West Bengal District Bankura Weather: শনিবার থেকে আবহাওয়ার ভোলবদল! তুমুল ঝড়জলের পরেই এই জেলায় ফের বাড়বে তাপমাত্রা, জানুন কী বলছে হাওয়া অফিস

Last Updated:
West Bengal District Bankura Weather: পূর্বাভাস অনুযায়ী দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাত আসতে দেরি হয়েছে প্রায় ৮ থেকে ৯ দিন। দক্ষিণবঙ্গে গত বছরের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় বাঁকুড়া জেলায়।
1/9
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উঁকি মারছে সূর্য। আপাতত দুপুর দু’টো পর্যন্ত আকাশ পরিষ্কার থাকবে বলেই জানা যাচ্ছে। প্রায় তিন দিন ধরে চলছে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উঁকি মারছে সূর্য। আপাতত দুপুর দু’টো পর্যন্ত আকাশ পরিষ্কার থাকবে বলেই জানা যাচ্ছে। প্রায় তিন দিন ধরে চলছে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
2/9
সমগ্র জেলা জুড়ে কখনও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ, আবার কখনও ঝিমঝিম করে। বৃষ্টিপাতের কারণে কমেছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
সমগ্র জেলা জুড়ে কখনও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ, আবার কখনও ঝিমঝিম করে। বৃষ্টিপাতের কারণে কমেছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
3/9
সারাদিন জুড়ে এ দিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ। দুপুর দু’টো থেকে মেঘাচ্ছন্ন থাকবে আকাশ এবং তৈরি হবে বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টা পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
সারাদিন জুড়ে এ দিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ। দুপুর দু’টো থেকে মেঘাচ্ছন্ন থাকবে আকাশ এবং তৈরি হবে বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টা পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
4/9
শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বৃষ্টিপাত তারপর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কমলেও তাপমাত্রা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এক থেকে দুই ডিগ্রি। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বৃষ্টিপাত তারপর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কমলেও তাপমাত্রা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এক থেকে দুই ডিগ্রি। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
5/9
ভোরবেলা সূর্যোদয় হয় ৪টে ৫৮ মিনিটে এবং সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩১ মিনিটে। এদিন বাঁকুড়ায় অতি বেগুনি রশ্মির পরিমাণ গতকালের তুলনায় সামান্য বেশি থাকবে যার সূচক ৬। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
ভোরবেলা সূর্যোদয় হয় ৪টে ৫৮ মিনিটে এবং সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩১ মিনিটে। এদিন বাঁকুড়ায় অতি বেগুনি রশ্মির পরিমাণ গতকালের তুলনায় সামান্য বেশি থাকবে যার সূচক ৬। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
6/9
দক্ষিণ থেকে উত্তরে প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে বইবে ঝোড়ো বাতাস। বৃষ্টিপাতের কারণে বায়ুতে বেড়েছে আর্দ্রতার পরিমাণ যার সূচক ৭৫ শতাংশ। বাঁকুড়ার বায়ুর গুণগত মান অত্যন্ত স্বাভাবিক পর্যায়ে রয়েছে যার সূচক ৬০। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
দক্ষিণ থেকে উত্তরে প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে বইবে ঝোড়ো বাতাস। বৃষ্টিপাতের কারণে বায়ুতে বেড়েছে আর্দ্রতার পরিমাণ যার সূচক ৭৫ শতাংশ। বাঁকুড়ার বায়ুর গুণগত মান অত্যন্ত স্বাভাবিক পর্যায়ে রয়েছে যার সূচক ৬০। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
7/9
পূর্বাভাস অনুযায়ী দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাত আসতে দেরি হয়েছে প্রায় ৮ থেকে ৯ দিন। দক্ষিণবঙ্গে গত বছরের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় বাঁকুড়া জেলায়। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
পূর্বাভাস অনুযায়ী দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাত আসতে দেরি হয়েছে প্রায় ৮ থেকে ৯ দিন। দক্ষিণবঙ্গে গত বছরের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় বাঁকুড়া জেলায়। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
8/9
বর্ষা আসতে দেরি হচ্ছে দেখে অনেকেই আশঙ্কা করেছিলেন বৃষ্টিপাত কম হবে এই বছর কিন্তু বর্ষা আসার পরে অব্যাহত টানা বৃষ্টিপাত। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
বর্ষা আসতে দেরি হচ্ছে দেখে অনেকেই আশঙ্কা করেছিলেন বৃষ্টিপাত কম হবে এই বছর কিন্তু বর্ষা আসার পরে অব্যাহত টানা বৃষ্টিপাত। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
9/9
অতিবৃষ্টির কারণে বাঁকুড়া জেলায় ইন্দাস ব্লক তুলনামূকভাবে নিচু ভূমি হাওয়ার কারণে জল জমে নষ্ট হচ্ছে ফসল। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমলে বোঝা যাবে ক্ষতির পরিমাণ। তবে তীব্র গরম থেকে রেহাই পেয়েছে সমগ্র জেলা। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
অতিবৃষ্টির কারণে বাঁকুড়া জেলায় ইন্দাস ব্লক তুলনামূকভাবে নিচু ভূমি হাওয়ার কারণে জল জমে নষ্ট হচ্ছে ফসল। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমলে বোঝা যাবে ক্ষতির পরিমাণ। তবে তীব্র গরম থেকে রেহাই পেয়েছে সমগ্র জেলা। (রিপোর্টার: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
advertisement
advertisement