৩০ বছরের বয়সের আগে লোন নেওয়ার কথা ভাবছেন ? কী কী সমস্যা হতে পারে, সুবিধাই বা কতখানি, হিসেব করে রাখুন প্রথমেই

Last Updated:
কিন্তু জীবনের একেবারে সূচনালগ্নেই কি ঋণ নেওয়া উচিত! ২০-৩০ বছরের মধ্যে ঋণ নিলে কী কী অসুবিধার মুখে পড়তে হতে পারে, জানেন না অনেকেই।
1/10
গত কয়েক দশকে একেবারে বদলে গিয়েছে জীবনযাত্রার ধরন। ব্যাঙ্ক ঋণের সহজলভ্যতা এখন তরুণ প্রজন্মকে অনেক বেশি আকৃষ্ট করছে বিলাসী জীবনের দিকে। তবে শুধু বিলাস নয়, তরুণ প্রজন্মের কাছে উচ্চ-শিক্ষার দরজাও খুলে দিচ্ছে শিক্ষা-ঋণ।
গত কয়েক দশকে একেবারে বদলে গিয়েছে জীবনযাত্রার ধরন। ব্যাঙ্ক ঋণের সহজলভ্যতা এখন তরুণ প্রজন্মকে অনেক বেশি আকৃষ্ট করছে বিলাসী জীবনের দিকে। তবে শুধু বিলাস নয়, তরুণ প্রজন্মের কাছে উচ্চ-শিক্ষার দরজাও খুলে দিচ্ছে শিক্ষা-ঋণ।
advertisement
2/10
কিন্তু জীবনের একেবারে সূচনালগ্নেই কি ঋণ নেওয়া উচিত! ২০-৩০ বছরের মধ্যে ঋণ নিলে কী কী অসুবিধার মুখে পড়তে হতে পারে, জানেন না অনেকেই। আবার এই সময় ঋণ নেওয়ার কিছু কিছু সুবিধাও রয়েছে, যা সারা জীবন ভোগ করতে পারে মানুষ। দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
কিন্তু জীবনের একেবারে সূচনালগ্নেই কি ঋণ নেওয়া উচিত! ২০-৩০ বছরের মধ্যে ঋণ নিলে কী কী অসুবিধার মুখে পড়তে হতে পারে, জানেন না অনেকেই। আবার এই সময় ঋণ নেওয়ার কিছু কিছু সুবিধাও রয়েছে, যা সারা জীবন ভোগ করতে পারে মানুষ। দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
advertisement
3/10
সুবিধা—ক্রেডিট স্কোর: দায়িত্বশীল ভাবে ঋণ নিলে ইতিবাচক ‘ক্রেডিট হিস্ট্রি’ তৈরি করা যায়। ক্রেডিট স্কোর ভাল থাকলে ভবিষ্যতে গৃহঋণে ভাল সুদের হার পাওয়া যেতে পারে।
সুবিধা—ক্রেডিট স্কোর: দায়িত্বশীল ভাবে ঋণ নিলে ইতিবাচক ‘ক্রেডিট হিস্ট্রি’ তৈরি করা যায়। ক্রেডিট স্কোর ভাল থাকলে ভবিষ্যতে গৃহঋণে ভাল সুদের হার পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
4/10
আপৎকালীন তহবিল:যেকোনও বয়সে সঞ্চয় গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত জরুরি অবস্থার জন্য। তবে অপ্রত্যাশিত খরচ সঞ্চয়কে ছাপিয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে, ক্রেডিট অ্যাক্সেস লাইফলাইন হিসেবে কাজ করতে পারে। সঞ্চয়ে হাত না দিয়ে তাৎক্ষণিক প্রয়োজন মেটানো যেতে পারে।
আপৎকালীন তহবিল:যেকোনও বয়সে সঞ্চয় গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত জরুরি অবস্থার জন্য। তবে অপ্রত্যাশিত খরচ সঞ্চয়কে ছাপিয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে, ক্রেডিট অ্যাক্সেস লাইফলাইন হিসেবে কাজ করতে পারে। সঞ্চয়ে হাত না দিয়ে তাৎক্ষণিক প্রয়োজন মেটানো যেতে পারে।
advertisement
5/10
শিক্ষা:২০ বছর বা তার পরে সব থেকে বেশি প্রয়োজন হতে পারে শিক্ষা-ঋণের। এতে নানা সুবিধা পাওয়া যায়। তা দীর্ঘমেয়াদে উপার্জনের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তবে বুদ্ধি খরচ করে ঋণ নিতে হবে এবং তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিশোধ করে দিতে হবে।
