Tibetan Tea: চায়ে চুমুক দিলে ঠোঁটে লেগে থাকবে মাখন! চা তো নয় যেন অমৃত, কোথায় পাবেন?

Last Updated:

Darjeeling Tea: মাখনে ভরা নোনতা স্বাদের এই চা নিয়মিত পান করলে ত্বক হবে মুক্তার মত উজ্জ্বল ঠোঁট হবে মসৃণ! দার্জিলিং চা আসাম চা তো অনেক খেলেন একবার খেয়ে দেখুন ভিন্ন স্বাদের এই মাখন চা

+
News18

News18

দার্জিলিং: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর শৈল রানি দার্জিলিং বরাবরই মন মুগ্ধ করে সকলের। বাঙালি মানেই চা প্রেমিক, চা ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম সেই অর্থে শৈল শহরে এসে এক কাপ দার্জিলিং চায়ের ক্রেজ বরাবরই ছিল পর্যটকদের মনে তবে জানেন কি এই শৈল শহরেই রয়েছে ভিন্ন স্বাদের ঐতিহ্যবাহী তিব্বতিয়ান চা যা মাখন চা নামেও পরিচিত। অনেকেই হয়তো এই চায়ের সঙ্গে এখনও অপরিচিত। এই চা খেতে একটু ভিন্ন স্বাদের হয়। এক চুমুকেই বাটারের স্বাদে ভরে উঠবে মুখ।
তিব্বতি মাখনের চা, যা পো চা নামেও পরিচিত, এটি একটি অত্যন্ত অনন্য চা রেসিপি। এটি একটি নোনা চা , এই চা সাধারণত চা পাতি, বেকিং সোডা এবং লবণ দিয়ে সেদ্ধ করা হয়, এবং পরে এতে একটি বড় মাখনের টুকরা যোগ করা হয়। এই মাখনটি বিশেষভাবে চোঙের মতো দেখতে কাঠের সিলিন্ডারে ভালোমতো নাড়িয়ে চাড়িয়ে মেশানো হয় এবং এর মধ্যে সাধারণত ইয়াকের দুধ ব্যবহার করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে, ইয়াকের দুধ ও মাখনের সংমিশ্রণ উচ্চ হিমালয়ের তীব্র শীতে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং শরীরকে গরম রাখে।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
advertisement
ভ্রমণ প্রেমীদের মতে লাদাকে সবচেয়ে ভাল এই মাখনচা পাওয়া যায় তবে যদি লাদাখে যাওয়ার সুযোগ না থাকে তাহলেও চিন্তা নেই কারন আপনি খুব সহজে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন এই টিবেটিয়ান চা। এর জন্য আপনাকে খুবই সহজ একটি রেসিপিটি অনুসরণ করতে হবে। এ প্রসঙ্গে পাহাড়ের এক স্থানীয় বাসিন্দা টেবুং শেরপা বলেন এই চা বুদ্ধিস্টরা খুব পছন্দ করে।
advertisement
এই যার জন্য বেশি কিছু করতে হয় না শুধু চা-পাতা কে গরম জলে ভাল মতো বয়েল করে গাঢ় রং আসলেই তারপর একটি কাঠের চোঙ বা সিলিন্ডারের মধ্যে সেই চা ঢেলে তার ওপর লবণ দুধ এবং বাটার দিয়ে ভালোমতো নাড়িয়ে নাড়িয়ে মেশাতে হবে তারপরে এটি একটি তরল তেলের আকার ধারণ করবে। এই চায়ের স্বাদ ভিন্ন হলেও এটি খেতে এ অত্যন্ত সুস্বাদু এবং উপকারী।
advertisement
অনেক বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ঠান্ডার সময় এই চা শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে, এবং শরীরের ত্বককে উজ্জ্বল রাখে এবং ঠোঁটফাটা জনিত সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। সেই অর্থেই উপহারের উচ্চ পার্বত্য এলাকায় বিশেষ করে লাদাখ এবং তিব্বতি এলাকায় এই চায়ের প্রচলন খুব বেশি। আপনি চাইলে শৈলশহর দার্জিলিংয়েও এই চায়ের স্বাদ নিতে পারেন।
advertisement
সুজয় ঘোষ
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Tibetan Tea: চায়ে চুমুক দিলে ঠোঁটে লেগে থাকবে মাখন! চা তো নয় যেন অমৃত, কোথায় পাবেন?
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement