Ranchi: এই হোটেলের মাটনের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশ জুড়ে! এমনকী ধোনির বাড়িতেও পৌঁছে গিয়েছে এর স্বাদ-গন্ধ

Last Updated:

Ranchi's famous Sarna Hotel Mutton: রাঁচির রিং রোডেই রয়েছে এই সরনা হোটেল। বৃহস্পতিবার বাদে প্রতিদিনই সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত খোলা থাকে এই হোটেল। এখানকার মাটন এতটাই জনপ্রিয় যে তা কেনার জন্য রীতিমতো লাইন পড়ে যায়।

এই হোটেলের মাটনের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশ জুড়ে! এমনকী ধোনির বাড়িতেও পৌঁছে গিয়েছে এর স্বাদ-গন্ধ
এই হোটেলের মাটনের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশ জুড়ে! এমনকী ধোনির বাড়িতেও পৌঁছে গিয়েছে এর স্বাদ-গন্ধ
রাঁচি: বাঙালির রবিবাসরীয় দুপুর মানেই গরম ভাত আর মাটনের ঝোল! এর পরে টানা লম্বা একটা ঘুম! স্বর্গ বোধহয় একেই বলে! মাটন কিন্তু শুধু বাঙালিদের কাছেই নয়, পড়শি রাজ্যগুলিতেও বেশ জনপ্রিয়। এই যেমন রাঁচির সরনা হোটেলের কথাই ধরা যাক! এখানকার মাটন তো সারা দেশে বিখ্যাত হয়ে গিয়েছে। এমনকী, ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির বাড়িতেও এখান থেকে পার্সেল যায়! এমনটাই ওই হোটেল সূত্রে খবর।
পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির রিং রোডেই রয়েছে এই সরনা হোটেল। বৃহস্পতিবার বাদে প্রতিদিনই সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত খোলা থাকে এই হোটেল। এখানকার মাটন এতটাই জনপ্রিয় যে তা কেনার জন্য রীতিমতো লাইন পড়ে যায়। এমনকী, তিলধারণের জায়গা পর্যন্ত থাকে না! তবে প্রথম দিকে কিন্তু এমন দৃশ্য দেখা যেত না। বেশ কষ্টেসৃষ্টেই চলত হোটেল।
advertisement
advertisement
যিনি হোটেলটি চালান, সেই পিটার সংবাদমাধ্যমের কাছে এই কথা জানিয়েছেন। বলেন, সবে দুই বছর হোটেলটি চালু হয়েছে। তবে প্রথম দিকে কষ্টেসৃষ্টে মাত্র ১ কেজি মাটন বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু সেই ছবিই আজ বদলে গিয়েছে। এখানে এখন প্রতিদিন প্রায় ৭০ থেকে ৮০ কেজি মাটন বিক্রি হয়। মাঝে মাঝে এই পরিমাণও কম পড়ে যায়। রাঁচির আনাচকানাচ থেকেও এখানে মানুষ আসে।
advertisement
পিটারের বক্তব্য, তাঁদের হোটেলের মূল বিশেষত্ব হল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। আর রান্নার উপকরণেও রয়েছে চমক। কারণ পিটারের দাবি, ওই মাটন রান্নার ক্ষেত্রে তাঁরা খুব বেশি মশলা ব্যবহার করেন না। বাড়িতে যেভাবে মাটন বানানো হয়, ঠিক সেভাবেই হোটেলেও মাটন তৈরি হয়। সম্পূর্ণ দেশীয় মশলাই ব্যবহৃত হয়। আর সমস্ত মশলাই সুন্দর ভাবে রান্নায় মিশে যায়। ফলে স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় হয়ে ওঠে সরনা হোটেলের মাটন।
advertisement
এই মাটনের সুখ্যাতি পৌঁছেছে রাঁচি শহরের সেলেবদের অন্দরেও। পিটার জানান, ধোনির বাড়ির কর্মীরা ওই দোকান থেকে মাটন পার্সেল করে নিয়ে যান। এমনকী মন্ত্রীরাও নিজেদের দেহরক্ষীদের নিয়ে আসেন এখানে। মান্দারের প্রাক্তন বিধায়ক বন্ধু তিরকি, এজেএসইউ নেতা সুদেশ মাহাতো তো হামেশাই এখানে আসেন! এমনকী মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের কর্মীরাও এখানকার গ্রাহক!
advertisement
কিন্তু ব্যবসায় এহেন সাফল্যের রহস্যটা কী? পিটার জানালেন, “আগে মাটন বানানোর সময় রোজ একই রকম স্বাদ হত না। কখনও ঝাল কম, তো কখনও নুন! কোনও কোনও সময় আবার মশলাও কম হয়ে যেত! গ্রাহকদের রিভিউ নিয়েই আমি রান্নার ধরনে উন্নতি করেছি। এখন আমার এখানে প্রতিদিন প্রায় ১৫০ মানুষ আসে। আমি তাঁদের সকলের মতামত গ্রহণ করি এবং সেই রকম ভাবে কাজ করি। আর এটাই আমার সাফল্যের রহস্য।”
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Ranchi: এই হোটেলের মাটনের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশ জুড়ে! এমনকী ধোনির বাড়িতেও পৌঁছে গিয়েছে এর স্বাদ-গন্ধ
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement