East Medinipur News: ব্যাঙ্কে ঢুকে টাকা ছিনতাই করতে গিয়ে ধৃত বাংলাদেশি যুবক

Last Updated:

সবাই বিষয়টি বুঝতে পেরেছে টের পেয়ে ওই বাংলাদেশি যুবক ব্যাঙ্ক থেকে পালানোর চেষ্টা করে। কিন্তু স্থানীয়রা তাকে ধরে ফেলে। এরপর তাকে দিঘা থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

দিঘা: ব্যাঙ্কের ভেতর ঢুকে গ্রাহকের টাকা ছিনতাই করতে গিয়ে ধৃত বাংলাদেশি যুবক। একটি রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাঙ্কের ভেতরে গ্রাহকের টাকার ব্যাগ কাটার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে মহম্মদ টিটন খান নামে ওই যুবক। তার বাড়ি বাংলাদেশের খুলনায়।
সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরের নিউ দিঘায় একটি রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখায় এই ঘটনা ঘটে। প্রসেনজিৎ প্রধান নামে স্থানীয় এক গ্রাহক একটি ব্যাগে করে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যাঙ্কে যান। তিনি ওই টাকা জমা দিয়ে বিনিময়ে সমমূল্যের ড্রাফট কাটছিলেন। প্রসেনজিৎবাবু জানান, তিনি যখন ড্রাফটের ফর্ম ফিলাপ করছিলেন সেই সময় লক্ষ্য করেন মহম্মদ টিটন খান নামে ওই যুবক ব্লেড দিয়ে তাঁর ব্যাগ কাটছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান। তারা দিঘা থানায় ফোন করে।
advertisement
advertisement
এদিকে সবাই বিষয়টি বুঝতে পেরেছে টের পেয়ে ওই বাংলাদেশি যুবক ব্যাঙ্ক থেকে পালানোর চেষ্টা করে। কিন্তু স্থানীয়রা তাকে ধরে ফেলে। এরপর তাকে দিঘা থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, গত ৩০ এপ্রিল সীমান্ত পেরিয়ে টিটন খান ভারতে প্রবেশ করে। এরপর ৭ মে সে দিঘায় আসে। নিউ দিঘার একটি হোটেলে ওঠে। তারপরই সোমবার হঠাৎ করে ব্যাঙ্কে ঢুকে এক গ্রাহকের টাকা ছিনতাই করতে গিয়ে গ্রেফতার হয় পুলিশের হাতে। কেন সে হঠাৎ এই কাজ করতে গেল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এর পিছনে কোন‌ও গভীর ষড়যন্ত্র আছে, নাকি হাতের টাকা শেষ হয়ে যাওয়ায় ওই বাংলাদেশি যুবক এমন কাজ করে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
advertisement
পঙ্কজ দাশ রথী
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব মেদিনীপুর/
East Medinipur News: ব্যাঙ্কে ঢুকে টাকা ছিনতাই করতে গিয়ে ধৃত বাংলাদেশি যুবক
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement