North 24 Parganas: সুন্দরবনে ফুল চিংড়ি ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন কয়েক হাজার মৎস্যজীবী

Last Updated:

সুন্দরবনে ফুল চিংড়ি ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন কয়েক হাজার মৎস্যজীবী

সুন্দরবনের ফুল চিংড়ি
সুন্দরবনের ফুল চিংড়ি
রুদ্র নারায়ন রায়, উত্তর ২৪ পরগনা: সুন্দরবনের মৎস্য সম্পদের উপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করেন উপকূলের লক্ষ লক্ষ মানুষ। সুন্দরবনে মৎস্য সম্পদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। সব মাছ মিলিয়ে হয় সাদা মাছ, বাকিরা বাগদা, গলদা, কাঁকড়া৷ সাদা মাছের মধ্যে বেশ কিছু প্রজাতির চিংড়ি রয়েছে এই অঞ্চলে। যার মধ্যে অন্যতম ও জনপ্রিয় হল ফুল চিংড়ি। বছরের নির্দিষ্ট সময়ে বড় নদীতে ফুল চিংড়ির অস্তিত্ব পাওয়া যায়৷ ০.৬৫ সেন্টিমিটার থেকে ২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত দীর্ঘ হয় এই প্রজাতির চিংড়ি। এদের সারা শরীর সাদা হলেও লেজ ও মুখের কাছে কিছুটা লাল৷ দীর্ঘ লাল শুঁড় সমন্বিত এই চিংড়ি বিশালাকার ঝাঁক বেঁধে সুন্দরবনের বড় নদীতে বিচরণ করে। তখন একে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের মধ্যে এক তীব্র উন্মাদনা লক্ষ্য করা যায়। সুন্দরবনের মৎস্য ভাণ্ডার রাজ্য সহ দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।সুন্দরবন এলাকার রায়মঙ্গল নদী থেকে বিদ্যাধরী ও মাতলা নদী পর্যন্ত বসিরহাট, ক্যানিং, বাসন্তীর সহ বিভিন্ন গ্রামের মৎস্যজীবীরা এই চিংড়ি ধরে থাকেন। মৎস্যজীবীদের দাবি,সারা সুন্দরবনে প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি চিংড়ি শিকারী নৌকো আছে৷প্রতিটি নৌকোয় তিনজন জেলে থাকেন।যারা বিশেষ ভাবে নির্মিত এক ধরণের জাল দিয়ে ফুল চিংড়ি ধরেন।দিনে দু’বার করে ধরা হয় এই চিংড়ি।পরবর্তী কালে এই চিংড়ি বাজারে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। তবে বনবিভাগ মাছেদের প্রজনন কাল নির্বিঘ্নে রাখতে বছরে দু’মাস মাছ ধরা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তর ২৪ পরগণা/
North 24 Parganas: সুন্দরবনে ফুল চিংড়ি ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন কয়েক হাজার মৎস্যজীবী
Next Article
advertisement
Nandigram: 'নন্দীগ্রামে জিতে দেখাক, দল ছেড়ে দেব!' শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ অখিল পুত্র সুপ্রকাশের
'নন্দীগ্রামে জিতে দেখাক, দল ছেড়ে দেব!' শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ অখিল পুত্র সুপ্রকাশের
  • নন্দীগ্রাম নিয়ে শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ তৃণমূল নেতার৷

  • নন্দীগ্রামে শুভেন্দু জিতলে দল ছেড়ে দেবেন৷

  • ঘোষণা তৃণমূল নেতা সুপ্রকাশ গিরির৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement