Business Idea: বর্ধমানের যুবকের নতুন বিজনেস আইডিয়া! কলাগাছ নিয়ে করছেন 'এই' কাজ, তাতেই আয় নজরকাড়া

Last Updated:
৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত দাম পাওয়া যায় কলাগাছ থেকে তৈরি ওইসব জিনিসের। দাম নির্ভর করে ডিজাইন ও সাইজের উপর। চাহিদা থাকলেও খুব কম জনই এটা বিক্রি করে। তাই এতে মোটামুটি লাভ থাকে ভালই।
1/6
অভাবের সংসার তাই বাড়তি রোজগারের আশায় বিভিন্ন ডিজাইনের কলার ভেলা তৈরি করে বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন পূর্ব বর্ধমানের এক ব্যবসায়ী। অন্যান্য জায়গায় কলার ভেলা বলতে বিক্রি হয় শুধুমাত্র কলা গাছের কাণ্ডের অংশটি। যেটি কলার ভেলা বা নৌকা নামে পরিচিত। কিন্তু ক্রেতাদের আকর্ষণ করতে তিনি তা দিয়ে তৈরি করেছেন বিভিন্ন ডিজাইনের সত্যি করে নৌকার মতো দেখতে নৌকা বা ভেলা। (ছবি ও তথ্য: সায়নী সরকার)
অভাবের সংসার তাই বাড়তি রোজগারের আশায় বিভিন্ন ডিজাইনের কলার ভেলা তৈরি করে বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন পূর্ব বর্ধমানের এক ব্যবসায়ী। অন্যান্য জায়গায় কলার ভেলা বলতে বিক্রি হয় শুধুমাত্র কলা গাছের কাণ্ডের অংশটি। যেটি কলার ভেলা বা নৌকা নামে পরিচিত। কিন্তু ক্রেতাদের আকর্ষণ করতে তিনি তা দিয়ে তৈরি করেছেন বিভিন্ন ডিজাইনের সত্যি করে নৌকার মতো দেখতে নৌকা বা ভেলা। (ছবি ও তথ্য: সায়নী সরকার)
advertisement
2/6
পুজো মানেই বাড়তি রোজগারের আশায় বর্ধমান শহর বিভিন্ন জেলা থেকেও ব্যবসায়ীরা আসেন বর্ধমান শহরে। তাদের অনেকে সারাবছর করেন অন্যান্য কাজ কিন্তু পুজোর সময় এলেই বাড়তি রোজগারের আশায় ছুটে আসেন বর্ধমান শহরে। কেউ বিক্রি করছেন প্রতিমা, কেউ পদ্মফুল তো কেউ আবার কলার ভেলা।
পুজো মানেই বাড়তি রোজগারের আশায় বর্ধমান শহর বিভিন্ন জেলা থেকেও ব্যবসায়ীরা আসেন বর্ধমান শহরে। তাদের অনেকে সারাবছর করেন অন্যান্য কাজ কিন্তু পুজোর সময় এলেই বাড়তি রোজগারের আশায় ছুটে আসেন বর্ধমান শহরে। কেউ বিক্রি করছেন প্রতিমা, কেউ পদ্মফুল তো কেউ আবার কলার ভেলা।
advertisement
3/6
লক্ষ্মী পুজো মানেই ব্যবহৃত হয় কলার ভেলা বা নৌকা। আসলে প্রাচীন কালের বাঙালি বণিকদের সমুদ্রপথে বাণিজ্যযাত্রার স্মারক হিসেবে ব্যবহার হয় এটি, যা
লক্ষ্মী পুজো মানেই ব্যবহৃত হয় কলার ভেলা বা নৌকা। আসলে প্রাচীন কালের বাঙালি বণিকদের সমুদ্রপথে বাণিজ্যযাত্রার স্মারক হিসেবে ব্যবহার হয় এটি, যা "বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী" প্রবাদটিকে স্মরণ করিয়ে দেয়। এই কলার ভেলা কলার পাতা ও বাকল দিয়ে তৈরি করে তাতে পঞ্চশস্য, কড়ি, সোনা, রূপা, ও মুদ্রা রেখে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়।
advertisement
4/6
চাহিদা থাকলেও শহরাঞ্চলে বেশিরভাগ সময়ই পাওয়া যায় না এই কলার ভেলা বা নৌকা। তাই বাধ্য হয়েই ভরসা করতে হয় ব্যবসায়ীদের ওপর। কিন্তু চাহিদা থাকলেও তা বিক্রি করে হাতে না দুই থেকে একজন। কারণ শহরাঞ্চলে এত পরিমাণে কলা গাছ পাওয়া সম্ভব নয় আর বাইরে থেকে এনে তা বিক্রি করলেও লাভ থাকে না তাকে তাই খুব কম ব্যবসায়ী বিক্রি করেন কলার ভেলা। তেমনই এক ব্যবসায়ী হলে পূর্ব বর্ধমানের রবি মণ্ডল।
চাহিদা থাকলেও শহরাঞ্চলে বেশিরভাগ সময়ই পাওয়া যায় না এই কলার ভেলা বা নৌকা। তাই বাধ্য হয়েই ভরসা করতে হয় ব্যবসায়ীদের ওপর। কিন্তু চাহিদা থাকলেও তা বিক্রি করে হাতে না দুই থেকে একজন। কারণ শহরাঞ্চলে এত পরিমাণে কলা গাছ পাওয়া সম্ভব নয় আর বাইরে থেকে এনে তা বিক্রি করলেও লাভ থাকে না তাকে তাই খুব কম ব্যবসায়ী বিক্রি করেন কলার ভেলা। তেমনই এক ব্যবসায়ী হলে পূর্ব বর্ধমানের রবি মণ্ডল।
advertisement
5/6
পূর্ব বর্ধমানের কাঞ্চননগর এলাকার বাসিন্দা রবি মণ্ডল। সারা বছর সবজি বিক্রি করলে কোনও রকমের চলে সংসার। লক্ষ্মী পুজোর সময় বাড়তি রোজগারের আশায় তিনি কলার ভেলা তৈরি করে বিক্রি করেন। তিনি বলেন,
পূর্ব বর্ধমানের কাঞ্চননগর এলাকার বাসিন্দা রবি মণ্ডল। সারা বছর সবজি বিক্রি করলে কোনও রকমের চলে সংসার। লক্ষ্মী পুজোর সময় বাড়তি রোজগারের আশায় তিনি কলার ভেলা তৈরি করে বিক্রি করেন। তিনি বলেন, "সারা বছর ভ্যানে করে ঘুরে ঘুরে সবজি বিক্রি করি তা দিয়েই কোনও রকমের জলে সংসার। পুজোর সময় বাড়তি রোজগারের আশায় বিভিন্ন জায়গা থেকে কলা গাছ সংগ্রহ করে তা দিয়ে নিজের হাতে নৌকা তৈরি করে বিক্রি করি।"
advertisement
6/6
তিনি আরও বলেন,
তিনি আরও বলেন, "৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত দাম পাওয়া যায় এক একটি নৌকার। দাম নির্ভর করে ডিজাইন ও সাইজের উপর। চাহিদা থাকলেও খুব কম জনই এটা বিক্রি করে। তাই এতে মোটামুটি লাভ থাকে ভালই। তারপর আবার আমি নিজের হাতে তৈরি করি তাই অন্য কাউকে ভাগ দিতে না হওয়ায় লাভ থাকে। পুজোর সময় বাড়তি দুটো টাকা রোজগারের আশাতেই এই ব্যবসা করি।" (চিত্র ও তথ্য: সায়নী সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement