North 24 Parganas News: সবেধন নীলমণি দুই শিক্ষিকাই অবসর নিচ্ছেন! এবার স্কুলের ভবিষ্যৎ কী হবে

Last Updated:

স্কুলে মাত্র দু'জন শিক্ষিকা আছেন। কিন্তু আর কয়েক দিনের মধ্যেই তাঁরা দু'জনই অবসর নেবেন! সেক্ষেত্রে স্কুলটি কি বন্ধ হয়ে যাবে?

+
স্কুলে

স্কুলে বিক্ষোভ

উত্তর ২৪ পরগনা: স্কুলে সর্বসাকুল্যে মাত্র দু'জন শিক্ষিকা আছেন। কিন্তু আর কিছুদিন পর তাঁদের কেউই থাকবে না। সেক্ষেত্রে স্কুল কি বন্ধ হয়ে যাবে? এমন সম্ভাবনায় স্কুল ও সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়লেন অভিভাবকরা। উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গার ঘটনা।
খুদে পড়ুয়াদের কোলাহলে এতদিন মুখরিত থাকত স্কুল, কিন্তু ভবিষ্যতে হয়ত আর শোনা যাবে না সেই কোলাহল। শিক্ষিকার অভাবে বন্ধ হতে চলেছে শিশু শিক্ষা কেন্দ্র। স্কুলকে বাঁচাতে পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে প্রতিবাদের পথে হাঁটলেন অভিভাবকরা। দেগঙ্গা-২ পঞ্চায়েতের সাতহাতিয়া গ্রামের অভিভাবকদের মনে সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে তৈরি হয়েছে আশঙ্কা।
advertisement
advertisement
স্থানীয় ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে দেগঙ্গার সাতহাতিয়া এস এস কে স্কুলের মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১০৭ জন। শিক্ষিকা আছেন মাত্র দু'জন। তারমধ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা সাইয়েদা রহিমা খাতুন দু'মাস পর অবসর নেবেন। অপর শিক্ষিকা জাহানারা খাতুন শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় কিছু দিন বাদেই স্বেচ্ছা অবসর নেবেন। গ্রামবাসীদের ধারণা, এই দুই শিক্ষিকা চলে গেলে কার্যত বন্ধ হয়ে যাবে সাতহাতিয়া এস এস কে স্কুল।
advertisement
দুই শিক্ষিকার একজনের অবসর এবং অপরজনের স্বেচ্ছা অবসরের কথা জানাজানি হতেই এলাকায় তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য। ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন অভিভাবকরা। এই পরিস্থিতিতে সন্তানকে অন্য স্কুলে ভর্তি করাবেন বলে ইতিমধ্যেই ট্রান্সফর সার্টিফিকেট নিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৭০ জন ছাত্রছাত্রীর অভিভাবক। কিন্তু তাদের অন্য স্কুল ভর্তি নিচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। এরই প্রতিবাদ বিক্ষোভের পথে হাঁটলেনে অভিভাবকরা। গোটা বিষয়টি ইতিমধ্যেই উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ওই স্কুলের বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেদিকেই এখন তাকিয়ে আছে সকলে।
advertisement
রুদ্রনারায়ণ রায়
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তর ২৪ পরগণা/
North 24 Parganas News: সবেধন নীলমণি দুই শিক্ষিকাই অবসর নিচ্ছেন! এবার স্কুলের ভবিষ্যৎ কী হবে
Next Article
advertisement
৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! অগ্নিকাণ্ডের কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
  • বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন সামগ্রীর দোকানে ভোরে আগুন লাগে, ২৪টি দমকল ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণে আনে.

  • দাহ্য বৈদ্যুতিক সামগ্রী ও সংকীর্ণ রাস্তার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, ল্যাডার ব্যবহার সম্ভব হয়নি.

  • প্রাথমিক অনুমান ইলেকট্রিক্যাল শর্ট সার্কিট হলেও, ফরেন্সিক পরীক্ষার পরেই আগুনের উৎস নিশ্চিত হবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement