৩ কোটি হলেই সমস্যার সমাধান! হাঁটুসমান জমা জলের সমস্যা, বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে যা যা শুনলেন বাসিন্দারা

Last Updated:

এলাকায় ড্রেনেজ নেই, তাই জল দাঁড়ায়। ড্রেনেজে ২-৩ কোটি টাকা দরকার, ক্ষমতা সীমিত, তাই দেরি হচ্ছে। জমা জলের সমস্যার সমাধান টাকা...

রাজপুর সোনারপুর পৌরসভা
রাজপুর সোনারপুর পৌরসভা
রাজপুর-সোনারপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, অর্পন মন্ডল: চার বছর ধরে হাঁটুসমান জলে ডুবে রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম নিশ্চিন্তপুর। প্রায় ২ হাজার মানুষ বৃষ্টির জল, রোগ, দুর্গন্ধ আর সাপের আতঙ্ক নিয়ে বেঁচে আছেন এক অবর্ণনীয় নরকযন্ত্রণায়। অবশেষে ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে আজ পৌরসভা ঘেরাও করলেন এলাকাবাসী।
শুধু ঘেরাও নয়, পাশাপাশি স্থানীয় কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে উঠল জোরালো স্লোগান, “উন্নয়নের টাকা কোথায় গেল? জবাব দাও।” ঘটনাস্থলে কয়েকশ মানুষ প্ল্যাকার্ড হাতে ভিড় করেন পৌরসভার গেটে। স্লোগানে ফেটে পড়ে জনতা, “চার বছরে একটাও কাজ হয়নি!”, “এই ওয়ার্ড কী বেঁচে নেই?”, “আমরা মানুষ না কী আবর্জনা?”
advertisement
advertisement
বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নিশ্চিন্তপুর। না আছে ড্রেন, না আছে জল বের করার পাম্পিং ব্যবস্থা। বছরভর জমে থাকা জলে ছড়াচ্ছে রোগ, বাড়ছে সাপের উপদ্রব, কর্মহীন মানুষ বাড়িতে বসে, শিশুরা অসুস্থ, বৃদ্ধরা ঘরছাড়া। অথচ কাউন্সিলর শুধু আশ্বাস দিয়েছেন, কাজের চিহ্ন নেই।
advertisement
জবাব দিতে গিয়ে পৌর কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, “এলাকায় ড্রেনেজ নেই, তাই জল দাঁড়ায়। ড্রেনেজে ২-৩ কোটি টাকা দরকার, ক্ষমতা সীমিত, তাই দেরি হচ্ছে।” কিন্তু ক্ষুব্ধ জনতার স্পষ্ট বক্তব্য, “ক্ষমতা থাকুক বা না থাকুক, দায়িত্ব ছিল তোমাদের। আমাদের চার বছরের দুর্ভোগের জবাব চাই। আর আশ্বাস নয়, এবার কাজ চাই। না হলে গণআন্দোলন চলবে।”
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
৩ কোটি হলেই সমস্যার সমাধান! হাঁটুসমান জমা জলের সমস্যা, বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে যা যা শুনলেন বাসিন্দারা
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement