনা করে সফল কোনও কেরিয়ার বেছে নেয়৷ ভাল স্কুলে পড়ানোর জন্যেই আলতাফকে নিয়ে আসা হয় মুম্বইয়ে৷ সেখানে প্রথমে তিনি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়৷ তারপরে ভর্তি করানো হয় মুম্বইয়ের নামী অ্যান্টোনিও ডি’সুজা স্কুলে।
advertisement
আলতাফের বাবা-মা জানতে পেরেছিলেন, ওই স্কুলে রাজ কপুরের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিদের যাতায়াত রয়েছে। সেই কারণেই হয়তো স্কুলটি বেছেছিলেন তাঁরা৷ যদিও এত ভাল স্কুলে পড়েও আলতাফের পড়াশোনায় মন ছিল না৷ নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পরে পড়াশোনা ছেড়ে দেন আলতাফ৷ ছেলের পড়াশোনায় মতি নেই দেখে, আলতাফের বাবা-মা তাঁকে দর্জির কাজের শিক্ষানবিশিতে ভর্তি করিয়ে দেন৷
advertisement
advertisement
আলতাফ তাঁর মায়ের সঙ্গে গায়ক হিসেবে মঞ্চে কাওয়ালি সঙ্গীত পরিবেশন শুরু করেন। আলতাফের মা-ও তাঁকে পেশাগতভাবে গান করার পরামর্শ দেন। বাবা-মায়ের সহায়তায় আলতাফ সারাদেশে সংগীত পরিবেশন শুরু করেন। উপরন্তু, তিনি বেশ কয়েকটি সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৯০ সালে তাঁর প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করেন 'তুম তো ঠহরে পরদেশি'।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
আলতাফ রাজার ‘তুম তো ঠহরে পরদেশি’ গানটি সম্প্রতি পুরোপুরি রিমেক করে দর্শকদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। আলতাফের শেষ গান ছিল ‘সাথ কেয়া নিভাওগে’ যে গান তিনি টনি কক্করের সঙ্গে গেয়েছিলেন। এই গানটি সুপরিচিত অভিনেতা সোনু সুদ এবং নিধি আগরওয়ালের উপর চিত্রায়িত হয়েছে, এটি ইউটিউবে ৫.২ কোটি মানুষ দেখেছেন।
advertisement