শিক্ষা:২০ বছর বা তার পরে সব থেকে বেশি প্রয়োজন হতে পারে শিক্ষা-ঋণের। এতে নানা সুবিধা পাওয়া যায়। তা দীর্ঘমেয়াদে উপার্জনের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তবে বুদ্ধি খরচ করে ঋণ নিতে হবে এবং তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিশোধ করে দিতে হবে।
advertisement
6/10
অসুবিধা—আর্থিক লক্ষ্য অর্জনে বাধা: অতিরিক্ত ঋণের বোঝা চেপে বসলে, আর্থিক লক্ষ্য অর্জনের ক্ষমতা বাধা পেতে পারে। ব্যক্তির আর্থিক স্বাধীনতা সীমিত হতে পারে।
অসুবিধা—আর্থিক লক্ষ্য অর্জনে বাধা: অতিরিক্ত ঋণের বোঝা চেপে বসলে, আর্থিক লক্ষ্য অর্জনের ক্ষমতা বাধা পেতে পারে। ব্যক্তির আর্থিক স্বাধীনতা সীমিত হতে পারে।
advertisement
7/10
সুদের খরচ:ঋণ নিলেই গুণতে হবে সুদ। সেটা যেকোনও মানুষের কাছে একটি অতিরিক্ত বোঝা। যে পরিমাণ অর্থ সুদ হিসেবে দেওয়া হবে তা কোনও উৎপাদনশীল উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে। ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে কোনও ব্যক্তি ঋণ নেবেন কিনা, সেটা নির্ভর করছে তাঁর নিজস্ব সিদ্ধান্ত এবং পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির উপর। সেক্ষেত্রে নিজের আর্থিক লক্ষ্য স্থির রাখতে কিছু বিষয় মাথায় রাখা দরকার—
সুদের খরচ:ঋণ নিলেই গুণতে হবে সুদ। সেটা যেকোনও মানুষের কাছে একটি অতিরিক্ত বোঝা। যে পরিমাণ অর্থ সুদ হিসেবে দেওয়া হবে তা কোনও উৎপাদনশীল উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে। ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে কোনও ব্যক্তি ঋণ নেবেন কিনা, সেটা নির্ভর করছে তাঁর নিজস্ব সিদ্ধান্ত এবং পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির উপর। সেক্ষেত্রে নিজের আর্থিক লক্ষ্য স্থির রাখতে কিছু বিষয় মাথায় রাখা দরকার—
advertisement
8/10
আর্থিক লক্ষ্য মূল্যায়ন করা:স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক লক্ষ্যগুলি স্পষ্ট করে নিতে হবে। সেই লক্ষ্য অর্জনে ঋণ গ্রহণের ভূমিকা রয়েছে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করতে হবে।
আর্থিক লক্ষ্য মূল্যায়ন করা:স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক লক্ষ্যগুলি স্পষ্ট করে নিতে হবে। সেই লক্ষ্য অর্জনে ঋণ গ্রহণের ভূমিকা রয়েছে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করতে হবে।
advertisement
9/10
বাজেট:একটি বাস্তবসম্মত বাজেট তৈরি করা দরকার, যাতে আয়, ব্যয় এবং ঋণের বাধ্যবাধকতার হিসাব করা যায়। এতে বোঝা যাবে কোনও ব্যক্তি তাঁর আর্থিক স্থিতিশীলতার সঙ্গে আপোস না করেই কতটা ঋণ নিতে পারবেন।
বাজেট:একটি বাস্তবসম্মত বাজেট তৈরি করা দরকার, যাতে আয়, ব্যয় এবং ঋণের বাধ্যবাধকতার হিসাব করা যায়। এতে বোঝা যাবে কোনও ব্যক্তি তাঁর আর্থিক স্থিতিশীলতার সঙ্গে আপোস না করেই কতটা ঋণ নিতে পারবেন।
advertisement
10/10
সচেতনতা:যেকোনও ঋণের ক্ষেত্রে চুক্তির শর্তাবলী বুঝতে হবে ভাল করে। সুদের হার, পরিশোধের সময় এবং সম্ভাব্য জরিমানা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
সচেতনতা:যেকোনও ঋণের ক্ষেত্রে চুক্তির শর্তাবলী বুঝতে হবে ভাল করে। সুদের হার, পরিশোধের সময় এবং সম্ভাব্য জরিমানা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement