Weight Loss Tips: ওয়ার্ক আউট করেও ওজন কমছে না, এই ভুলগুলো করছেন না তো?

Last Updated:

মাত্র ২০ মিনিটের সুপরিকল্পিত ওয়ার্ক আউটেই ফল মিলতে পারে হাতেনাতে। (Weight Loss Tips)

এর জন্য় প্রথমেই আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। শুধুমাত্র একজন পেশাদার আপনাকে সেরা গাইড করতে পারেন।
এর জন্য় প্রথমেই আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। শুধুমাত্র একজন পেশাদার আপনাকে সেরা গাইড করতে পারেন।
#কলকাতা: করোনা আবহে চলছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম। সারাদিন বসে থাকতে হচ্ছে কম্পিউটারের টেবিলে। ফলে ওজন বাড়ছে, ভুঁড়িও হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে শরীরকে ফিট রাখতে প্রয়োজন ওয়ার্ক আউট। অনেকে তা করছেনও। কিন্তু তার পরেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ফল। ঘাটতিটা কোথায়?
আসলে ওয়ার্ক আউটের সুফল নির্ভর করে বেশ কয়েকটি কাজের উপর। শুধু ব্যায়াম করলেই হবে না, তার পরে কী করছেন, কী খাচ্ছেন তাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। তা নাহলে পুরো খাটাখাটুনিটাই মাঠে মারা যাবে। অথচ মাত্র ২০ মিনিটের সুপরিকল্পিত ওয়ার্ক আউটেই ফল মিলতে পারে হাতেনাতে। এর জন্য মেনে চলতে হবে কয়েকটা পদ্ধতি।
আরও পড়ুন: ভাইবোনের মধ্যে প্রতিযোগী মনোভাব কী ভাবে কমাবেন? জানুন
স্ট্রেচিং বাদ দিলে চলবে না
advertisement
advertisement
যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁদের মধ্যেও এমন অনেকেই আছেন যাঁরা স্ট্রেচিংকে গুরুত্ব দেন না৷ এমনটা করলে চলবে না। এর প্রয়োজনীতা যথেষ্ট। সঠিক স্ট্রেচিংই শরীরের মাসলগুলির স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে৷ ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ায়৷ নিয়মিত যাঁরা স্ট্রেচিং অভ্যেস করেন, তাঁদের ইনজুরি কম হয়৷ ইদানীং বেশিরভাগ পেশাদারদের দীর্ঘ সময় বসে কাজ করতে হয়। সেই অর্থে নড়াচড়ার সুযোগই মেলে না। স্ট্রেচিং এঁদের জন্য একেবারে আদর্শ৷
advertisement
কুলিং ডাউন গুরুত্বপূর্ণ কেন?
ওয়ার্ক আউটের পর কুলিং ডাউন বা শরীরকে বিশ্রাম দেওয়া জরুরি। সাধারণত ওয়ার্ক আউটের আগে ওয়ার্ম আপ করা হয়। যা শরীরকে কঠোর অনুশীলনের জন্য প্রস্তুত করে। তেমনই ওয়ার্ক আউটের পর শরীরকে বিশ্রাম দিতে হয়। যা শরীরের তাপমাত্রা কমায়। পেশিগুলিকে শিথিল হতে সাহায্য করে। যে কোনও ব্যায়ামের সময় হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়। ফলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। রক্তনালীগুলি প্রসারিত হওয়ার ফলে রক্তচাপও বাড়ে। এই পরিস্থিতিতে ওয়ার্ক আউট শেষ করে অন্য কাজে বসে পড়লে মাথা ঘুরতে পারে। অনেক সময় শরীর খারাপও হয়। তাই কুলিং ডাউন শরীরকে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।
advertisement
সঠিক খাবার বাছতে হবে
ওয়ার্ক আউট সেশনের পর শরীরকে দিতে হবে পুষ্টিকর আহার। শুধুমাত্র ব্যায়াম করে চূড়ান্ত ফিটনেস মিলবে না। এর জন্য চাই সুষম আহারও। কারণ ডায়েট আর ওয়ার্ক আউট হাত ধরাধরি করে চলে। তাই সর্বোত্তম স্বাস্থ্য ও ফিটনেসের জন্য দু'দিকেই নজর দিতে হবে। একটিকে এড়িয়ে গেলে কাঙ্ক্ষিত ফল মিলবে না। এমনকী ওজন কমানোর চেষ্টা করলেও ব্যায়ামের সঙ্গে পুষ্টিকর ডায়েটের দিকেও মনোযোগ দিতে হবে।
advertisement
সঠিক আহার কেন জরুরি?
পেশিতে সঞ্চিত গ্লাইকোজেন এনার্জির অনেকটাই ব্যয় হয় ব্যায়ামের সময়। যাঁরা স্ট্রেংথ ওয়ার্ক আউট করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হয় মাসল প্রোটিনও। তাই ব্যায়াম করার পর ক্লান্তিও লাগে। শরীর বুঝিয়ে দেয় ভাঁড়ার শেষ। এই সময় শরীর পূর্ণ পুষ্টি পেতে পারে একমাত্র সুষম ডায়েট থেকে। তার মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, মিনারেল সব থাকা প্রয়োজন। ওয়ার্ক আউটের পর প্রোটিন শেক, ডিম, ওটমিল, ফল বা বাদাম খেলে সর্বাধিক উপকার মেলে।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Weight Loss Tips: ওয়ার্ক আউট করেও ওজন কমছে না, এই ভুলগুলো করছেন না তো?
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement