লোন শোধ করার আগেই মৃত্যু! কাকে মেটাতে হবে লোনের টাকা? দেখে নিন বিস্তারিত!

Last Updated:
সব টাকা শোধ হওয়ার আগেই যদি ঋণগ্রহীতা মারা যান তাহলে কী হবে? লোন শোধ করার দায় কার কাঁধে চাপবে?
1/10
বাড়ি বা গাড়ি কেনার জন্য কেউ লোন নিয়েছেন। এখন সব টাকা শোধ হওয়ার আগেই যদি ঋণগ্রহীতা মারা যান তাহলে কী হবে? লোন শোধ করার দায় কার কাঁধে চাপবে?
বাড়ি বা গাড়ি কেনার জন্য কেউ লোন নিয়েছেন। এখন সব টাকা শোধ হওয়ার আগেই যদি ঋণগ্রহীতা মারা যান তাহলে কী হবে? লোন শোধ করার দায় কার কাঁধে চাপবে?
advertisement
2/10
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণ না মেটালে ঋণগ্রহীতার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে ব্যাঙ্ক। আর যদি ঋণ শোধ করার আগেই ঋণগ্রহীতা মারা যান, তাহলে তার দায় চাপবে গ্যারান্টার বা আইনি উত্তরাধিকারীর কাঁধে।
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণ না মেটালে ঋণগ্রহীতার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে ব্যাঙ্ক। আর যদি ঋণ শোধ করার আগেই ঋণগ্রহীতা মারা যান, তাহলে তার দায় চাপবে গ্যারান্টার বা আইনি উত্তরাধিকারীর কাঁধে।
advertisement
3/10
সব ক্ষেত্রেই যে উত্তরাধিকারীর কাঁধে ঋণের দায় চাপবে তা নয়। যেমন পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে এই নিয়ম খাটে না। উত্তরাধিকারী বা ঋণগ্রহীতার পরিবারকে ঋণ শোধের কথা বলতে পারবে না ব্যাঙ্ক।
সব ক্ষেত্রেই যে উত্তরাধিকারীর কাঁধে ঋণের দায় চাপবে তা নয়। যেমন পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে এই নিয়ম খাটে না। উত্তরাধিকারী বা ঋণগ্রহীতার পরিবারকে ঋণ শোধের কথা বলতে পারবে না ব্যাঙ্ক।
advertisement
4/10
আসলে এই ধরনের লোন অনিরাপদ ঋণ। এর সঙ্গে কোনও জামানত জড়িত নেই। ফলে ব্যাঙ্ক টাকা উদ্ধারের জন্য ঋণগ্রহীতার কোনও সম্পদ বাজেয়াপ্ত বা বিক্রি করতেও পারে না। বকেয়া ব্যালেন্স শেষ পর্যন্ত এনপিএ অ্যাকাউন্টে যোগ হয়।
আসলে এই ধরনের লোন অনিরাপদ ঋণ। এর সঙ্গে কোনও জামানত জড়িত নেই। ফলে ব্যাঙ্ক টাকা উদ্ধারের জন্য ঋণগ্রহীতার কোনও সম্পদ বাজেয়াপ্ত বা বিক্রি করতেও পারে না। বকেয়া ব্যালেন্স শেষ পর্যন্ত এনপিএ অ্যাকাউন্টে যোগ হয়।
advertisement
5/10
তবে যদি সহ-স্বাক্ষরকারী বা সহ-আবেদনকারী থাকে তাহলে ব্যাঙ্ক ঋণগ্রহীতার মৃত্যুর পর তার কাছে টাকা শোধ করার দাবি জানাতে পারে। বা দায় স্থানান্তর করতে পারে। ক্রেডিট কার্ড লোনের মতো অন্যান্য অসুরক্ষিত লোনের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
তবে যদি সহ-স্বাক্ষরকারী বা সহ-আবেদনকারী থাকে তাহলে ব্যাঙ্ক ঋণগ্রহীতার মৃত্যুর পর তার কাছে টাকা শোধ করার দাবি জানাতে পারে। বা দায় স্থানান্তর করতে পারে। ক্রেডিট কার্ড লোনের মতো অন্যান্য অসুরক্ষিত লোনের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
advertisement
6/10
বর্তমানে অধিকাংশ অসুরক্ষিত ঋণেরই বিমা করানো থাকে। বিমা ঋণের পরিমাণ কভার করে। পুরো ঋণ পরিশোধের সময় জুড়ে এই বিমা বৈধ থাকে।
বর্তমানে অধিকাংশ অসুরক্ষিত ঋণেরই বিমা করানো থাকে। বিমা ঋণের পরিমাণ কভার করে। পুরো ঋণ পরিশোধের সময় জুড়ে এই বিমা বৈধ থাকে।
advertisement
7/10
ঋণগ্রহীতার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে বকেয়া ঋণের পরিমাণ বিমার মাধ্যমে মেটানো হয়। সাধারণত ঋণ নেওয়ার সময়ই ঋণগ্রহীতাকে এই বিমার প্রিমিয়াম দিতে হয়।
ঋণগ্রহীতার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে বকেয়া ঋণের পরিমাণ বিমার মাধ্যমে মেটানো হয়। সাধারণত ঋণ নেওয়ার সময়ই ঋণগ্রহীতাকে এই বিমার প্রিমিয়াম দিতে হয়।
advertisement
8/10
হোম লোনের ক্ষেত্রে টাকা শোধ করার আগেই ঋণগ্রহীতার মৃত্যু হলে ব্যাঙ্ক সহ আবেদনকারীর খোঁজ করে। যদি সহ আবেদনকারী ঋণ না মেটাতে পারেন তখন ব্যাঙ্ক পরিবারের সদস্য, আইনি উত্তরাধিকারী বা গ্যারান্টারের কাছে যায়।
হোম লোনের ক্ষেত্রে টাকা শোধ করার আগেই ঋণগ্রহীতার মৃত্যু হলে ব্যাঙ্ক সহ আবেদনকারীর খোঁজ করে। যদি সহ আবেদনকারী ঋণ না মেটাতে পারেন তখন ব্যাঙ্ক পরিবারের সদস্য, আইনি উত্তরাধিকারী বা গ্যারান্টারের কাছে যায়।
advertisement
9/10
যদি এঁদের মধ্যে কেউ ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব নেয়, তাহলে ব্যাঙ্ক তাকে জামানতের নথিপত্র ফেরত দেয়। আর যদি সেটা না হয়, তাহলে ব্যাঙ্ক ঋণ পুনরুদ্ধারের জন্য সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে বিক্রি করে।
যদি এঁদের মধ্যে কেউ ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব নেয়, তাহলে ব্যাঙ্ক তাকে জামানতের নথিপত্র ফেরত দেয়। আর যদি সেটা না হয়, তাহলে ব্যাঙ্ক ঋণ পুনরুদ্ধারের জন্য সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে বিক্রি করে।
advertisement
10/10
কার লোনের ক্ষেত্রেও আইনি উত্তরাধিকারীকে প্রথমে ঋণ পরিশোধ করতে বলা হয়। সে রাজি না হলে ঋণদাতা বকেয়া টাকা পুনরুদ্ধারে গাড়ি আটক করে নিলামে তুলতে পারে।
কার লোনের ক্ষেত্রেও আইনি উত্তরাধিকারীকে প্রথমে ঋণ পরিশোধ করতে বলা হয়। সে রাজি না হলে ঋণদাতা বকেয়া টাকা পুনরুদ্ধারে গাড়ি আটক করে নিলামে তুলতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement