Footpath Eviction: মুখ্যমন্ত্রীর বার্তার পর ফুটপাত খালি করতে অতি তৎপর প্রশাসন, চোখে জল হকারদের

Last Updated:

Footpath Eviction: দীর্ঘদিন ধরে এভাবেই চলতে চলতে গোটা বিষয়টায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। এতদিন পুলিশ বা প্রশাসন কেউ আপত্তিও করেনি। এদিকে জেলা প্রশাসন মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তার পর দোকান ভেঙে দেওয়ায় আকুল পাথারে পড়েছেন হকাররা

+
ভাঙা

ভাঙা হয় দোকান

উত্তর ২৪ পরগনা: রাস্তার পাশের ফুটপাত দখল করেই চলছিল দোকান। কারোর দোকানের বয়স ২০ বছর তো কারোর আবার ৩০। এই দোকানের ভরসাতেই হকারদের সংসার চলে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ফুটপাত দখল হয়ে যাওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাম্প্রতিক এক প্রশাসনিক বৈঠকে। তারপরই দখল হয়ে যাওয়া ফুটপাত ফিরিয়ে আনতে অতি তৎপর হয়ে উঠেছে জেলা প্রশাসন। আর তাতেই চোখে জল অসহায় হকারদের।
দীর্ঘদিন ধরে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করে এসেছেন হকাররা। ফুটপাতে বসার ক্ষেত্রে তাঁরা কারোর অনুমতি নেননি। যা এক অর্থে বেআইনি কার্যকলাপের মধ্যে পড়ে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এভাবেই চলতে চলতে গোটা বিষয়টায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। এতদিন পুলিশ বা প্রশাসন কেউ আপত্তিও করেনি। এদিকে জেলা প্রশাসন মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তার পর দোকান ভেঙে দেওয়ায় আকুল পাথারে পড়েছেন হকাররা।
advertisement
advertisement
হঠাৎই মাত্র কয়েক ঘণ্টার নোটিশে ফুটপাত দখল মুক্ত করা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন। আর তাতে ঘোরতর সমস্যায় পড়েছেন রাস্তার ধারে অস্থায়ী ছাউনি দিয়ে বিভিন্ন অস্থায়ী দোকানের মাধ্যমে পেট চালানো ছোট ব্যবসায়ী ও হকাররা। চোখের সামনেই বুলডোজার চালিয়ে ভেঙে দেওয়া হচ্ছে জীবিকার আস্তানা। এরপর কী হবে, সংসার চলবে কি করে? কিছুই বুঝে উঠতে পারছেন না তাঁরা। বিকল্প ব্যবস্থা না করেই এভাবে বিধাননগর, সল্টলেক এলাকায় ফুটপাত দখল মুক্ত করায় কর্মহীন হয়ে পড়েছেন প্রায় শতাধিক ছোট ব্যবসায়ী।
advertisement
এদিকে এতদিন কিছু না বলে হঠাৎ করে কেন হুঁশ ফিরল প্রশাসনের তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন সল্টলেকের নাগরিকরা। এই ছোট ব্যবসায়ী ও হকাররা যখন ফুটপাতে বসেছিলেন তখন কেন প্রশাসন বাধা দেয়নি সেই প্রশ্ন তুলছেন নাগরিকরা। ফুটপাতে দোকান করে ব্যবসা চালানো এইসব ব্যবসায়ীদের দাবি, বিকল্প একটা কোন‌ও ব্যবস্থা করে তবেই প্রশাসনের তরফ থেকে উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে তা গ্রহণযোগ্য হত।
advertisement
এদিন উচ্ছেদ অভিযান ঘিরে ক্ষোভ প্রকাশ করতেও দেখা যায় স্থানীয় ওই সকল ব্যবসায়ীদের। বিধাননগর দক্ষিণ থানার ১৬ নম্বর ট্যাঙ্ক লাগোয়া কেবি ব্লকের ফুটপাতের উপর বেআইনি দোকানগুলোকে ভেঙে ফেলা হচ্ছে বিধাননগর পুরনিগম এবং দক্ষিণ থানার পুলিশের পক্ষ থেকে। অপরদিকে, নিউটাউন কোল ভবন সংলগ্ন ফুটপাতের উপর অবৈধ দোকানগুলোকেও ভেঙে ফেলা হচ্ছে এনকেডিএ কর্তৃপক্ষ এবং নিউটাউন থানার পুলিশের পক্ষ থেকে। উচ্ছেদ ঘিরে ব্যবসায়ীদের ক্ষোভের মুখেও পড়তে হচ্ছে বিশাল পুলিশ বাহিনীকে।
advertisement
রুদ্রনারায়ণ রায়
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Footpath Eviction: মুখ্যমন্ত্রীর বার্তার পর ফুটপাত খালি করতে অতি তৎপর প্রশাসন, চোখে জল হকারদের
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement