SIP Investment Strategy: মাত্র ১০ বছরের SIP করবে বড়লোক, সম্পূর্ণ রিটার্ন চার্টটি বুঝে নিন, অর্ধেক ভারত এই সূত্রটি জানে না
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
SIP Investment Strategy: মাত্র ১০ বছর নিয়মিত SIP করলে আপনি কীভাবে বড় অঙ্কের সম্পদ গড়ে তুলতে পারেন, তা অনেকেই জানেন না।
SIP অর্থাৎ সিস্টেম্যাটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে বিনিয়োগ করে মানুষ অল্প সময়ের মধ্যে কোটিপতি হতে পারে। তবে, বিনিয়োগকারীর সর্বদা SIP-তে সঠিক সূত্র অনুসরণ করা উচিত। SIP কোটিপতি হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, এটি ১২ থেকে ১৫ শতাংশ রিটার্ন দেয়। তাই কেউ যদি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখে, তাহলে অবিলম্বে SIP-এর ১৭+১৫+১০ সূত্রটি অনুসরণ করা উচিত।
advertisement
SIP-তে বিনিয়োগ -আজকাল সবাই সঠিক বিনিয়োগ করে কোটিপতি হতে চায়। তবে এর জন্য, প্রতি মাসে সামান্য কিছু সঞ্চয় করে নিজের জন্য কোটি কোটি টাকার তহবিল তৈরি করা যেতে পারে। ভবিষ্যতে কোটিপতি হতে হলে, বিনিয়োগের জন্য SIP বেছে নিতে হবে। SIP-তে বিনিয়োগ করলে নিজেদের কষ্টার্জিত অর্থ দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাবে। SIP-এর মাধ্যমে ১০ বছরে কোটিপতি হতে হলে, প্রতি মাসে ১৭,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
advertisement
advertisement
১০ বছরে কোটিপতি -এই সূত্রটি তিনটি সংখ্যার উপর ভিত্তি করে তৈরি। প্রথমত, বিনিয়োগের পরিমাণ, দ্বিতীয়ত, রিটার্ন এবং তৃতীয়ত, বিনিয়োগের সময়কাল। যদি মাসিক SIP-এর পরিমাণ ১৭,০০০ টাকা হয়, যার মধ্যে ১৫% হবে বিনিয়োগের আনুমানিক বার্ষিক গড় রিটার্ন (সুদ), তাহলে মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে চক্রবৃদ্ধির জাদু দেখতে পাওয়া যাবে।
advertisement
পুরো খেলাটাই সুদের -এই বিষয়ে প্রথমেই জেনে রাখা প্রয়োজন যে SIP-এর মাধ্যমে, দীর্ঘমেয়াদে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে গড়ে ১২ থেকে ১৫% বার্ষিক রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। এমন পরিস্থিতিতে, কেউ যদি ১০ বছরে কোটিপতি হতে চায়, তাহলে সহজেই ১৫ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। তবে, বিনিয়োগের সময়, প্রথমে রিটার্ন পরীক্ষা করে দেখে নেওয়া উচিত।
advertisement
বিনিয়োগের হিসেব কী বলে -এই সূত্র অনুসরণ করলে, মোট বিনিয়োগের পরিমাণ (১০ বছরে) হবে ১৭,০০০ x ১৫ মাস x ২০ বছর = ১ কোটি টাকার বেশি। যদি কেউ ১০ বছরে কোটিপতি হতে চায়, তাহলে প্রথমেই SIP-তে ১৭,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এই বিনিয়োগের উপর ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বার্ষিক রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। এই অনুসারে, ১০ বছরে ১৭,০০০ টাকা বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ৩২,৬৪,০০০ টাকা। এতে রিটার্নের পরিমাণ হবে ৯০,০৬,১৬৯ টাকা। তারপর ম্যাচিউরিটির সময় রিটার্ন এবং বিনিয়োগের পরিমাণ একত্রিত করে মোট ১,২২,৭০,১৬৯ টাকা পাওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ, কেউ যদি ১০ বছরের জন্য প্রতি মাসে ১৭,০০০ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে ১৫ শতাংশ রিটার্ন হারে ১ কোটির বেশি টাকার মালিক হওয়া যেতে পারে।
advertisement