Travel Destination: নামমাত্র খরচে সঙ্গীকে নিয়ে একান্তে সময় কাটাতে চান? শীতের ছুটিতে ঢুঁ মারুন, কলকাতার একদম কাছেই রয়েছে সেরা ঠিকানা

Last Updated:

Travel Destination: শীতের একদিন আপনি ঘুরে আসার প্ল্যান করছেন? সকালে ঘুরে দেখুন এই ইতিহাস ক্ষেত্র আর বিকেলে নদীর পাড়ে সূর্যাস্ত উপভোগ করুন।

+
নদীর

নদীর পাড় 

পশ্চিম মেদিনীপুর: শীতকাল মানেই ঘুরতে যাবার মরশুম। কাছে পিঠে কোথাও ঘুরে আসার প্ল্যান করেন সকলে। এমন বেশ কিছু অফবিট জায়গা থাকে, যা হয়তো লং ড্রাইভের প্ল্যানে হারিয়ে যায়। তাই যারা কাছে পিঠে ঘুরে আসার প্ল্যান করছেন, তারা অবশ্যই একটা দিন এই দুটো জায়গা ঘুরে দেখতে পারেন। একটি ইতিহাস ক্ষেত্র এবং অন্যটি, একটি থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে স্রোতস্বিনী নদী। সকালে ইতিহাস ক্ষেত্রে ঘুরে, পিকনিক কিংবা খাওয়া-দাওয়া সেরে বিকেলে নদীর পাড়ে কাটানো, সঙ্গে সূর্যাস্ত দেখে বাড়ি ফেরা। শীতের এমন একটা দিনে, পরিবার-পরিজন কিংবা প্রিয় বন্ধুকে নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গা থেকে। ভ্রমণপিপাসু বাঙালিদের কাছে এক অন্যতম সেরা ডেস্টিনেশন এই জায়গা।
দীর্ঘ বেশ কয়েক বছর ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে পাথরের তৈরি এমন স্থাপত্য। পাথরের উপর পাথর সাজিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে চারিদিকে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা এই ঐতিহাসিক ক্ষেত্র। যার ঐতিহাসিক গুরুত্ব বেশ মূল্যবান। শুধু ভ্রমণ পিপাসু মানুষজনের কাছেই যে এক প্রিয় জায়গা তা নয়, বাংলার এবং ভারতের ইতিহাসে এক অন্যতম পিঠস্থান। তবে এই ডিসেম্বর কিংবা জানুয়ারিতে আপনার গন্তব্য হোক এই জায়গা। ইতিহাস ক্ষেত্র ঘুরে আপনি কিছুটা সময় কাটাতে পারবেন নদীর পাড়ে। নদীর পাড়ে বালুচরে বসে দেখতে পারবেন দিনের শেষ সূর্যাস্ত। স্বাভাবিকভাবে সারা সপ্তাহের ক্লান্তি নিমেষেই দূর হয়ে যাবে আপনার।
advertisement
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্রান্তিক এক ব্লক কেশিয়াড়ি। এ কেশিয়াড়িতেই রয়েছে ঐতিহাসিক কুরুমবেড়া ফোর্ট। যার চারিদিক পাথর দিয়ে তৈরি। পাথরের উপর পাথর দিয়ে সাজানো এক স্থাপত্য। ইতিহাস ঘেঁটে নানান বর্ণনা পাওয়া যায়। কেউ কেউ মনে করে এটি ধর্মীয় ক্ষেত্র ছিল, কারোর মতে এটি ছিল সেনা ছাউনি। কেউ কেউ আবার বর্ণনা দিয়েছেন এটি ছিল তীর্থযাত্রীদের জন্য তৈরি পান্থশালা। যেখানে তীর্থযাত্রা বিনামূল্যে কিংবা সামান্য অর্থের বিনিময়ে থাকতে পারতেন। তবে ইতিহাসের মধ্যে মত পার্থক্য থাকলেও ঘুরে দেখার এক অন্যতম জায়গা। শুধু তাই নয় কুরুমবেড়া ফোর্ট দেখে আপনি চলে যেতে পারবেন মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে সুবর্ণরেখা নদীতে। নদীর বালুচরে প্রিয়জনের সঙ্গে বসে উপভোগ করতে পারবেন শান্ত নদীর প্রবাহ সঙ্গে সূর্যাস্ত।
advertisement
স্বাভাবিকভাবে এই শীতের মরশুমে আপনার ঘোরার তালিকায় থাকুক এই দুই জায়গা। এই দুই জায়গা একদিনেই ঘুরে দেখা সম্ভব। সকালে ইতিহাসক্ষেত্র, দুপুরের খাবার সেরে বিকেলে নদীর পাড়ে সূর্যাস্ত দেখা। সারাদিনই এক আলাদা প্রশান্তি মিলবে।
advertisement
রঞ্জন চন্দ
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Travel Destination: নামমাত্র খরচে সঙ্গীকে নিয়ে একান্তে সময় কাটাতে চান? শীতের ছুটিতে ঢুঁ মারুন, কলকাতার একদম কাছেই রয়েছে সেরা ঠিকানা
Next Article
advertisement
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব, নস্যাৎ করলেন প্রশান্ত কিশোর
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব নস্যাৎ করলেন পিকে
  • 'যখন বিহারের মানুষই রাহুল গান্ধির কথা শুনছেন না, তখন Gen Z -রা কেন তার কথা শুনবেন?' বিহার নির্বাচনী আবহে রবিবার লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধিকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রশান্ত কিশোর

VIEW MORE
advertisement
advertisement