না কোনও প্রেমের গুঞ্জন, তো না কোনও পরকীয়ার জল্পনা; ইন্ডাস্ট্রির এক সুপারস্টারের ঘরণী হয়েই ৫২ বছর কাটিয়ে দিলেন এই বাঙালি অভিনেত্রী

Last Updated:
Bollywood Hit Love Story: একটা সময় ছিল, যখন সেই অভিনেত্রী একটার পর একটা হিট দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু আজও তিনি লক্ষ লক্ষ মানুষের মনে রাজত্ব করছেন। বিগত ৫০ বছর ধরে নিজের অভিনয় দক্ষতায় সকলকে মুগ্ধ করে রেখেছেন। সেই সঙ্গে বাস্তব জীবনেও মা, স্ত্রী এবং শাশুড়ি হিসেবে কর্তব্য করে চলেছেন তিনি। কথা হচ্ছে, বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জয়া বচ্চনের।
1/7
বলিউডের এমন অনেক প্রেমকাহিনি রয়েছে, যা একেবারে রুপোলি পর্দার মতোই। কারও প্রেম পরিণতি পেয়েছে। তো কারও ক্ষেত্রে প্রেম কাহিনিটাই অসমাপ্ত থেকে গিয়েছে। তাঁদের কপালে এসেছে শুধু দুঃখেরই বোঝা। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, একজন অভিনেত্রী রয়েছেন, যাঁর নাম কোনও তারকার সঙ্গেই জড়ায়নি। একজনকে ভালবেসেছেন, আর তাঁর সঙ্গেই সারা জীবন থেকেছেন।
বলিউডের এমন অনেক প্রেমকাহিনি রয়েছে, যা একেবারে রুপোলি পর্দার মতোই। কারও প্রেম পরিণতি পেয়েছে। তো কারও ক্ষেত্রে প্রেম কাহিনিটাই অসমাপ্ত থেকে গিয়েছে। তাঁদের কপালে এসেছে শুধু দুঃখেরই বোঝা। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, একজন অভিনেত্রী রয়েছেন, যাঁর নাম কোনও তারকার সঙ্গেই জড়ায়নি। একজনকে ভালবেসেছেন, আর তাঁর সঙ্গেই সারা জীবন থেকেছেন।
advertisement
2/7
একটা সময় ছিল, যখন সেই অভিনেত্রী একটার পর একটা হিট দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু আজও তিনি লক্ষ লক্ষ মানুষের মনে রাজত্ব করছেন। বিগত ৫০ বছর ধরে নিজের অভিনয় দক্ষতায় সকলকে মুগ্ধ করে রেখেছেন। সেই সঙ্গে বাস্তব জীবনেও মা, স্ত্রী এবং শাশুড়ি হিসেবে কর্তব্য করে চলেছেন তিনি। কথা হচ্ছে, বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জয়া বচ্চনের।
একটা সময় ছিল, যখন সেই অভিনেত্রী একটার পর একটা হিট দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু আজও তিনি লক্ষ লক্ষ মানুষের মনে রাজত্ব করছেন। বিগত ৫০ বছর ধরে নিজের অভিনয় দক্ষতায় সকলকে মুগ্ধ করে রেখেছেন। সেই সঙ্গে বাস্তব জীবনেও মা, স্ত্রী এবং শাশুড়ি হিসেবে কর্তব্য করে চলেছেন তিনি। কথা হচ্ছে, বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জয়া বচ্চনের।
advertisement
3/7
কঠিন সময়েও স্বামীর পাশে: একটা সময় ছিল, যখন নিজের স্বামী তথা অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনকে প্রায় সতীর মতো মৃত্যুর মুখ থেকে ছিনিয়ে এনেছিলেন জয়া। কঠিন সময়ে প্রচুর ধৈর্য ধরেছিলেন এবং বিশ্বাস রেখেছিলেন তিনি। ১৯৭৬ সালে অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে রেখার নাম জড়িয়েছিল। তা সত্ত্বেও অমিতাভকে আঁকড়েই রয়েছেন জয়া।
কঠিন সময়েও স্বামীর পাশে: একটা সময় ছিল, যখন নিজের স্বামী তথা অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনকে প্রায় সতীর মতো মৃত্যুর মুখ থেকে ছিনিয়ে এনেছিলেন জয়া। কঠিন সময়ে প্রচুর ধৈর্য ধরেছিলেন এবং বিশ্বাস রেখেছিলেন তিনি। ১৯৭৬ সালে অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে রেখার নাম জড়িয়েছিল। তা সত্ত্বেও অমিতাভকে আঁকড়েই রয়েছেন জয়া।
advertisement
4/7
জয়ার ভয়ে: ১৯৭৬ সালে ‘দো অঞ্জানে’ ছবির সেট থেকেই রেখা আর অমিতাভের সম্পর্কের গুঞ্জন ছড়াতে শুরু করে। ততদিনে অবশ্য এক সন্তানের বাবা হয়ে গিয়েছিলেন অমিতাভ। জয়ার সঙ্গে তাঁর দ্বিতীয় সন্তান আসার কথা ছিল। সেই পরিস্থিতিতে সাহসিকতার প্রদর্শন করেন জয়া। প্রথম দিকে অবশ্য স্বামীর প্রেমের গুঞ্জনে পাত্তা দিতেন না। কিন্তু অমিতাভ-রেখার প্রেমের গুঞ্জন আরও বেশি করে গভীর হয়। তখন এগিয়ে এসে সেই অধ্যায়েরই যেন অবসান ঘটান জয়া। এমনকী এ-ও শোনা যায়, অমিতাভের থেকে দূরে থাকার জন্য রেখাকে মুখের উপর সতর্ক করেছিলেন।
জয়ার ভয়ে: ১৯৭৬ সালে ‘দো অঞ্জানে’ ছবির সেট থেকেই রেখা আর অমিতাভের সম্পর্কের গুঞ্জন ছড়াতে শুরু করে। ততদিনে অবশ্য এক সন্তানের বাবা হয়ে গিয়েছিলেন অমিতাভ। জয়ার সঙ্গে তাঁর দ্বিতীয় সন্তান আসার কথা ছিল। সেই পরিস্থিতিতে সাহসিকতার প্রদর্শন করেন জয়া। প্রথম দিকে অবশ্য স্বামীর প্রেমের গুঞ্জনে পাত্তা দিতেন না। কিন্তু অমিতাভ-রেখার প্রেমের গুঞ্জন আরও বেশি করে গভীর হয়। তখন এগিয়ে এসে সেই অধ্যায়েরই যেন অবসান ঘটান জয়া। এমনকী এ-ও শোনা যায়, অমিতাভের থেকে দূরে থাকার জন্য রেখাকে মুখের উপর সতর্ক করেছিলেন।
advertisement
5/7
জয়া-অমিতাভের বিয়ের ৫২ বছর: বলিউডে প্রতিভাশালী অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম জয়া। মুখের উপর কথা বলার ক্ষেত্রেও এগিয়ে অভিনেত্রী। অমিতাভ ছাড়া তাঁর নাম অন্য কারও সঙ্গে জড়ায়নি। ইতিমধ্যেই জয়া-অমিতাভের দাম্পত্য জীবন ৫২ বছর পার করেছে। ১৯৭৩ সালের ৩ জুন বিয়ে হয়েছিল তাঁদের। এরপর ১৯৭৪ সালে তাঁদের জীবনে আসে প্রথম সন্তান - কন্যা শ্বেতা। এরপর ১৯৭৬ সালে জন্মায় তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান অভিষেক।
জয়া-অমিতাভের বিয়ের ৫২ বছর: বলিউডে প্রতিভাশালী অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম জয়া। মুখের উপর কথা বলার ক্ষেত্রেও এগিয়ে অভিনেত্রী। অমিতাভ ছাড়া তাঁর নাম অন্য কারও সঙ্গে জড়ায়নি। ইতিমধ্যেই জয়া-অমিতাভের দাম্পত্য জীবন ৫২ বছর পার করেছে। ১৯৭৩ সালের ৩ জুন বিয়ে হয়েছিল তাঁদের। এরপর ১৯৭৪ সালে তাঁদের জীবনে আসে প্রথম সন্তান - কন্যা শ্বেতা। এরপর ১৯৭৬ সালে জন্মায় তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান অভিষেক।
advertisement
6/7
অভিনেত্রী হিসেবে জয়ার চাহিদা: সত্তরের দশকে বলিউডে অভিনেত্রী হিসেবে জয়ার চাহিদা ছিল তুঙ্গে। বলা যেতে পারে যে, তাঁর সাফল্যের সামনে কিছুই নন হেমা মালিনী, মৌসুমি চট্টোপাধ্যায় এবং শ্রীদেবীদের মতো অভিনেত্রীরা। IMDb প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক সময় এই অভিনেত্রীদের জায়গাও নিয়ে নিয়েছিলেন জয়া। ফলে পেশাগত কারণে তাঁদের মধ্যে কথাবার্তাও ছিল না। জয়াকে সব সময় প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই দেখতেন তাঁরা।
অভিনেত্রী হিসেবে জয়ার চাহিদা: সত্তরের দশকে বলিউডে অভিনেত্রী হিসেবে জয়ার চাহিদা ছিল তুঙ্গে। বলা যেতে পারে যে, তাঁর সাফল্যের সামনে কিছুই নন হেমা মালিনী, মৌসুমি চট্টোপাধ্যায় এবং শ্রীদেবীদের মতো অভিনেত্রীরা। IMDb প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক সময় এই অভিনেত্রীদের জায়গাও নিয়ে নিয়েছিলেন জয়া। ফলে পেশাগত কারণে তাঁদের মধ্যে কথাবার্তাও ছিল না। জয়াকে সব সময় প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই দেখতেন তাঁরা।
advertisement
7/7
জয়ার কেরিয়ার: প্রায় ৫৩ বছর আগে ১৯৭১ সালে ‘গুড্ডি’ ছবির হাত ধরে কেরিয়ার শুরু করেন। এরপর তিনি অভিনয় করেছেন ‘শোলে’, ‘অভিমান’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জঞ্জির’, ‘অনামিকা’, ‘বাওয়ার্চি’, ‘পিয়া কা ঘর’, ‘কোশিশ’, ‘কভি খুশি কভি গম’, ‘কল হো না হো’-র মতো ছবিতে।
জয়ার কেরিয়ার: প্রায় ৫৩ বছর আগে ১৯৭১ সালে ‘গুড্ডি’ ছবির হাত ধরে কেরিয়ার শুরু করেন। এরপর তিনি অভিনয় করেছেন ‘শোলে’, ‘অভিমান’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জঞ্জির’, ‘অনামিকা’, ‘বাওয়ার্চি’, ‘পিয়া কা ঘর’, ‘কোশিশ’, ‘কভি খুশি কভি গম’, ‘কল হো না হো’-র মতো ছবিতে।
advertisement
advertisement
advertisement