Chhath Puja 2025: রাত পোহালেই ছট পুজো! ৪ দিনের মহাপর্বে কোন দিন কী পালন হয়? জানুন দিনক্ষণ, মহরত ও রীতি, কোন লগ্নে পুজো সারলে পুণ্যলাভ?

Last Updated:
Chhath Puja 2025 Date, Time Subh Muhrat: জ্যোতিষীর মতে, মহান ছট উৎসব, কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথি থেকে সপ্তমী তিথি পর্যন্ত পালিত হয়। এই সময় সূর্য দেবতার পূজা করা হয়। এই সময়টাকে খুব শুভ বলে মানা হয়৷
1/10
এসে গেল শক্তি ও আস্থার মহা উৎসব ছট পুজো! নিয়ম অনুসারে প্রতি বছর কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষে চার দিনের এই উৎসব পালিত হয়।
এসে গেল শক্তি ও আস্থার মহা উৎসব ছট পুজো! নিয়ম অনুসারে প্রতি বছর কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষে চার দিনের এই উৎসব পালিত হয়।
advertisement
2/10
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রি জানাচ্ছেন, এ বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালে ছট পুজো শুরু হচ্ছে আগামী ২৫ অক্টোবর শনিবার থেকে। এই উৎসবে মূলত সূর্য দেবতা অর্থাৎ সূর্য দেব এবং ষষ্ঠী দেবী ছঠি মাইয়ার আরাধনা করা হয়।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রি জানাচ্ছেন, এ বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালে ছট পুজো শুরু হচ্ছে আগামী ২৫ অক্টোবর শনিবার থেকে। এই উৎসবে মূলত সূর্য দেবতা অর্থাৎ সূর্য দেব এবং ষষ্ঠী দেবী ছঠি মাইয়ার আরাধনা করা হয়।
advertisement
3/10
প্রথম দিন নহায় খায়: আগামী ২৫ অক্টোবর - শনিবার- কার্তিক মাসের শুক্ল চতুর্থীতে পবিত্র স্নান ও সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ পর্ব সারা হবে।
প্রথম দিন নহায় খায়: আগামী ২৫ অক্টোবর - শনিবার- কার্তিক মাসের শুক্ল চতুর্থীতে পবিত্র স্নান ও সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ পর্ব সারা হবে।
advertisement
4/10
নহায়-খায় (২৫ অক্টোবর): এই দিনটিকে শুদ্ধিকরণের দিন বলা হয়। ভক্তরা নদী বা পুকুরে স্নান করে পবিত্র হন। এক বেলা সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ করা হয়। ঐতিহ্য অনুযায়ী, এই দিনে লাউ-ভাত ও ছোলার ডাল খাওয়া হয়।
নহায়-খায় (২৫ অক্টোবর): এই দিনটিকে শুদ্ধিকরণের দিন বলা হয়। ভক্তরা নদী বা পুকুরে স্নান করে পবিত্র হন। এক বেলা সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ করা হয়। ঐতিহ্য অনুযায়ী, এই দিনে লাউ-ভাত ও ছোলার ডাল খাওয়া হয়।
advertisement
5/10
দ্বিতীয় দিন খরনা: আগামী ২৬ অক্টোবর - রবিবার - কার্তিক মাসের শুক্ল পঞ্চমীতে সারা দিন নির্জলা উপবাস এবং সন্ধ্যায় প্রসাদ গ্রহণ করে ৩৬ ঘণ্টার কঠিন ব্রত শুরু করা হবে।
দ্বিতীয় দিন খরনা: আগামী ২৬ অক্টোবর - রবিবার - কার্তিক মাসের শুক্ল পঞ্চমীতে সারা দিন নির্জলা উপবাস এবং সন্ধ্যায় প্রসাদ গ্রহণ করে ৩৬ ঘণ্টার কঠিন ব্রত শুরু করা হবে।
advertisement
6/10
এই দিনটি থেকে কঠিন ব্রত শুরু হয়। ব্রতী বা উপবাসী মহিলারা সারা দিন নির্জলা উপবাস রাখেন। সূর্যাস্তের পর গুড় দিয়ে তৈরি বিশেষ পায়েস বা ক্ষীর, রুটি এবং ফল দিয়ে উপবাস ভঙ্গ করা হয়। এই প্রসাদ গ্রহণের পরই ৩৬ ঘণ্টার কঠোর নির্জলা উপবাস শুরু হয়।
এই দিনটি থেকে কঠিন ব্রত শুরু হয়। ব্রতী বা উপবাসী মহিলারা সারা দিন নির্জলা উপবাস রাখেন। সূর্যাস্তের পর গুড় দিয়ে তৈরি বিশেষ পায়েস বা ক্ষীর, রুটি এবং ফল দিয়ে উপবাস ভঙ্গ করা হয়। এই প্রসাদ গ্রহণের পরই ৩৬ ঘণ্টার কঠোর নির্জলা উপবাস শুরু হয়।
advertisement
7/10
তৃতীয় দিন সন্ধ্যা অর্ঘ্য: আগামী ২৭ অক্টোবর - সোমবার - কার্তিক মাসের শুক্ল ষষ্ঠীতে অস্তগামী সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন সূর্যাস্ত: প্রায় ৫টা ৪০ মিনিট করা হবে।
তৃতীয় দিন সন্ধ্যা অর্ঘ্য: আগামী ২৭ অক্টোবর - সোমবার - কার্তিক মাসের শুক্ল ষষ্ঠীতে অস্তগামী সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন সূর্যাস্ত: প্রায় ৫টা ৪০ মিনিট করা হবে।
advertisement
8/10
এটি ছট পুজোর প্রধান দিন। সন্ধ্যাবেলা ভক্তরা নদী বা জলাশয়ের ঘাটে ভিড় করেন। বাঁশের কুলো বা ডালায় ঠেকুয়া, ফল, আখ, নারকেল ইত্যাদি সাজানো হয়। কোমর পর্যন্ত জলে দাঁড়িয়ে অস্তগামী সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করা হয়। এই দিন সূর্যকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং পরিবারের সুখ-শান্তি কামনা করা হয়।
এটি ছট পুজোর প্রধান দিন। সন্ধ্যাবেলা ভক্তরা নদী বা জলাশয়ের ঘাটে ভিড় করেন। বাঁশের কুলো বা ডালায় ঠেকুয়া, ফল, আখ, নারকেল ইত্যাদি সাজানো হয়। কোমর পর্যন্ত জলে দাঁড়িয়ে অস্তগামী সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করা হয়। এই দিন সূর্যকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং পরিবারের সুখ-শান্তি কামনা করা হয়।
advertisement
9/10
চতুর্থ দিন ঊষা অর্ঘ্য: আগামী ২৮ অক্টোবর - মঙ্গলবার - কার্তিক মাসের শুক্ল সপ্তমীতে উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন ও ব্রত ভঙ্গ। সূর্যোদয়: প্রায় ৬টা ৩০ মিনিট করা হবে।
চতুর্থ দিন ঊষা অর্ঘ্য: আগামী ২৮ অক্টোবর - মঙ্গলবার - কার্তিক মাসের শুক্ল সপ্তমীতে উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন ও ব্রত ভঙ্গ। সূর্যোদয়: প্রায় ৬টা ৩০ মিনিট করা হবে।
advertisement
10/10
চার দিনের উৎসবের শেষ দিন এটি। ভোর বেলা আবার ঘাটে গিয়ে জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্য দেওয়া হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে অর্ঘ্য নিবেদনের পরই ব্রত সম্পন্ন হয়। এর পর ব্রতী মহিলারা প্রসাদ গ্রহণ করে ৩৬ ঘণ্টার উপবাস ভঙ্গ করেন
চার দিনের উৎসবের শেষ দিন এটি। ভোর বেলা আবার ঘাটে গিয়ে জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্য দেওয়া হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে অর্ঘ্য নিবেদনের পরই ব্রত সম্পন্ন হয়। এর পর ব্রতী মহিলারা প্রসাদ গ্রহণ করে ৩৬ ঘণ্টার উপবাস ভঙ্গ করেন
advertisement
advertisement
advertisement