বিয়ের আমন্ত্রণপত্র ছাপার আগে সাবধান! শাস্ত্র বলে কোন ভুল একেবারেই চলবে না

Last Updated:
বাস্তুশাস্ত্র মতে, এই প্রসঙ্গে জ্যোতিষী হিতেন্দ্র কুমার জানান, সামান্য রকমফেরে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে নবদম্পতির জীবনে। তাই, সবকিছু জেনেশুনে এগিয়ে চলাই শ্রেয়।
1/10
বৃষ রাশির জন্য নতুন বছরটা চালিয়ে খেলার মত সময় আসতে চলেছে কেননা জীবনে বিশাল পরিবর্তন আসতে চলেছে ৷ নতুন করে জীবন শুরু করতে পারবেন জাতক-জাতিকা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পাত্রপক্ষ হোক কিংবা পাত্রীপক্ষ। বিয়ের মতো বড় কাজে হাত দেওয়ার আগে সাত-পাঁচ বিচার করে তবেই নামতে হয়। আয়োজনের যাতে কোনও রকম ত্রুটি না থাকে তা নিয়ে সদাসতর্ক থাকেন দু’পক্ষই।
advertisement
2/10
নতুন বছরে বেশ কয়েকটি বড় গ্রহের রাশি পরিবর্তন আছে, তারফলে জীবনে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করবে ৷ যাদের মধ্যে বৃহস্পতি অন্যতম শক্তিশালী ও শুভ গ্রহ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এমনকী অনেক ছোটখাটো ব্যাপারেও কড়া নজরদারি থাকে। বিয়ে শুধুমাত্র একটি সম্পর্কের সামাজিক প্রতিষ্ঠা নয়। হিন্দু ধর্মে শুভ-অশুভ ক্ষেত্রগুলি গুরুত্ব সহকারে যাচাই করার সুপ্রাচীন রীতি রয়েছে। তা সে কুন্ডলী মিলন হোক বা বিয়ের কার্ডের ডিজাইন, সবের আড়ালে রয়েছে শুভ শক্তির প্রতিষ্ঠা। বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র কীভাবে বাছবেন?
advertisement
3/10
মহিমা জানান যে তিনি সারা জীবন তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গেই থেকেছেন, কঠোর অভিভাবকত্বের অভিজ্ঞতাও হয়েছে এবং একাধিকবার তাঁদের সঙ্গে মতবিরোধও হয়েছে। কিন্তু এর ফলে তিনি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকার ধারণার বিরুদ্ধে নন। Photo- Representative
বাস্তুশাস্ত্র মতে, এই প্রসঙ্গে জ্যোতিষী হিতেন্দ্র কুমার জানান, সামান্য রকমফেরে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে নবদম্পতির জীবনে। তাই, সবকিছু জেনেশুনে এগিয়ে চলাই শ্রেয়।
advertisement
4/10
প্রতীকী চিত্র
১) কার্ডের জন্য এমন রং বাছাই করা উচিত যা আনন্দ, সমৃদ্ধি ও শুভ শক্তির প্রতীক। সাধারণত লাল, সোনালি, হলুদ বা কমলা রং অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। এই রংগুলি প্রেম, সাহস এবং নতুন জীবন শুরুর ইঙ্গিত দেয়। দেখবেন, কোনও ভাবে যেন বিয়ের কার্ডে ধূসর রং না ব্যবহার করা হয়।
advertisement
5/10
প্রতীকী ছবি৷
২) নিমন্ত্রণপত্রে শুভ প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করুন। যেমন- গণেশ, ওম (ॐ), কলস, স্বস্তিক বা ময়ূরের পালক। এই প্রতীকগুলি সৌভাগ্য এবং সম্পর্কের সুরক্ষা শক্তি প্রদান করে। নকশাটি যেন পরিচ্ছন্ন এবং ভারসাম্যপূর্ণ হয়। অতিরিক্ত জটিল নকশা এড়িয়ে চলুন।
advertisement
6/10
