Knowledge Story: দিল্লির কনট প্লেসের মালিক কে? জেনে নিন এই বিষয়ে আরও নানা মজার তথ্য

Last Updated:

Who is the owner of Connaught Place: ব্রিটিশ শাসন কালে ১৯২৯ সালে কনট প্লেস তৈরির কাজ শুরু করেছিল ব্রিটিশ সরকার। পাঁচ বছরের মধ্যে সেই কাজ সম্পূর্ণ হয়। ব্রিটিশ রাজ পরিবারের সদস্য ডিউক অফ কনট এবং স্ট্রাথার্নের নাম অনুসারে এই জায়গার নামকরণ করা হয়েছিল।

দিল্লির কনট প্লেসের মালিক কে? জেনে নিন এই বিষয়ে আরও নানা মজার তথ্য (Photo_X_@IndiaHistorypic)
দিল্লির কনট প্লেসের মালিক কে? জেনে নিন এই বিষয়ে আরও নানা মজার তথ্য (Photo_X_@IndiaHistorypic)
নয়াদিল্লি: নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। আর সেই উপলক্ষে সাজিয়ে তোলা হয়েছে কনট প্লেসকে। রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রের তকমা পেয়েছে এই এলাকা। দিল্লিবাসীর কাছে কনট প্লেস আবার ‘সিপি’ নামে বেশি প্রচলিত। কিন্তু কনট প্লেস নিয়েই মানুষের মনে ঘুরপাক খায় নানা ধরনের প্রশ্ন। যেমন কীভাবে এখানে বসতি গড়ে উঠল? কে-ই বা এটার নকশা বানিয়েছিলেন? আর এখানকার মালিক কে? সোশ্যাল সাইট Quora-তে কনট প্লেসকে ঘিরে এই সব প্রশ্ন ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর এই উত্তরও বেশ মজার। তাহলে জেনে নেওয়া যাক কনট প্লেসের খুঁটিনাটি।
ব্রিটিশ শাসন কালে ১৯২৯ সালে কনট প্লেস তৈরির কাজ শুরু করেছিল ব্রিটিশ সরকার। পাঁচ বছরের মধ্যে সেই কাজ সম্পূর্ণ হয়। ব্রিটিশ রাজ পরিবারের সদস্য ডিউক অফ কনট এবং স্ট্রাথার্নের নাম অনুসারে এই জায়গার নামকরণ করা হয়েছিল। এখানকার স্থাপত্য নকশার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব ব্রিটিশ স্থপতি রবার্ট টর রাসেলের। নিকোলাসের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে এর ব্লুপ্রিন্ট ছকেছিলেন তিনি। ইংল্যান্ডের কিছু বিখ্যাত স্থাপত্যের কথা মাথায় রেখেই মূলত কনট প্লেসের নকশা আঁকা হয়েছিল।
advertisement
advertisement
ভারত স্বাধীনতা লাভ করার পরে কনট প্লেস ব্যবসায়িক এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের অন্যতম কেন্দ্র হয়ে ওঠে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে বিশ্বের সবথেকে উচ্চমূল্যের বাণিজ্য কেন্দ্র হয়ে উঠেছে সিপি। এখানকার বিল্ডিংগুলির মালিকানা কার, সেটা যেন একটা রহস্য হয়ে উঠেছে জনসাধারণের কাছে।
advertisement
সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম Quora-তে শিবম তিওয়ারি নামে এক ব্যবহারকারী জানান, কনট প্লেসে সম্পত্তির একাধিক মালিক রয়েছেন। আইনি দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখতে গেলে অবশ্য এর প্রকৃত মালিক ভারত সরকার। যদিও স্বাধীনতার আগে এখানকার বেশিরভাগ সম্পত্তি তুলনামূলক কম দামে ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। জানা যায়, মাত্র কয়েকশো টাকা ছিল ভাড়া।
advertisement
পুরাতন দিল্লি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় স্বাধীনতার আগে ভাড়া দেওয়া সম্পত্তিগুলির বার্ষিক ভাড়া মূল দামের তুলনায় ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ধরা যাক ১৯৪৫ সালে কেউ একটা দোকান ৫০ টাকায় ভাড়া নিয়েছেন। এবার সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই ভাড়া অতি স্বল্পই বৃদ্ধি পাবে। এমনকী আজকের দিনেও সেই ভাড়ার পরিমাণ তুলনামূলক ভাবে অনেকটাই কম হবে। আসলে সাত দশক পরেও এই পরিস্থিতির তেমন উল্লেখযোগ্য বদল আসেনি, যেটা খুবই আশ্চর্যের বিষয়! এখানে স্টারবাকস, পিৎজা হাট, ওয়্যারহাউজ কাফে এবং নানা ব্যাঙ্ক-সহ বড় বড় ব্র্যান্ড সম্পত্তি ভাড়া নিয়েছে। এদের আয় লক্ষ লক্ষ টাকা। অথচ সেই তুলনায় ভাড়া গুনতে হয় অনেকটাই কম।
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Knowledge Story: দিল্লির কনট প্লেসের মালিক কে? জেনে নিন এই বিষয়ে আরও নানা মজার তথ্য
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement