Mainul Ahsan Noble: 'মোবাইল-প্রযুক্তির যুগে ৭ মাস আটকে রাখার অভিযোগ হাস্যকর'! ধর্ষণ মামলায় নোবেলের পাশে প্রাক্তন

Last Updated:
Mainul Ahsan Noble: নোবেলের আইনজীবী জানিয়েছেন সেই তরুণী নাকি তাঁর স্ত্রী। নিছকই ভুল বোঝাবুঝির জন্য নাকি তিনি গায়কের বিরুদ্ধে মামলা করেন। অভিযোগকারিনী চার মাসের অন্ত্বঃসত্ত্বা বলেও জানানো হয় আদালতে।
1/5
অপহরণ এবং ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার বাংলাদেশি গায়ক মঈনুল আহসান নোবেল। সোমবার রাত দুটোয় অভিযান চালিয়ে নোবেলকে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার থেকে গ্রেফতার করা হয়।
অপহরণ এবং ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার বাংলাদেশি গায়ক মঈনুল আহসান নোবেল। সোমবার রাত দুটোয় অভিযান চালিয়ে নোবেলকে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার থেকে গ্রেফতার করা হয়।
advertisement
2/5
পুলিশ সূত্রে খবর, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল পেয়ে ডেমরার সারুলিয়ার আমতলায় নোবেলের বাড়ি থেকে এক নারীকে উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, গায়ক নোবেল সাতমাস ধরে তাঁকে আটকে রেখে ধর্ষণ করেছেন। ফোনও নাকি কেড়ে নেওয়া হয়েছিল।
পুলিশ সূত্রে খবর, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল পেয়ে ডেমরার সারুলিয়ার আমতলায় নোবেলের বাড়ি থেকে এক নারীকে উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, গায়ক নোবেল সাতমাস ধরে তাঁকে আটকে রেখে ধর্ষণ করেছেন। ফোনও নাকি কেড়ে নেওয়া হয়েছিল।
advertisement
3/5
মঙ্গলবার আদালতে পেশ করা হয় নোবেলকে। বাংলাদেশের এক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, গায়কের আইনজীবী জানিয়েছেন সেই তরুণী নাকি তাঁর স্ত্রী। নিছকই  ভুল বোঝাবুঝির জন্য নাকি তিনি গায়কের বিরুদ্ধে মামলা করেন। অভিযোগকারিনী চার মাসের অন্ত্বঃসত্ত্বা বলেও জানানো হয় আদালতে।
মঙ্গলবার আদালতে পেশ করা হয় নোবেলকে। বাংলাদেশের এক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, গায়কের আইনজীবী জানিয়েছেন সেই তরুণী নাকি তাঁর স্ত্রী। নিছকই ভুল বোঝাবুঝির জন্য নাকি তিনি গায়কের বিরুদ্ধে মামলা করেন। অভিযোগকারিনী চার মাসের অন্ত্বঃসত্ত্বা বলেও জানানো হয় আদালতে।
advertisement
4/5
এমন বিতর্কের সময় নোবেলের পাশে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। একটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, 'সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার বিভিন্ন বক্তব্য ছড়িয়ে পড়েছে—এর মধ্যে কিছু সত্য, আবার অনেকটাই ভ্রান্ত ও উদ্দেশ্যমূলক। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, ছড়ানো সব কথাই আমার বলা নয়। আর কেউ যদি মনে করে, এই মোবাইল ও প্রযুক্তির যুগে কাউকে সাত মাস ধরে জোরপূর্বক আটকে রাখা বা এমন অপরাধ সংঘটিত করা সম্ভব—তাহলে সেটি বাস্তবতাবিরুদ্ধ ও সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর ও হাস্যকর একটি ধারণা।'
এমন বিতর্কের সময় নোবেলের পাশে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। একটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, 'সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার বিভিন্ন বক্তব্য ছড়িয়ে পড়েছে—এর মধ্যে কিছু সত্য, আবার অনেকটাই ভ্রান্ত ও উদ্দেশ্যমূলক। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, ছড়ানো সব কথাই আমার বলা নয়। আর কেউ যদি মনে করে, এই মোবাইল ও প্রযুক্তির যুগে কাউকে সাত মাস ধরে জোরপূর্বক আটকে রাখা বা এমন অপরাধ সংঘটিত করা সম্ভব—তাহলে সেটি বাস্তবতাবিরুদ্ধ ও সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর ও হাস্যকর একটি ধারণা।'
advertisement
5/5
নোবেল এবং সালসাবিলের বিচ্ছেদের সময় কিছু কম বিতর্ক হয়নি। তবে কঠিন সময়ে প্রাক্তনের পাশে দাঁড়িয়েছেন সালসাবিল। তবে কি দূরত্ব ঘুচবে? এখন সেটাই দেখার।
নোবেল এবং সালসাবিলের বিচ্ছেদের সময় কিছু কম বিতর্ক হয়নি। তবে কঠিন সময়ে প্রাক্তনের পাশে দাঁড়িয়েছেন সালসাবিল। তবে কি দূরত্ব ঘুচবে? এখন সেটাই দেখার।
advertisement
advertisement
advertisement