Bengali News: শান্তিনিকেতনে একের পর এক গাছ কাটার নির্দেশ বিশ্বভারতীর! কিন্তু কেন?

Last Updated:

ঠাকুর পরিবারের সদস্য সুদৃপ্ত ঠাকুর জানান, শান্তিনিকেতনে একের পর এক বড় বড় গাছ কেটে নেওয়া হচ্ছে

শান্তিনিকেতনের রতন পল্লী
শান্তিনিকেতনের রতন পল্লী
বীরভূম: লাল মাটির জেলা বীরভূম। আর লালমাটির জেলার লাল মাটির শহর কবিগুরুর শান্তিনিকেতন। শান্তিনিকেতনের প্রকৃতিই হল তার সম্পদ। অথচ সেই অপরূপ সৌন্দর্যকে ধ্বংস করেই বাঁধ সংলগ্ন এলাকা থেকে শুরু করে রতনপল্লি, সর্বত্র কেটে নেওয়া হচ্ছে একের পর এক গাছ।
শান্তিনিকেতনের প্রাচীন গাছগুলি বিশ্বভারতীর ঐতিহ্য। সেই গাছের উপর কেন কোপ পড়ছে তা নিয়ে ধন্দ্বে সকলে। তবে বরাত পেয়ে, পদ্ধতি মেনে প্রয়োজনীয় অনুমতি নিয়েই গাছগুলি কাটা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বোলপুরের কাঠের ব্যবসায়ী রাকেশ শর্মা। তাঁর দাবি, বিশ্বভারতীর বিত্ত দফতর এবং রাজ্য সরকারের বন বিভাগের প্রয়োজনীয় অনুমতি নিয়েই গাছগুলি কাটা হচ্ছে। ১৫ টি গাছ কাটার বরাত পাওয়া গেছে, তার মধ্যে সাতটি গাছ ইতিমধ্যে কাটা হয়েছে। তবে আপত্তি ওঠার কারণে আপাতত গাছ কাটা বন্ধ রাখা হয়েছে।
advertisement
advertisement
যদিও বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ কী কারণে গাছগুলি কাটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা নিয়ে ধন্দে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে বিগত বেশ কয়েকদিন ধরে সারি সারি পুরনো গাছগুলি কাটা দেখে আর চুপ থাকতে পারেননি পরিবেশপ্রেমী বিশ্বভারতীর আশ্রমিকরা।প্রথমে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হন সুদৃপ্ত ঠাকুর। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছে এলাকার বাসিন্দারা জোরালো আপত্তি করেন। সে আপত্তিতেই বন্ধ হয়ে যায় গাছ কাটা।
advertisement
ঠাকুর পরিবারের সদস্য সুদৃপ্ত ঠাকুর জানান, শান্তিনিকেতনে একের পর এক বড় বড় গাছ কেটে নেওয়া হচ্ছে। আমরা তীব্র প্রতিবাদ করেছি।বিশ্বভারতীর তরফে গাছ কাটার অনুমতির কাগজ দেখাচ্ছেন কাঠের ব্যবসায়ীরা। এভাবে প্রশাসনিক মদতেই ধ্বংস করা হচ্ছে শান্তিনিকেতনের পরিবেশকে। একের পর এক গাছ কাটার ফলে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে কবিগুরুর শান্তিনিকেতনের।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
advertisement
বোলপুরের পুর প্রতিনিধি চন্দন মণ্ডল বলেন, প্রাক্তনী ও প্রবীণ আশ্রমিকদের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট দেখে ছুটে এসেছি। আমার এই বিষয়ে কিছু জানা নেই। তবে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ কীভাবে একের পর এক গাছ কেটে ফেলছে সেটা খুবই চিন্তার বিষয়। গাছ কাটা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে বিষয়টি। এদিন অবশ্য বিশ্বভারতীর আধিকারিকদের কাউকে দেখা যায়নি। গাছ কাটার প্রসঙ্গে কোন‌ও প্রতিক্রিয়াও মেলেনি বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে।
advertisement
সৌভিক রায়
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bengali News: শান্তিনিকেতনে একের পর এক গাছ কাটার নির্দেশ বিশ্বভারতীর! কিন্তু কেন?
Next Article
advertisement
Messi GOAT Tour Concert: মেসির সফর ঘিরে সন্দেহের ‘কালো মেঘ’- যত দ্রুত সম্ভব টিকিটের টাকা ফেরত দিতে আয়োজকদের নির্দেশ দিল কলকাতা পুলিশ
টিকিটের টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ কলকাতা পুলিশের, মেসির অনুষ্ঠান ঘিরে সন্দেহের কালো মেঘ
  • এদিকে আরও নানা বিষয় নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন৷ তারমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, ফুটবল মাঠে কখনই জলের বোতল নিয়ে মাঠে প্রবেশের অনুমতি থাকে না। আজকে কি করে মাঠে জলের বোতল নিয়ে ঢুকলেন দর্শকরা। মাঠের ভেতরে ৩০০ টাকা করে জলের বোতল বিক্রি হয়েছে বলে খবর। প্রথমে সেই বোতলই ছোড়া শুরু হয়।

VIEW MORE
advertisement
advertisement