West Bengal news: ময়নাতদন্তের রিপোর্টে মৃত্যুর সময় ভুল লেখার অভিযোগ, ডেথ সার্টিফিকেট পেতে সমস্যায় পরিবার

Last Updated:

West Bengal news: মৃত্যুর মাসই বদলে দিল সরকারি রিপোর্ট! পাঁচ মাস আগেই ‘ময়নাতদন্ত’ দেখিয়ে থমকে ডেথ সার্টিফিকেট, অবিশ্বাস্য ভুলে ভোগান্তির শেষ নেই দুবরাজপুরে।

ছেলে জনার্দন গড়াই
ছেলে জনার্দন গড়াই
দুবরাজপুর, বীরভূম, সুদীপ্ত গড়াই: মৃত্যুর আগেই ময়নাতদন্ত, এই অবিশ্বাস্য তথ্যই এখন বিপাকে ফেলেছে দুবরাজপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জনার্দন গড়াইকে। তাঁর বাবা অমূল্য গড়াইয়ের (৭৩) অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে এমন সময়কাল উল্লেখ করা হয়েছে, যা বাস্তব ঘটনার সঙ্গে ভীষণভাবে বেমানান। ফলে বাবার মৃত্যুর শংসাপত্র পেতে এখনও হন্যে হয়ে দৌড়চ্ছেন তিনি।
দুবরাজপুরের লালবাজার এলাকায় ছিলেন অমূল্যবাবুর বসবাস। দীর্ঘদিন অসুস্থতার যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে চলতি বছরের ৮ এপ্রিল তিনি আত্মঘাতী হন বলে পরিবারের দাবি। সেদিনই তাঁর দেহ উদ্ধার করে সিউড়ি জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য। কয়েক মাস পরে রিপোর্ট পেলেও সেখানে মৃত্যুর সময় হিসেবে লেখা নভেম্বর ২০২৪ অর্থাৎ মৃত্যুর প্রায় পাঁচ মাস আগে!
advertisement
advertisement
এই অস্বাভাবিক তথ্যগত ভুলের কারণে জনার্দন গড়াই বাবার মৃত্যুর শংসাপত্র সংগ্রহ করতে গেলে দুবরাজপুর পৌরসভা তা দিতে অস্বীকার করে। যুক্তি, মৃত্যুর আগেই ময়নাতদন্ত দেখানো হয়েছে, তাহলে কীভাবে সঠিক মৃত্যুর শংসাপত্র দেওয়া সম্ভব? জনার্দনের ক্ষোভ, “বাবা মারা গেছেন ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে। কিন্তু পোস্টমর্টেম রিপোর্টে দেখাচ্ছে ২০২৪ সালের নভেম্বর। এই ভুলের জন্য আমাকে থানার চক্কর কাটতে হচ্ছে, হাসপাতাল যেতে হচ্ছে। পৌরসভা বলছে, ময়না তদন্তের রিপোর্টের তথ্য ঠিক না হলে মৃত্যুর শংসাপত্র দেওয়া যাবে না। কিন্তু রিপোর্ট না পেলে ব্যাংকের টাকাও ছাড়াতে পারছি না। প্রমাণই দিতে পারছি না বাবা মৃত না জীবিত!”
advertisement
এদিকে, দুবরাজপুর থানা সূত্রে দাবি, ময়নাতদন্ত রিপোর্টের ভুল সংশোধনের জন্য ইতিমধ্যেই আবেদন করা হয়েছে। সিউড়ি জেলা হাসপাতালের সুপার প্রকাশচন্দ্র বাগ স্বীকার করেছেন, “কম্পিউটারে এন্ট্রি করার সময় ভুল হয়েছে। তা শুধরে দেওয়া হচ্ছে।”
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
West Bengal news: ময়নাতদন্তের রিপোর্টে মৃত্যুর সময় ভুল লেখার অভিযোগ, ডেথ সার্টিফিকেট পেতে সমস্যায় পরিবার
Next Article
advertisement
৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! অগ্নিকাণ্ডের কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
  • বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন সামগ্রীর দোকানে ভোরে আগুন লাগে, ২৪টি দমকল ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণে আনে.

  • দাহ্য বৈদ্যুতিক সামগ্রী ও সংকীর্ণ রাস্তার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, ল্যাডার ব্যবহার সম্ভব হয়নি.

  • প্রাথমিক অনুমান ইলেকট্রিক্যাল শর্ট সার্কিট হলেও, ফরেন্সিক পরীক্ষার পরেই আগুনের উৎস নিশ্চিত হবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement