#কলকাতা: ঈশান পোড়েলের বিশ্বজয়ে গর্বিত চন্দননগর। কিন্তু পৃথ্বীর শিবাজি পার্কের মত সবাই একডাকে চেনে না ন্যাশনাল ক্লাবকে। ফরাসিদের শহরে ৮৮ বছরের পুরোন ক্লাবে ঈশানের উত্থানের গল্প খুঁজতে নেমে সামনে এল এক চমকপ্রদ কাহিনি।
৮৮ বছরের অপেক্ষা শেষ। অবশেষে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পেল চন্দননগর। গঙ্গাপাড়ে ব্যাণ্ড স্ট্যান্ড রোড পেরোলেই মেরির মাঠ। ১৯৩০ সালে এখানেই তৈরি হয় ন্যাশনাল স্পোর্টিং ক্লাব। ঈশান পোড়েলের ছোটবেলার কোচিং সেন্টার। শনিবার দুপুর থেকেই উৎসবের সুর। ক্রিকেট কোচিং সেন্টার বেশ পুরোন। বিভিন্ন সময় বাংলার বয়স ভিত্তিক দলে খেলেছেন অনেকে। কিন্তু ওখানেই ইতি। রঞ্জি পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি কেউ। দেশের জার্সিতে দূরের কথা। অবশেষে মুক্তির স্বাদ। ঈশাণকে ঘিরেই এখন অধরা মাধুরীর খোঁজ।
একটাই মাঠ। ভাগিদার একাধিক কোচিং সেন্টার। ভাগাভাগি করেই অনুশীলন। ক্লাব ঘর নেই। অ্যাদ্দিন ন্যাশনাল ক্লাবকে চিনতে হত একটা সাইনবোর্ডে। কিছু সহৃদয় মানুষের অনুদানই পুঁজি। আক্ষেপ ক্লাবের কোষাধ্যক্ষের গলায়। তিনিই আবার ঈশানের বাবা।
আপাতত বিট্টুর পথ চেয়ে গোটা চন্দননগর। পৃথ্বীর শিবাজি পার্কের মত চন্দননগরের ন্যাশনালকেও যেন দেশের ক্রিকেট মানচিত্রে প্রতিষ্ঠা দিয়ে গেল বিট্টুর বিশ্বজয়।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।