নাকে-মুখে রুমাল চাপা দিয়ে চলে ব্যবসা, প্রতিদিন টাকা দিয়েও উন্নয়নের নাম নেই! বিপাকে কোলাঘাটের ফুল চাষিরা

Last Updated:

Flower Business : পয়সা দিয়েও মিলছে না পরিষেবা। ফুল বাজারের পরিকাঠামোগত মান উন্নয়নের দাবি কোলাঘাটের ফুল চাষি, ফুল বিক্রেতাদের।

কোলাঘাট ফুলবাজার
কোলাঘাট ফুলবাজার
কোলাঘাট, সৈকত শী : পয়সা দিয়েও মিলছে না পরিষেবা! ফুল বাজারের পরিকাঠামো গত মান উন্নয়নের দাবি ফুল চাষি থেকে ফুল বিক্রেতাদের! পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট ফুল বাজার বিখ্যাত। কোলাঘাট রেল স্টেশনের পাশে রেলের জমিতেই বসে এই ফুলের বাজার। প্রতিদিন ভোররাত থেকে সকাল পর্যন্ত চলে ফুলের বাজার। পূর্ব-পশ্চিম মেদিনীপুর হাওড়া সহ বিভিন্ন জেলার ফুল চাষি থেকে ফুল বিক্রেতারা বাজারে জড়ো হন ফুল কেনাবেচার উদ্দেশ্যে। কিন্তু এই ফুলবাজারে পরিকাঠামো গত সমস্যা রয়েছে।
৫০ বছরের বেশি বেশি সময় ধরে কোলাঘাট স্টেশনের পাশে বসে এই  ফুল বাজার। রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফুলবাজার হিসেবে পরিচিত কোলাঘাট ফুলবাজার। বাজারটি রেলের জায়গার ওপর হওয়ায় প্রতিদিন ফুলবাজারে আসা চাষি ও ব্যবসায়ীদের থেকে টাকা আদায় করে রেল। রাজস্ব আদায় হলেও পরিকাঠামগত উন্নয়ন একেবারেই নেই বলে অভিযোগ। ফুলবাজারের পরিকাঠামোর কোনও উন্নয়ন করেননি রেল কর্তৃপক্ষ। এই ফুল বাজারের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হওয়াটা জরুরি বলে মনে করছেন ফুল ব্যবসায়ী থেকে ফুল চাষিরা।
advertisement
advertisement
এ বিষয়ে সারা বাংলা ফুল চাষি ও ফুল ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়েক জানান, “দীর্ঘ ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে কোলাঘাট রেল স্টেশনের ডাউন লাইনের পাশে রেলের জায়গায় ফুলের বাজার হয়ে আসছে। কোলাঘাট ফুলবাজার থেকে বিপুল রাজস্ব আয়ের পরেও কোনও উন্নয়ন করেননি কর্তৃপক্ষ। আমরা চাই, ফুলবাজারে আসা ফুলচাষি এবং ফুল ব্যবসায়ীদের সমস্যার সমাধানে রেল উপযুক্ত পদক্ষেপ করুক। তাই ফুল বাজারের উন্নয়নের জন্য তমলুকের সাংসদ ও জেলাশাসক ইউনুস রিশিন ইসমাইলের কাছে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে।”
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দক্ষিণ-পূর্ব রেলের জনসংযোগ আধিকারিক নিশান্ত কুমার বলেন, ‘কোলাঘাট ফুলবাজারে স্থায়ী পরিকাঠামো গড়ার কোনও পরিকল্পনা নেই রেলের। প্রাথমিক চাহিদাগুলির বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দেখে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে।’ কোলাঘাট রেল স্টেশনের ১ নম্বর প্লাটফর্মের পাশে ১৪৬৯ বর্গমিটার জায়গার উপরে বসে ফুলবাজার। ফুলবাজারে রয়েছে অনুসারী সামগ্রীর অন্তত কুড়িটি দোকান। রেলের জায়গায় এই বাজার বসার দরুণ প্রতিদিন রেল কর্তৃপক্ষ ফুলচাষিদের থেকে ১০ টাকা, দোকানদারদের থেকে ২৫ টাকা ও ফুল ওজন করার লোকেদের থেকে ২৫ থেকে ৪০ টাকা করে সংগ্রহ করেন। এত বড় বাজারে কোনও শৌচাগার নেই। নেই কোনও ভ্যাট। ফুলবাজারের পাশে পড়ে থাকে অব্যবহৃত ফুল। সেগুলি পচে দুর্গন্ধ ছড়ায়। নাকে হাত চাপা দিয়েই চলে বেচাকেনা।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
নাকে-মুখে রুমাল চাপা দিয়ে চলে ব্যবসা, প্রতিদিন টাকা দিয়েও উন্নয়নের নাম নেই! বিপাকে কোলাঘাটের ফুল চাষিরা
Next Article
advertisement
Bihar Assembly Election Results Update: ২০১০-এ রাবড়ি দেবীকে হারিয়েছিলেন! সেই রাঘোপুরেই তেজস্বীকে ঘোল খাইয়ে ছাড়লেন সতীশ
২০১০-এ রাবড়ি দেবীকে হারিয়েছিলেন! সেই রাঘোপুরেই তেজস্বীকে ঘোল খাইয়ে ছাড়লেন সতীশ
  • রাঘোপুরে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই, পিছিয়ে তেজস্বী যাদব৷

  • আরজেডি-র গড় রাঘোপুরে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী সতীশ কুমার৷

  • ২০১০ সালে রাঘোপুরেই রাবড়ি দেবীকে হারিয়েছিলেন সতীশ৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement