East Bardhaman News: পূর্বস্থলীর ফুলে হবে মুম্বইয়ের গণেশ পুজো

Last Updated:

মুম্বাইয়ের বিখ্যাত গণেশ পুজো হবে পূর্বস্থলীর চাষিদের উৎপাদিত ফুল দিয়ে

+
title=

পূর্ব বর্ধমান: মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন পূর্বস্থলী-২ ব্লকের ঝাউডাঙা। সেই ঝাউডাঙার ফুল দিয়েই এবার হবে মুম্বইয়ের গনেশ পুজো। যা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা বৈকি।
পাট চাষ করে বার বার ক্ষতি হ‌ওয়ার কারণে ফুল চাষের দিকে ঝুঁকেছেন পূর্ব বর্ধমানের ঝাউডাঙার চাষিরা। ঝাউডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের হালতাচড়া গ্রামেই মূলত গত কয়েক বছর ধরে পাট চাষের পরিবর্তে শুরু হয়েছে ফুল চাষ। এবছরও বেশ কিছু চাষি পাট চাষ করেছিলেন। কিন্তু ঠিকঠাক বৃষ্টি না হ‌ওয়ায় বিপুল ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। তেমনই এই বছর পাটের দামও ঠিকঠাক পাচ্ছেন না চাষিরা। আর সেই কারণে ব্যাপক সমস্যায় পড়েছেন এই এলাকার পাট চাষিরা। অধিকাংশ চাষি ঝুঁকেছে ফুল চাষের দিকে। ফুল চাষে লাভ বেশি।
advertisement
advertisement
এই প্রসঙ্গে এক ফুল চাষি জানান, তাঁরা এর আগে সাধারণত পাট, সর্ষে, তিল, ধান করতেন। কিন্তু এসব চিরাচরিত চাষ করে এখন লাভের বদলে ক্ষতি হচ্ছে বেশি। তাই ধীরে ধীরে এলাকার চাষিরা ফুল চাষে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন। গত দু’বছর ধরে তাঁদের উৎপাদিত ফুল বাইরে যাচ্ছে। এর আগে দিল্লিতে গিয়েছিল ফুল। এবার তাঁদের ফুল গণেশ পুজো উপলক্ষে পাড়ি দিয়েছে মুম্বই।
advertisement
সাধারণত পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলীতেই সবথেকে বেশি পাট চাষ হয়। কিন্তু সোনালী ফসল পাট আর সেভাবে পকেট ভরাচ্ছে না। তাই বিকল্প চাষ হিসেবে ক্রমশল জায়গা করে নিচ্ছে ফুল। জানা গিয়েছে নেপালেও এখানকার চাষিদের উৎপাদিত ফুল পাঠানোর বিষয়ে কথাবার্তা চলছে।
পাট চাষের থেকে ফুল চাষে পরিশ্রম বেশি। কিন্তু স্বস্তির বিষয় হলএতে মুনাফাটা অনেক বেশি থাকে। এক বিঘা জমিতে ফুল চাষ করতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা খরচ হয়। কিন্তু বিক্রির সময় পাওয়া যাবে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা। ঠিক এই হিসাবটার কথা মাথায় রেখেই বাড়ছে ফুল চাষের প্রবণতা।
advertisement
বনোয়ারীলাল চৌধুরী
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব বর্ধমান/
East Bardhaman News: পূর্বস্থলীর ফুলে হবে মুম্বইয়ের গণেশ পুজো
Next Article
advertisement
Messi GOAT Tour Concert: মেসির সফর ঘিরে সন্দেহের ‘কালো মেঘ’- যত দ্রুত সম্ভব টিকিটের টাকা ফেরত দিতে আয়োজকদের নির্দেশ দিল কলকাতা পুলিশ
টিকিটের টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ কলকাতা পুলিশের, মেসির অনুষ্ঠান ঘিরে সন্দেহের কালো মেঘ
  • এদিকে আরও নানা বিষয় নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন৷ তারমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, ফুটবল মাঠে কখনই জলের বোতল নিয়ে মাঠে প্রবেশের অনুমতি থাকে না। আজকে কি করে মাঠে জলের বোতল নিয়ে ঢুকলেন দর্শকরা। মাঠের ভেতরে ৩০০ টাকা করে জলের বোতল বিক্রি হয়েছে বলে খবর। প্রথমে সেই বোতলই ছোড়া শুরু হয়।

VIEW MORE
advertisement
advertisement