#কলকাতা: যে মোমো সুস্বাদু তিব্বতি খাবার ছিল। তাই এখন আতঙ্কের নাম। শুনলেই এক অদ্ভূতুড়ে ছবি ভেসে ওঠে। মোমোর এই ছবির ইতিহাস কী? কোথা থেকে এল এ ছবি? কে বানালেন?
আরও পড়ুন: এশিয়াডে সোনার দৌড় বাংলার স্বপ্নার, হেপ্টাথলনে দেশকে এনে দিলেন প্রথম সোনা
আরও পড়ুন: কালো টাকা কোথায় গেল? নোটবন্দি নিয়ে কেন্দ্রকে তুলোধনা মমতার
বিতর্ক এড়াতে মিদোরি হায়াশিও নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে জানিয়ে দেন, মোমো তাঁর সৃষ্টি নয়। কিন্তু ততদিনে মোমো-র ছবি সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে। মোমো চ্যালেঞ্জের আতঙ্ক- গুজব সব কিছুর সঙ্গেই জড়িয়ে পড়েছে জাপানি শিল্পী মিদোরি হায়াশির নাম। শুধু তাই নয় মিদোরি হায়াশি যেহেতু জাপানি এবং লিংক ফ্যাক্টরিও যেহেতু টোকিও-র সংস্থা, তাই প্রাথমিক ভাবে ধরেই নেওয়া হয়েছিল জাপানেরই কোনও চক্র নেটদুনিয়ায় জাল ছড়াচ্ছে। যেহেতু ব্লু হোয়েলের মতো মারণ চ্যালেঞ্জ এখন মুখে মুখে ফিরছে। তাই আতঙ্ক ছড়াতে মোমো চ্যালেঞ্জকে খুব কষ্ট করতে হয়নি। যদিও পৃথিবীর কোনও দেশের পুলিশই এখনও মোমো চ্যালেঞ্জের অস্তিত্ব মানেনি। কিন্তু মোমো চ্যালেঞ্জের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। কারও হোয়াটসঅ্যাপে যদি এই রকম কোনও ছবি আসে। চট করে একটা ঝটকা লাগবেই। একটা হিমশীতল অনুভূতি। একটা শিরদাঁড়া বেয়ে নেমে আসা ঠান্ডা স্রোত। যে ঝটকাটাই দিতে চেয়েছিলেন মিদোরি হায়াশি। তাঁর অদ্ভুতুড়ে পুতুলগুলোর মধ্যে দিয়ে। চেয়েছিলেন, যাঁরা দেখবেন, তাঁদের অস্বস্তি হোক। ওই অস্বস্তিই তাঁর শিল্পস্বত্তার সার্থকতা। কিন্তু মিদোরি চাননি, তাঁর শিল্প হয়ে উঠুক কোনও চক্রান্তের মুখ। কারও মৃত্যুর কারণ। তাই হয়তো নিজের সৃষ্টি থেকে নিজেই বিচ্ছিন্ন থাকতে চেয়েছেন।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Momo, Momo Challenge