Paschim Medinipur News: আবর্জনা ফেলার ভ্যাটকে কেন্দ্র করে দুই মহিলা কাউন্সিলরের মধ্যে অশান্তি!

Last Updated:

আবর্জনা (বা, নোংরা) ফেলাকে কেন্দ্র করে দুই মহিলা কাউন্সিলের মধ্যে বেনজির গন্ডগোল প্রত্যক্ষ করলেন মেদিনীপুর পৌরবাসী। আর, সোমবার সাত সকালে অস্থায়ী কর্মীদের একাধিক দাবি-দাওয়াকে কেন্দ্র করে, বিক্ষোভ-আন্দোলনের চাপে রীতিমত ভেঙেই পড়ল পৌরসভার দরজা।

+
আবর্জনার

আবর্জনার ভ্যাটকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের অশান্তি 

#পশ্চিম মেদিনীপুর : আবর্জনা (বা, নোংরা) ফেলাকে কেন্দ্র করে দুই মহিলা কাউন্সিলের মধ্যে বেনজির গন্ডগোল প্রত্যক্ষ করলেন মেদিনীপুর পৌরবাসী। আর, সোমবার সাত সকালে অস্থায়ী কর্মীদের একাধিক দাবি-দাওয়াকে কেন্দ্র করে, বিক্ষোভ-আন্দোলনের চাপে রীতিমত ভেঙেই পড়ল পৌরসভার দরজা। সবমিলিয়ে এখন চরম চাপে মেদিনীপুর পৌরসভা! রবিবার সকালে মেদিনীপুর শহরের সিপাই বাজার এলাকায় 'নোংরা' ফেলাকে কেন্দ্র করে, তৃণমূলের দুই কাউন্সিলরের মধ্যে অশান্তি-গন্ডগোল শুরু হয়ে যায়। দুই এলাকার বাসিন্দাদের রীতিমতো মারমুখী মেজাজেও দেখা যায়।
৭ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সীমা ভকত ও তাঁর দাদা তথা প্রাক্তন কাউন্সিলর শ্যামল ভকতের অভিযোগ ছিল, ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা এসে তাঁদের ওয়ার্ডের (৭ নং) ভ্যাটে নোংরা ফেলছেন! ২ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর মিতালী ব্যানার্জী'র অভিযোগ ছিল, ভ্যাটটি এমন একটি জায়গায়, যেটা ২ নং ওয়ার্ডের না ৭ নং ওয়ার্ডের, তা সত্যিই এলাকাবাসীর পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। পৌরসভার দায়িত্বে পরিষ্কার করা হয়। তা ভেঙে ফেলা হয় হঠাৎ করে!
advertisement
আরও পড়ুনঃ শিক্ষকের অভাবে হচ্ছে না প্রতিবন্ধী পড়ুয়াদের পড়াশোনা
এ নিয়ে তাই অশান্তি না বাড়িয়ে, দুই ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের স্বার্থেই উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। তবে, কে শোনে কার কথা! উত্তেজনা এমন জায়গায় পৌঁছয়, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হয় কোতোয়ালি থানার পুলিশকে। পুলিশের সঙ্গেও তীব্র বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন ৭ নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর শ্যামল ভকত। পুলিশের তরফেও তাঁকে রীতিমতো ধমক দিতে দেখা যায়! তারপরই পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ সারাদিন নানা কর্মসূচির মাধ্যমে উদযাপন করা হল বিশ্ব এডস দিবস
এ নিয়ে, ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের অভিযোগ ছিল, দীর্ঘ ৪০-৫০ বছর সিপাই বাজার (৭ নং ওয়ার্ডের মধ্যে) এলাকায় থাকা আবর্জনার ভ্যাটটি গত ৩-৪ দিন আগে রাতের অন্ধকারে ভেঙে ফেলা হয় ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের উপস্থিতিতে। যার ফলে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ২ নং ও ৭ নং ওয়ার্ডের শতাধিক পরিবারকে। রবিবার সকালে এ নিয়েই গণ্ডগোল বেঁধে যায় দু'পক্ষের মধ্যে। পরে পরিস্থিতি সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে, ওই এলাকায় 'আবর্জনা' ফেলার বিষয়ে এখনও স্থায়ী সমাধান হয়নি বলেই জানা গেছে।
advertisement
Partha Mukherjee
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
Paschim Medinipur News: আবর্জনা ফেলার ভ্যাটকে কেন্দ্র করে দুই মহিলা কাউন্সিলরের মধ্যে অশান্তি!
Next Article
advertisement
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত জয়পুরের এক মাস্টারপিস
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল জয়পুরের এক মাস্টারপিস
  • ১ কোটি টাকার মহারানি গাউন !

  • ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত

  • জয়পুরের এক মাস্টারপিস

VIEW MORE
advertisement
advertisement