EPFO থেকে কত টাকা তুলে নিলে আর পেনশন মিলবে না? জেনে রাখুন এই নিয়ম
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending-desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
EPFO Pension Rules: কর্মী তাঁর প্রয়োজনে পিএফ অ্যাকাউন্টের টাকা যে কোনও সময় ব্যবহার করতে পারেন। তবে ইপিএফও-তে ১০ বছর বা তার বেশি সময় অবদান রাখলে তবেই কর্মচারি পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন।
advertisement
কর্মী তাঁর প্রয়োজনে পিএফ অ্যাকাউন্টের টাকা যে কোনও সময় ব্যবহার করতে পারেন। তবে ইপিএফও-তে ১০ বছর বা তার বেশি সময় অবদান রাখলে তবেই কর্মচারি পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন। কিন্তু যদি নির্দিষ্ট সীমার বেশি টাকা তুলে নেওয়া হয়, তাহলে আর পেনশন মেলে না। এখন প্রশ্ন হল, পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে কত টাকা তুলে নিলে আর পেনশন মিলবে না?
advertisement
আগেই বলা হয়েছে, পিএফ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের অ্যাকাউন্টে বেতনের ১২ শতাংশ জমা হয়। ঠিক তেমনই কোম্পানি বা নিয়োগকর্তাও সেই অ্যাকাউন্টে সমান টাকা জমা করেন। কোম্পানি যে ১২ শতাংশ অবদান রাখে, তার ৮.৩৩ শতাংশ পিএফ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের পেনশন ফান্ড অর্থাৎ ইপিএস-এ চলে যায়। বাকি ৩.৬৭ শতাংশ জমা হয় কর্মচারীর পিএফ অ্যাকাউন্টে।
advertisement
advertisement
পেনশন পাওয়ার জন্য পিএফ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারকে ন্যূনতম ১০ বছর অবদান রাখতে হয়। তবে তিনি যদি চাকরি ছেড়ে দেন বা কোনও কারণে পিএফ অ্যাকাউন্টের পুরো টাকা তুলে নেন, কিন্তু ইপিএস ফান্ড রেখে দেন, তাহলেও তাঁকে পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি যদি পিএফ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে ইপিএস ফান্ডের টাকাও তুলে নেন, তাহলে আর পেনশন পাবেন না।
advertisement
চাকরির ১০ বছর পূর্ণ হলে কর্মচারী পেনশন সার্টিফিকেট নিতে পারেন। এই সার্টিফিকেটে পেনশনযোগ্য পরিষেবা, স্যালারি এবং চাকরি ছাড়ার পর পেনশন হিসেবে পাওয়া পরিমাণ উল্লেখ করা হয়। যদি কোনও ব্যক্তির কাছে ১০ বছর বা তার বেশি পেনশনযোগ্য পরিষেবা সহ স্কিম সার্টিফিকেট থাকে, তবে তিনি ইপিএসের আওতায় ৫৮ বছর বয়স থেকে মাসিক পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন। তবে ৫০ বছর বয়স হলেই তিনি আর্লি পেনশনের জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে পেনশন হিসেবে কম টাকা মিলবে।