Malda: বৃষ্টির অভাব! ধানের জমির মাটি ফেটে রয়েছে বর্ষার মরশুমে

Last Updated:

পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের অভাব। ধানের জমিতে জল নেই। বর্ষার মরশুমে ধানের জমির মাটি ফেটে গিয়েছে। রোপন করা ধান মারা যাচ্ছে।

+
title=

#মালদহ : পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের অভাব। ধানের জমিতে জল নেই। বর্ষার মরশুমে ধানের জমির মাটি ফেটে গিয়েছে। রোপন করা ধান মারা যাচ্ছে। জল সেচের কোন উপায় নেই , কি করে ধান বাঁচাবেন তা নিয়ে চিন্তিত মালদহ জেলার ধান চাষীরা। বৃষ্টির অভাবে ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি এখনো। জলের অভাবে হেক্টরের পর হেক্টর জমি পতিত পড়ে রয়েছে। অনেকেই বৃষ্টির আশায় জমিতে চাষ দিয়েছিলেন। পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় ওই অবস্থাতেই পড়ে রয়েছে জমি। এমনকি জেলার একাধিক কৃষি জমির পাশেই বীজতলায় ধানের চারা থেকে গিয়েছে। আগামী দুই এক সপ্তাহ জেলায় বৃষ্টিপাত হলে এখনো ধান রোপন সম্ভব।
 
 
advertisement
তবে চারা গাছের বয়স হয়ে যাওয়ায় আগামীতে ধান রোপন করলেও সেগুলিতে ফলন কম হবে এমনটাই জানাচ্ছেন মালদহ জেলার কৃষি দফতরের কর্তারা। ধান চাষ না করতে পারায় আগামীতে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে চলেছে মালদাহের অধিকাংশ কৃষক। যে সমস্ত জমিতে ধান রোপন সম্ভব হয়েছে আগামীতে বৃষ্টিপাত না হলে সেই ধানগুলিও জলের অভাবে শুকিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মালদহ জেলার অধিকাংশ জায়গায় জল সেচের কোন পরিকাঠামো নেই। তাই ধান গাছ বাঁচিয়ে রাখা সম্পূর্ণই বৃষ্টিপাতের উপর নির্ভরশীল।
advertisement
 
মালদা জেলা কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে চলতি মরশুমে মালদহ জেলায় আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল লক্ষ ৫৩ হাজার ৭৩০ হেক্টর জমি। এখন পর্যন্ত মালদহ জেলায় ধান চাষ সম্ভব হয়েছে প্রায় লক্ষ হাজার ৪৯৬ হেক্টর জমিতে। এখনো বাকি রয়েছে প্রায় ৪৫ হাজার ২৩৪ হেক্টর জমি। জেলায় চলতি মরশুমে স্বাভাবিকের তুলনায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৬৫ শতাংশ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি রয়েছে।বৃষ্টিপাতের ঘাটতি জেরেই সম্ভব হয়নি ধান চাষ। মালদহ জেলার সবচেয়ে বেশি ধান চাষ বাকির বাকি রয়েছে হবিবপুর, গাজোল, বামনগোলা, পুরাতন মালদহ, হরিশ্চন্দ্রপুর নম্বর ব্লক রতুয়া দুই নম্বর ব্লক।
advertisement
 
বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় কৃষি দফতর উদ্যোগে কিছু জমিতে জল সেচের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেচ দফতরের সাথে আলোচনা করে নদীর তীরবর্তী কৃষি জমিগুলিতে এই জল সেচের সুব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। তারিজেরে কিছু জমিতে ধান চাষ সম্ভব হয়েছে। তবে যে সমস্ত এলাকায় একেবারে সেচের কোন পরিকাঠামো নেই। সেই সমস্ত এলাকাগুলিতে একেবারেই ধান চাষ সম্ভব হয়নি। মালদহ জেলার অধিকাংশ মানুষ এখনো কৃষি নির্ভরশীল। চলতি মৌসুমে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের অভাবে এমন ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা। মালদহ জেলার প্রধান ফসল গুলির মধ্যে অন্যতম আমন ধান। এবার আমন ধান চাষ করতে না পারাই অধিকাংশ কৃষক সমস্যায় পড়েছেন। খরা ঘোষণার দাবি তুলেছেন প্রশাসনের কাছে।
advertisement
 
 
 
Harashit Singha
view comments
বাংলা খবর/ খবর/মালদহ/
Malda: বৃষ্টির অভাব! ধানের জমির মাটি ফেটে রয়েছে বর্ষার মরশুমে
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement