Skin Care Tips: ত্বকের হাজারও সমস্যায় জেরবার থাকেন মহিলারা, রইল সমাধানের নানা উপায়!

Last Updated:

Skin Care: মহিলাদের মুখের ত্বকের কিছু সাধারণ সমস্যা এবং তার সমাধানের বিষয়ে আলোচনা নেওয়া যাক।

প্রতীকী ছবি ৷
প্রতীকী ছবি ৷
#নয়াদিল্লি: হামেশাই বিভিন্ন রকম ত্বকের সমস্যার সম্মুখীন হল মহিলারা। এর জন্য অবশ্য দায়ী গর্ভাবস্থা, হরমোনের আসামঞ্জস্য, ঋতুস্রাব চক্রের মতো নানা কারণ। আপাতদৃষ্টিতে কিছু কিছু সমস্যা খুব সাধারণ মনে হলেও ত্বকের সমস্যার দিকে সব সময় বিশেষ ভাবে নজর দেওয়া উচিত। অনেকেই মনে করেন, ছোটখাটো সমস্যা এমনিই ঠিক হয়ে যাবে। এই ধারণা কিন্তু একেবারেই ভুল। এই সব রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে। তাহলে মহিলাদের মুখের ত্বকের কিছু সাধারণ সমস্যা এবং তার সমাধানের বিষয়ে আলোচনা নেওয়া যাক।
গর্ভাবস্থা এবং হরমোনের অসামঞ্জস্য শরীরে অনেক পরিবর্তন আনে। যার ফলে মহিলারা ব্রনর সমস্যায় ভোগেন। ত্বকের লোমের ফলিকল এবং তৈল গ্রন্থি বন্ধ হয়ে গেলেই মুখে ব্রন ওঠে। ব্রণর সমস্যার আওতায় রয়েছে ব্ল্যাকহেডস, সিস্ট, নডিউলও। তাই ঠিক সময় এর চিকিৎসা হওয়া জরুরি। আর তা না-হলে দাগ, কালো ছোপ অথবা মুখে ব্রনর ক্ষতর দাগ থেকে যেতে পারে। তবে অত্যধিক ব্রনর সমস্যা দেখা গেলে হলে ত্বকরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী অ্যাডেপেলিন টপিক্যাল ক্রিম এবং ক্রিম, জেল, লোশন প্রভৃতির আকারে ট্রেটিনোয়েন টপিক্যালের মতো ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।
advertisement
advertisement
সানবার্ন:
মহিলাদের জন্য সানবার্ন খুবই গুরুতর একটি সমস্যা। মহিলাদের ত্বক আসলে সংবেদনশীল হয়। তাই তাঁদের ত্বকে সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি বা ইউভি রশ্মির প্রভাব বেশি মাত্রায় পড়ে। রোদের প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করতে মুখে এবং শরীরের সমস্ত অনাবৃত অংশে সানস্ক্রিন লাগানো জরুরি। সানবার্নের চিকিৎসার জন্য একটি মাইল্ড সোপ বা মৃদু সাবান ব্যবহার করে ঠান্ডা জলে স্নান করতে হবে। সেই সঙ্গে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে পর্যাপ্ত জল এবং তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। ত্বকের বিশেষ যত্নের জন্য হালকা অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
advertisement
রোজেশা (Rosacea) নামক ত্বকের সমস্যায় মুখ ফুলে যায় এবং মুখে লালচে ভাব-সহ ব্রন দেখা দেয়। আর এটা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার মধ্যেই পড়ে। সাধারণত ৩০ বছরের উর্ধ্বে যাঁদের বয়স, তাঁদের মধ্যেই রোজেশার মতো সমস্যা দেখা যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, শিরার সমস্যা অথবা পরিবেশগত কারণের জন্য এই রোগ হতে পারে। মেট্রোনাইডিজোল ক্রিম বা ওরাল ডক্সিসাইক্লিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক রোজেশার চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়। তাছাড়াও ব্নণর প্রদাহ কমাতে অ্যাজেলেইক অ্যাসিড জেলও দারুণ উপযোগী।
advertisement
হাজা বা অ্যাথলিটস ফুট:
পায়ের ত্বকে হাজারও সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। আসলে ঘাম এবং ধুলো লেগে পায়ে ছত্রাক সংক্রমণ হতে পারে। হাজা-র (Athlete's Foot) মতো রোগের লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম- পা অথবা পায়ের দুই আঙুলের ফাঁকে লালচে ভাব, চুলকানি এবং ফাটা-ফাটা চামড়া। টপিক্যাল অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম অথবা স্প্রে-র মাধ্যমে হাজা রোগের চিকিৎসা করা হয়, এর মধ্যে অন্যতম:
advertisement
লোট্রিমিন এএফ (ক্লোট্রিমেজোল)
ল্যামিসিল এটি (টাবিনিফাইন)
মিকাটিন (মাইকোনেজোল)
সংক্রমণ সারতে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। তবে অবস্থার কোনও উন্নতি না-হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Skin Care Tips: ত্বকের হাজারও সমস্যায় জেরবার থাকেন মহিলারা, রইল সমাধানের নানা উপায়!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement