হোম /খবর /লাইফস্টাইল /
স্বাদে অতুলনীয় মিষ্টি দইয়ের পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা কী কী?

Mishit Doi : স্বাদে অতুলনীয় মিষ্টি দইয়ের পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা কী কী?

Mishti Doi: যদি বাড়িতে তৈরি হয়, তাহলে তো আর কথাই নেই!

Mishti Doi: যদি বাড়িতে তৈরি হয়, তাহলে তো আর কথাই নেই!

Mishit Doi : বিশেষ করে সেই স্বাদ যদি বাড়িতে তৈরি হয়, তাহলে তো আর কথাই নেই!

  • Last Updated :
  • Share this:

মিষ্টি খাব, কিন্তু ওজন বাড়বে না—এ কার্যত সোনার পাথরবাটির মতো অবস্থা৷ কিন্তু মিষ্টির স্বাদ থেকে জিভকে বাঁচিয়ে রাখাও দুষ্কর! কিন্তু সুস্বাদু হলেও আপস করতে হয় স্বাস্থ্যের সঙ্গে৷ তাই আমরা ধরে নিই মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই সবথেকে ভাল৷ কিন্তু আছে বিকল্প পথও৷ মিষ্টিমুখ হবে, আবার স্বাস্থ্যের ক্ষতিও বেশি হবে না-সেই সমাধান আছে মিষ্টি দইয়ে (Mishit Doi )৷ বিশেষ করে সেই স্বাদ যদি বাড়িতে তৈরি হয়, তাহলে তো আর কথাই নেই!

আরও পড়ুন : সপ্তাহে মাত্র এক বার বাষ্পের স্পর্শ, আপনার ত্বক থেকে দূরেই থাকবে বয়স

বাংলা মিষ্টি দইয়ের জনপ্রিয়তা বাইরেও আকাশছোঁয়া৷ মাটির ভাঁড়ে জমানো এই মিষ্টি স্বাদের সঙ্গে মিশে থাকে বৃষ্টিভেজা মাটির সোঁদা গন্ধ৷ ফার্মান্টেড বলে মিষ্টি দইও প্রোবায়োটিকে ভরপুর৷ পাশাপাশি আছে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান৷ তাছাড়া তীব্র গরমে পেটের গণ্ডগোলেও আরামদায়ক মিষ্টি দই (health benefits of Mishti Doi)৷

আরও পড়ুন :  বাকি সব বাদ দিন, তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে নিন সিরাম

প্রোবায়োটিক শরীরের ভিতরে নানা সমস্যার উপশম করে৷ হজমে সহায়ক তো বটেই৷ এ ছাড়া পুষ্টিগুণের দিক থেকেও অমূল্যো৷ ক্ষুদ্রান্তের সুস্থতা নিশ্চিত করে প্রোবায়োটিক আমাদের শরীর থেকে টক্সিন বার করে দেয়৷

আরও পড়ুন : ফ্রায়েড রাইস রান্নার সময় কড়াইয়ের গায়ে চাল আটকে যায়? রইল মাস্টারশেফের সমাধান

প্রখ্যাত নিউট্রিশনিস্ট এবং ডায়েটিশিয়ান নমামি আগরওয়াল মনে করেন মিষ্টি দই খুবই ভাল বিকল্প৷ ইনস্টাগ্রামে তিনি ছবি শেয়ার করেছেন জমাট মিষ্টি দইয়ের৷ লিখেছেন, ‘‘দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে তার পর তাতে গুড় মিশিয়ে, তার পর রাতভর জমতে দেওয়া হয়৷ এভাবেই তৈরি হয় মিষ্টি দই৷’’ তবে মিষ্টি দই তৈরিতে গুড়ের তুলনায় চিনির ব্যবহার অনেক বেশি৷

টক দই এবং মিষ্টি দইয়ের স্বাদের মতো এদের তৈরির প্রক্রিয়াতেও আছে ফারাক৷ টক দই বাড়িতে তৈরির সময় ঈষদুষ্ণ দুধে টক দই মেশাতে হয়৷ চলতি কথায় যাকে বলা হয় ‘সাজো’৷ মিষ্টি দই তৈরি করতে চাইলে ‘সাজো’ হিসেবে টকদই বা মিষ্টিদই, যেকোনও একটা, অথবা দু’টি মিশিয়েও দেওয়া যায়৷ পুষ্টিসাধন ও সুস্থতার দিক দিয়ে টকদই এগিয়ে থাকলেও মিষ্টি দইও পরিমিত খেলে, ক্ষতি  হয় না৷ তবে মিষ্টির কারণে মধুমেহ রোগীদের মিষ্টি দই থেকে দূরেই থাকতে হয়৷

Published by:Arpita Roy Chowdhury
First published:

Tags: Mishit Doi