Top 10 Fast Food Consuming Countries: এই ১০ দেশের মানুষ ফাস্ট ফুডে সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করে, ভারতীয়রা কত নম্বরে রয়েছে ? তালিকাটি দেখলেই চমকে উঠবেন

Last Updated:
Top 10 Fast Food Consuming Countries: এক নজরে দেখে নেওয়া যাক শীর্ষ ১০টি দেশ সম্পর্কে যেখানে ফাস্ট ফুড সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয় এবং এই তালিকায় ভারতের স্থান কত নম্বরে রয়েছে।
1/11
দোষটা সবার আগে ঠেলে দেওয়া হয় তৃতীয় বিশ্বের দেশের উপরেই! কথায় কথায় বলা হয়ে থাকে যে এই দেশের জীবনযাপনের ধারা বা লাইফস্টাইলের প্রধান সমস্যা হল ফাস্ট ফুড। কথাটা একেবারে মিথ্যা, তা বুক ঠুকে বলতে পারবেন না কেউই! বলতে গেলেই পাড়ার মোড়ে মোড়ে রোল, চাউমিন, তেলেভাজা, মোমোর দোকানগুলো একসঙ্গে কলরব করে উঠবে! ওই সব খেয়েই যে দিনের পর দিন পেট ভরিয়ে রাখেন অনেকে, রান্নার ঝামেলায় যান না, তেমন মানুষও আমাদের চেনাজানার মধ্যে বেরিয়ে আসবে ঠিকই! তবে, শুধু ভারত নয়, বরং সারা বিশ্বেই কিন্তু ফাস্ট ফুডের উন্মাদনা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষ তাদের ব্যস্ত জীবনে দ্রুত এবং সুস্বাদু এই ধরনের খাবার খেতেই এখন বেশি পছন্দ করে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক শীর্ষ ১০টি দেশ সম্পর্কে যেখানে ফাস্ট ফুড সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয় এবং এই তালিকায় ভারতের স্থান কত নম্বরে রয়েছে।
দোষটা সবার আগে ঠেলে দেওয়া হয় তৃতীয় বিশ্বের দেশের উপরেই! কথায় কথায় বলা হয়ে থাকে যে এই দেশের জীবনযাপনের ধারা বা লাইফস্টাইলের প্রধান সমস্যা হল ফাস্ট ফুড। কথাটা একেবারে মিথ্যা, তা বুক ঠুকে বলতে পারবেন না কেউই! বলতে গেলেই পাড়ার মোড়ে মোড়ে রোল, চাউমিন, তেলেভাজা, মোমোর দোকানগুলো একসঙ্গে কলরব করে উঠবে! ওই সব খেয়েই যে দিনের পর দিন পেট ভরিয়ে রাখেন অনেকে, রান্নার ঝামেলায় যান না, তেমন মানুষও আমাদের চেনাজানার মধ্যে বেরিয়ে আসবে ঠিকই! তবে, শুধু ভারত নয়, বরং সারা বিশ্বেই কিন্তু ফাস্ট ফুডের উন্মাদনা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষ তাদের ব্যস্ত জীবনে দ্রুত এবং সুস্বাদু এই ধরনের খাবার খেতেই এখন বেশি পছন্দ করে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক শীর্ষ ১০টি দেশ সম্পর্কে যেখানে ফাস্ট ফুড সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয় এবং এই তালিকায় ভারতের স্থান কত নম্বরে রয়েছে।
advertisement
2/11
কেউ যদি ফাস্ট ফুডপ্রেমী হন এবং প্রতিদিন এর জন্য অর্থ ব্যয় করেন, তাহলে তিনি একা নন যিনি এমন কাজ করছেন। সারা বিশ্বে ফাস্ট ফুডের ব্যবহার বেড়েছে। বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশ কোনটি, যেখানে লোকেরা ফাস্ট ফুডে সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করে, সেটা জানলে যে কেউ অবাক হয়ে যাবেন। ভারতীয়রাও এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।
