Indian Railways: Howrah থেকে ছাড়বে এই বিশেষ ট্রেন, মাত্র কয়েক ঘন্টায় Varanasi! বিরাট পরিকল্পনা রেলের! জানুন বিস্তারিত...

Last Updated:
Indian Railways: সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, হাওড়া থেকে ছুটবে এই বুলেট ট্রেন। জাতীয় রেল পরিকল্পনায় ভারতীয় রেল চারটি নতুন বুলেট ট্রেন করিডোর যুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
1/6
দেশের গণপরিবহণ মাধ্যমের অন্যতম হল রেল পরিষেবা। এই রেল পরিষেবাকে প্রতিনিয়ত উন্নত থেকে উন্নততর করার পরিকল্পনা নিয়েছে ভারতীয় রেল। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে যেমন দেশের বিভিন্ন রেলস্টেশনগুলিকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে, ঠিক তেমন আবার দূরপাল্লার রুটে নতুন নতুন অত্যাধুনিক ট্রেন চালানো হচ্ছে। ঠিক এইরকমই একটি পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হাওড়া রেল স্টেশন থেকে চলবে বিশেষ বিখ্যাত বুলেট ট্রেন।
দেশের গণপরিবহণ মাধ্যমের অন্যতম হল রেল পরিষেবা। এই রেল পরিষেবাকে প্রতিনিয়ত উন্নত থেকে উন্নততর করার পরিকল্পনা নিয়েছে ভারতীয় রেল। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে যেমন দেশের বিভিন্ন রেলস্টেশনগুলিকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে, ঠিক তেমন আবার দূরপাল্লার রুটে নতুন নতুন অত্যাধুনিক ট্রেন চালানো হচ্ছে। ঠিক এইরকমই একটি পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হাওড়া রেল স্টেশন থেকে চলবে বিশেষ বিখ্যাত বুলেট ট্রেন।
advertisement
2/6
সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, হাওড়া থেকে ছুটবে এই বুলেট ট্রেন। জাতীয় রেল পরিকল্পনায় ভারতীয় রেল চারটি নতুন বুলেট ট্রেন করিডোর যুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। অত্যাধুনিক এই ট্রেনের মাধ্যমে নয়টি শহরকে উচ্চ গতির রেল নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করা হবে।
সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, হাওড়া থেকে ছুটবে এই বুলেট ট্রেন। জাতীয় রেল পরিকল্পনায় ভারতীয় রেল চারটি নতুন বুলেট ট্রেন করিডোর যুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। অত্যাধুনিক এই ট্রেনের মাধ্যমে নয়টি শহরকে উচ্চ গতির রেল নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করা হবে।
advertisement
3/6
এর পরিপ্রেক্ষিতে যে প্রস্তাব রয়েছে তাতে যে সকল শহরের মধ্যে এই রেল নেটওয়ার্ক তৈরি হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে সেগুলি হল হায়দরাবাদ ও বেঙ্গালুরুর মধ্যে ৬১৮ কিলোমিটার, নাগপুর ও বারাণসীর মধ্যে ৮৫৫ কিলোমিটার, পাটনা ও গুয়াহাটির মধ্যে ৮৫০ কিলোমিটার, অমৃতসর, পাঠানকোট ও জম্মুকে ১৯০ কিলোমিটার। এছাড়াও বারাণসী ও হাওড়ার মধ্যে একটি ৭৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ করিডর করা হবে বলেই জানা যাচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নতুন একটি ট্র্যাক তৈরি করা হবে, তবে তা পাটনা নাকি গয়া-ধানবাদ হয়ে যাবে তা এখনো ঠিক হয়নি।
এর পরিপ্রেক্ষিতে যে প্রস্তাব রয়েছে তাতে যে সকল শহরের মধ্যে এই রেল নেটওয়ার্ক তৈরি হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে সেগুলি হল হায়দরাবাদ ও বেঙ্গালুরুর মধ্যে ৬১৮ কিলোমিটার, নাগপুর ও বারাণসীর মধ্যে ৮৫৫ কিলোমিটার, পাটনা ও গুয়াহাটির মধ্যে ৮৫০ কিলোমিটার, অমৃতসর, পাঠানকোট ও জম্মুকে ১৯০ কিলোমিটার। এছাড়াও বারাণসী ও হাওড়ার মধ্যে একটি ৭৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ করিডর করা হবে বলেই জানা যাচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নতুন একটি ট্র্যাক তৈরি করা হবে, তবে তা পাটনা নাকি গয়া-ধানবাদ হয়ে যাবে তা এখনো ঠিক হয়নি।
advertisement
4/6
হাওড়া বারাণসী এই হাই স্পিড রেল করিডোর পরিকল্পনার উচ্চ গতির রেল লাইন দিয়ে হাওড়ার সঙ্গে বারাণসীর যোগাযোগসূত্র তৈরি হবে। পাশাপাশি এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে এটিই দিল্লি-কলকাতা হাই-স্পিড রেল করিডরের একটি অংশ হয়ে উঠবে।
হাওড়া বারাণসী এই হাই স্পিড রেল করিডোর পরিকল্পনার উচ্চ গতির রেল লাইন দিয়ে হাওড়ার সঙ্গে বারাণসীর যোগাযোগসূত্র তৈরি হবে। পাশাপাশি এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে এটিই দিল্লি-কলকাতা হাই-স্পিড রেল করিডরের একটি অংশ হয়ে উঠবে।
advertisement
5/6
এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে পূর্ব ভারতের তিনটি বড় শহরকে এক সুতোয় বাধা হবে। এই তিনটি শহর হল বারাণসী, পাটনা এবং কলকাতা। এই রুটের মোট দৈর্ঘ্য হবে ৭৬০ কিলোমিটার। তবে এই প্রকল্পের জন্য কত খরচ হতে পারে অথবা কতগুলি স্টেশন সংযুক্ত হতে পারে তা এখনো ঠিক হয়নি বলেই জানা যাচ্ছে। তবে প্রস্তাবিত যে স্টেশনগুলি রয়েছে সেগুলি হল বারাণসী, বক্সার, আরা, পাটনা, গয়া, ধানবাদ, আসানসোল, দুর্গাপুর, বর্ধমান ও হাওড়া।
এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে পূর্ব ভারতের তিনটি বড় শহরকে এক সুতোয় বাধা হবে। এই তিনটি শহর হল বারাণসী, পাটনা এবং কলকাতা। এই রুটের মোট দৈর্ঘ্য হবে ৭৬০ কিলোমিটার। তবে এই প্রকল্পের জন্য কত খরচ হতে পারে অথবা কতগুলি স্টেশন সংযুক্ত হতে পারে তা এখনো ঠিক হয়নি বলেই জানা যাচ্ছে। তবে প্রস্তাবিত যে স্টেশনগুলি রয়েছে সেগুলি হল বারাণসী, বক্সার, আরা, পাটনা, গয়া, ধানবাদ, আসানসোল, দুর্গাপুর, বর্ধমান ও হাওড়া।
advertisement
6/6
এই ধরনের রুটে ট্রেনের গতিবেগ অনেক বেশি থাকে। যে কারণে দুর্ঘটনার দিকটিকে সবার আগে নজরে রাখা হচ্ছে। বিশেষ করে লেভেল ক্রসিং সহ গবাদি পশুদের আনাগোনা যাতে লাইনের উপর না থাকে সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়া হবে। প্রয়োজন পড়লে পাঁচিল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলেও সূত্রের খবর। তবে এই ট্রেন চালু হলে পূর্বরেলের যাত্রীরা যে অত্যন্ত উপকৃত হবে সেকথা বলাই বাহুল্য।
এই ধরনের রুটে ট্রেনের গতিবেগ অনেক বেশি থাকে। যে কারণে দুর্ঘটনার দিকটিকে সবার আগে নজরে রাখা হচ্ছে। বিশেষ করে লেভেল ক্রসিং সহ গবাদি পশুদের আনাগোনা যাতে লাইনের উপর না থাকে সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়া হবে। প্রয়োজন পড়লে পাঁচিল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলেও সূত্রের খবর। তবে এই ট্রেন চালু হলে পূর্বরেলের যাত্রীরা যে অত্যন্ত উপকৃত হবে সেকথা বলাই বাহুল্য।
advertisement
advertisement
advertisement