একজন ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন যে বাবা-মায়ের সঙ্গে সারা জীবন কাটানোর অভিজ্ঞতা সবার জন্য এক রকম নয়। শ্বশুরবাড়ির লোকদের থেকে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া কেবল এক ব্যক্তিগত পছন্দ। Photo- Representative
৩) নিমন্ত্রণপত্রের জন্য উচ্চ মানের মসৃণ এবং টেকসই কাগজ ব্যবহার করুন। নিম্নমানের কাগজ ভুলেও ব্যবহার করবেন না। কার্ডের আকার যেন আনুপাতিক হয়। বর্গাকার বা আয়তাকার আকৃতি শুভ। ত্রিকোণ আকারের নিমন্ত্রণপত্র এড়িয়ে চলুন। এতে অমঙ্গলের আশঙ্কা থাকে।
advertisement
7/10
বিয়ে শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্কের উপর নির্ভর করে না। এই কারণেই শুধুমাত্র বৈজ্ঞানিক মানদণ্ডে বিয়ের বয়স নির্ধারণ করা যায় না। আসলে, প্রতিটি মানুষের শারীরিক এবং মানসিক পরিপক্কতা আলাদা। সম্পর্কের ক্ষেত্রে, বয়সের পার্থক্য কম গুরুত্বপূর্ণ এবং বোঝাপড়া, বিশ্বাস এবং সম্মান বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৪) বিবাহের শুভক্ষণ এবং তিথি সঠিকভাবে উল্লেখ করুন। তারিখ এবং সময় যেন স্পষ্ট ও ত্রুটিহীন হয়।
advertisement
8/10
এই বয়সের নিয়ম ভঙ্গকারী অনেক দম্পতি আছেন যারা আমাদের সামনে সফল বিবাহের উদাহরণ। উদাহরণস্বরূপ, অভিনেতা শাহিদ কাপুর এবং তার স্ত্রী মীরা রাজপুতের মধ্যে ১৫ বছরের পার্থক্য রয়েছে। আলিয়া ভাট এবং রণবীর কাপুরের মধ্যে ১১ বছরের ব্যবধান রয়েছে। বিপরীতে, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া তার থেকে ১০ বছরের ছোট নিক জোনাসকে বিয়ে করেছেন।
৫) লেখার ফন্ট যেন সহজপাঠ্য, মার্জিত এবং স্পষ্ট হয়। অস্পষ্ট বা অতিরিক্ত অলঙ্কারযুক্ত ফন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। অনেকে কার্ডের শুরুতে বা মাঝে একটি সংক্ষিপ্ত শুভ ধর্মীয় মন্ত্র বা শ্লোক ব্যবহার করেন। এটি শুভ শক্তির প্রতীক।
advertisement
9/10
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
৬) কার্ডের সামনের দিকে পাত্র ও পাত্রীর নাম এবং পরিবারের নাম এমনভাবে রাখুন যাতে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ দেখায়। বিবাহের স্থান, সময় এবং অন্যান্য অনুষ্ঠানগুলির তথ্য যেন সুস্পষ্ট ক্রমে সাজানো থাকে।
advertisement
10/10
স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য সংক্রান্ত আদর্শের পেছনে ঐতিহ্যগত বিশ্বাসের বড় অবদান রয়েছে। তবে সমাজে এমন অনেক বিয়ে আছে, যেগুলো এই বিশ্বাসের বিপরীত হলেও সফল হয়, অর্থাৎ স্বামীর চেয়ে স্ত্রীর বয়স বেশি। সাজানো বিয়েতে এই বয়সসীমা প্রায়ই মাথায় রাখা হয়। কিন্তু প্রেমের বিয়েতে এই বিষয়টি গুরুত্ব পায় না৷
৭) বিয়ের কার্ডে যেকোনও ছবি বা শুভ প্রতীক যদি ব্যবহার করা হয়, তবে তা উপরের দিকে কিংবা কেন্দ্রের দিকে মুখ করে থাকা উচিত। এটি জীবনের উন্নতি ও অগ্রগতি নির্দেশ করে।
advertisement
advertisement
advertisement