কেউ যদি ফাস্ট ফুডপ্রেমী হন এবং প্রতিদিন এর জন্য অর্থ ব্যয় করেন, তাহলে তিনি একা নন যিনি এমন কাজ করছেন। সারা বিশ্বে ফাস্ট ফুডের ব্যবহার বেড়েছে। বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশ কোনটি, যেখানে লোকেরা ফাস্ট ফুডে সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করে, সেটা জানলে যে কেউ অবাক হয়ে যাবেন। ভারতীয়রাও এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।
advertisement
3/11
আমেরিকার লোকজন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ফাস্ট ফুড খায়, ফাস্ট ফুড খাতে মোট বার্ষিক আয় প্রায় ৭,০১৫.৯৮ কোটি টাকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল এবং দ্রুত বর্ধনশীল ফাস্ট ফুড বাজারে তো বটেই, বিশ্বব্যাপী ম্যাকডোনাল্ডস, কেএফসি এবং স্টারবাক্সের মতো জায়ান্টদের আধিপত্য রয়েছে, যা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক খাদ্য বাজারে স্বাদকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে।
আমেরিকার লোকজন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ফাস্ট ফুড খায়, ফাস্ট ফুড খাতে মোট বার্ষিক আয় প্রায় ৭,০১৫.৯৮ কোটি টাকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল এবং দ্রুত বর্ধনশীল ফাস্ট ফুড বাজারে তো বটেই, বিশ্বব্যাপী ম্যাকডোনাল্ডস, কেএফসি এবং স্টারবাক্সের মতো জায়ান্টদের আধিপত্য রয়েছে, যা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক খাদ্য বাজারে স্বাদকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে।
advertisement
4/11
ফাস্ট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে ইউনাইটেড কিংডম দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, বার্ষিক ১,৪৪২.৫৭ কোটি টাকা আয় হয় এখানে ফাস্ট ফুড থেকে। ব্রিটিশ ভোক্তারা সুবিধাজনক খাবার, বিশেষ করে বার্গার এবং বিভিন্ন ধরনের স্যান্ডউইচ পছন্দ করেন। গ্রেগসের মতো ব্র্যান্ড এবং আন্তর্জাতিক চেইনগুলি বিভিন্ন স্বাদের খাবার পরিবেশন করে, এটি এমন একটি বাজারে যেখানে দ্রুত অর্ডার পরিষেবার চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফাস্ট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে ইউনাইটেড কিংডম দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, বার্ষিক ১,৪৪২.৫৭ কোটি টাকা আয় হয় এখানে ফাস্ট ফুড থেকে। ব্রিটিশ ভোক্তারা সুবিধাজনক খাবার, বিশেষ করে বার্গার এবং বিভিন্ন ধরনের স্যান্ডউইচ পছন্দ করেন। গ্রেগসের মতো ব্র্যান্ড এবং আন্তর্জাতিক চেইনগুলি বিভিন্ন স্বাদের খাবার পরিবেশন করে, এটি এমন একটি বাজারে যেখানে দ্রুত অর্ডার পরিষেবার চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
advertisement
5/11
বিশ্বব্যাপী খাদ্য প্রতিযোগিতার মধ্যে ফাস্ট ফুডের রাজস্বে ফ্রান্স তৃতীয় স্থানে রয়েছে ১,৭৮৮.৮৮ কোটি টাকা নিয়ে। ফরাসি ফাস্ট ফুড সংস্কৃতি ঐতিহ্যবাহী খাবার এবং আধুনিক ফাস্ট ফুড চেইনগুলির উপর ভিত্তি করে তৈরি, যা মূলত মানসম্পন্ন খাবারের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। জনপ্রিয় বিভাগগুলির মধ্যে রয়েছে স্যান্ডউইচ এবং পিৎজা, যা স্থানীয় স্বাদের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী ফাস্ট ফুডের এক অনন্য মিশ্রণ প্রদান করে।
বিশ্বব্যাপী খাদ্য প্রতিযোগিতার মধ্যে ফাস্ট ফুডের রাজস্বে ফ্রান্স তৃতীয় স্থানে রয়েছে ১,৭৮৮.৮৮ কোটি টাকা নিয়ে। ফরাসি ফাস্ট ফুড সংস্কৃতি ঐতিহ্যবাহী খাবার এবং আধুনিক ফাস্ট ফুড চেইনগুলির উপর ভিত্তি করে তৈরি, যা মূলত মানসম্পন্ন খাবারের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। জনপ্রিয় বিভাগগুলির মধ্যে রয়েছে স্যান্ডউইচ এবং পিৎজা, যা স্থানীয় স্বাদের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী ফাস্ট ফুডের এক অনন্য মিশ্রণ প্রদান করে।
advertisement
6/11
সুইডেন, অস্ট্রিয়া, গ্রিস এবং নরওয়েও এই র‍্যাঙ্কে স্থান পেয়েছে, তবে রাজস্ব তথ্যের অভাবের কারণে এই দেশগুলিতে ফাস্ট ফুড খাত সম্পর্কে তথ্য কম। যদিও অস্বীকার করা যাবে না যে এই দেশগুলিতে ঐতিহ্যবাহী এবং আধুনিক খাবারের বিস্তৃত বিকল্প সহ একটি প্রাণবন্ত খাদ্য সংস্কৃতি রয়েছে।
সুইডেন, অস্ট্রিয়া, গ্রিস এবং নরওয়েও এই র‍্যাঙ্কে স্থান পেয়েছে, তবে রাজস্ব তথ্যের অভাবের কারণে এই দেশগুলিতে ফাস্ট ফুড খাত সম্পর্কে তথ্য কম। যদিও অস্বীকার করা যাবে না যে এই দেশগুলিতে ঐতিহ্যবাহী এবং আধুনিক খাবারের বিস্তৃত বিকল্প সহ একটি প্রাণবন্ত খাদ্য সংস্কৃতি রয়েছে।
advertisement
7/11
মেক্সিকোতে বার্ষিক মোট ফাস্ট ফুড রাজস্ব ১,৭৬৬.৪৭ কোটি টাকা। দেশের সমৃদ্ধ রন্ধনশৈলীর ঐতিহ্য তার ফাস্ট ফুড ট্রেন্ডের সঙ্গে, বিশেষ করে টাকো এবং স্যান্ডউইচ চেইনের সঙ্গে ভালভাবে মিশে গিয়েছে, যা এখানে ফাস্ট ফুড চেইনের দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।
মেক্সিকোতে বার্ষিক মোট ফাস্ট ফুড রাজস্ব ১,৭৬৬.৪৭ কোটি টাকা। দেশের সমৃদ্ধ রন্ধনশৈলীর ঐতিহ্য তার ফাস্ট ফুড ট্রেন্ডের সঙ্গে, বিশেষ করে টাকো এবং স্যান্ডউইচ চেইনের সঙ্গে ভালভাবে মিশে গিয়েছে, যা এখানে ফাস্ট ফুড চেইনের দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।
advertisement
8/11
দক্ষিণ কোরিয়ার ফাস্ট ফুডের আয় প্রায় ১,১০৩.৭৩ কোটি টাকা, যা এটিকে বিশ্বব্যাপী র‍্যাঙ্কিংয়ে ৭ম স্থানে নিয়ে এসেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার তরুণ জনসংখ্যা এবং জনাকীর্ণ নগর কেন্দ্রগুলি ফাস্ট ফুডের চাহিদাকে চালিত করে, যার মধ্যে পশ্চিমা ধাঁচের এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার জনপ্রিয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার ফাস্ট ফুডের আয় প্রায় ১,১০৩.৭৩ কোটি টাকা, যা এটিকে বিশ্বব্যাপী র‍্যাঙ্কিংয়ে ৭ম স্থানে নিয়ে এসেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার তরুণ জনসংখ্যা এবং জনাকীর্ণ নগর কেন্দ্রগুলি ফাস্ট ফুডের চাহিদাকে চালিত করে, যার মধ্যে পশ্চিমা ধাঁচের এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার জনপ্রিয়।
advertisement
9/11
চিনও সবচেয়ে বেশি ফাস্ট ফুড গ্রহণকারী দেশগুলির তালিকায় রয়েছে। গ্রিস ৮ম স্থানে এবং চিন ৯ম স্থানে রয়েছে। চিন এশিয়ার ফাস্ট ফুড বাজারে ১৪৭৪.৪০ মিলিয়ন ডলার ফাস্ট ফুড থেকে আয় করেছে। ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণী এবং ক্রমবর্ধমান আয় চিনে ফাস্ট ফুডের উত্থানকে ত্বরান্বিত করছে, যেখানে আন্তর্জাতিক চেইনের সঙ্গে দেশীয় ব্র্যান্ডগুলিও সমৃদ্ধ হচ্ছে।
চিনও সবচেয়ে বেশি ফাস্ট ফুড গ্রহণকারী দেশগুলির তালিকায় রয়েছে। গ্রিস ৮ম স্থানে এবং চিন ৯ম স্থানে রয়েছে। চিন এশিয়ার ফাস্ট ফুড বাজারে ১৪৭৪.৪০ মিলিয়ন ডলার ফাস্ট ফুড থেকে আয় করেছে। ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণী এবং ক্রমবর্ধমান আয় চিনে ফাস্ট ফুডের উত্থানকে ত্বরান্বিত করছে, যেখানে আন্তর্জাতিক চেইনের সঙ্গে দেশীয় ব্র্যান্ডগুলিও সমৃদ্ধ হচ্ছে।
advertisement
10/11
নরওয়ে ১০ম স্থানে এবং ইতালি এই তালিকায় ১১তম স্থানে রয়েছে। সাম্প্রতিক তথ্য অনুসারে, ইতালি ফাস্ট ফুড থেকে ১,৬২৬.৮৫ কোটি টাকা আয় করেছে। ইতালির ফাস্ট ফুড জয়েন্টগুলি ঐতিহ্যবাহী স্বাদ এবং আধুনিক প্রযুক্তির মিশ্রণ- পিৎজা এবং পাস্তার মতো খাবারগুলি এখানে খুবই জনপ্রিয়।
নরওয়ে ১০ম স্থানে এবং ইতালি এই তালিকায় ১১তম স্থানে রয়েছে। সাম্প্রতিক তথ্য অনুসারে, ইতালি ফাস্ট ফুড থেকে ১,৬২৬.৮৫ কোটি টাকা আয় করেছে। ইতালির ফাস্ট ফুড জয়েন্টগুলি ঐতিহ্যবাহী স্বাদ এবং আধুনিক প্রযুক্তির মিশ্রণ- পিৎজা এবং পাস্তার মতো খাবারগুলি এখানে খুবই জনপ্রিয়।
advertisement
11/11
ভারতেও ফাস্ট ফুড থেকে আয় অনেক বেশি, যা বার্ষিক ৭,১৪৫.৮৪ কোটিরও বেশি। কোটি কোটি জনসংখ্যার এই দেশটি বিশ্বব্যাপী ১৩তম স্থানে রয়েছে, যেখানে খাদ্য খাত কোটি কোটি টাকা আয় করে। নগরায়ন, তরুণ জনসংখ্যা এবং আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বাজার সহ QSR (কুইক সার্ভিস রেস্তোরাঁ) চেইনের কারণে ভারতের ফাস্ট ফুড বাজার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী দেখলে ভারতে মাথাপিছু ফাস্ট ফুডের ব্যবহার বেশ কম, তবে প্রবণতা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার প্রধান কারণ হল দেশজুড়ে ক্রমবর্ধমান আয় এবং নগরায়ণ।
ভারতেও ফাস্ট ফুড থেকে আয় অনেক বেশি, যা বার্ষিক ৭,১৪৫.৮৪ কোটিরও বেশি। কোটি কোটি জনসংখ্যার এই দেশটি বিশ্বব্যাপী ১৩তম স্থানে রয়েছে, যেখানে খাদ্য খাত কোটি কোটি টাকা আয় করে। নগরায়ন, তরুণ জনসংখ্যা এবং আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বাজার সহ QSR (কুইক সার্ভিস রেস্তোরাঁ) চেইনের কারণে ভারতের ফাস্ট ফুড বাজার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী দেখলে ভারতে মাথাপিছু ফাস্ট ফুডের ব্যবহার বেশ কম, তবে প্রবণতা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার প্রধান কারণ হল দেশজুড়ে ক্রমবর্ধমান আয় এবং নগরায়ণ।
advertisement
advertisement
advertisement