Allergies during monsoon: বর্ষায় নাজেহাল করে দেয় এই ৫ অ্যালার্জি, দেখে নিন মুক্তির উপায়!

Last Updated:

এখানে বর্ষাকালে ৫টি ত্বকের সমস্যা ও তা থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে আলোচনা করা হল।

#কলকাতা: প্রবল গরমে স্বস্তির বার্তা নিয়ে আসে বর্ষা। সঙ্গে নিয়ে আসে ত্বকের অ্যালার্জি। এর সঙ্গে বর্ষার মরসুমের অন্যান্য রোগ তো আছেই। আসলে আর্দ্র আবহাওয়া এবং কম তাপমাত্রা ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের বিকাশের জন্য আদর্শ। ফলে এই সময় চুলকানি, লালভাব এবং ত্বকের অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়। তাছাড়া আর্দ্রতার ওঠানামার ফলে বর্ষাকালে ঘামও হয় প্রচুর। ফলে ছত্রাক দ্রুত বাড়তে পারে। এখানে বর্ষাকালে ৫টি ত্বকের সমস্যা ও তা থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে আলোচনা করা হল।
স্ক্যাবিস: বর্ষাকাল মানেই জমা জল। রাস্তা, নর্দমা একাকার। প্যান্ট গুটিয়ে সেই নোংরা জল ভেঙেই যেতে হয় গন্তব্যে। ফলে অনেক সময় ত্বকে ফুসকুড়ি বা তীব্র চুলকানি হয়। এটাই স্ক্যাবিস। খালি চোখে দেখা যায় না এমন প্যারাসাইট মাইটের জন্য স্ক্যাবিস হয়। এটা মূলত জলবাহিত রোগ। স্ক্যাবিস হলে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে জামাকাপড় অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে ধুয়েও এই রোগকে আটকানো সম্ভব।
advertisement
advertisement
একজিমা: উচ্চ তাপমাত্রা থেকে আকস্মিক আর্দ্র আবহাওয়ায় পরিবর্তনের ফলে ত্বকের আর্দ্রতা সংরক্ষণের ক্ষমতা কমে যায়। মূলত এই কারণেই একজিমা হয়। এতে হাত বা পায়ের চামড়া শুকিয়ে যায়। সঙ্গে প্রচণ্ড চুলকানি হয়, ফোস্কা পড়ে, চামড়া লাল হয়ে যায়। ত্বকের জ্বালা এড়াতে, হালকা এবং আরামদায়ক পোশাক পরা গুরুত্বপূর্ণ। আক্রান্ত স্থানে নারকেল তেল লাগালেও আরাম পাওয়া যায়।
advertisement
র‍্যাশ: শরীর জুড়ে ছোট ছোট ফুসকুড়ি দেখা দেয়। এটাকেই র‍্যাশ বলে। বর্ষা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে র‍্যাশের প্রকোপ বাড়ে। আর্দ্র আবহাওয়া এবং কম তাপমাত্রার জোড়া ফলায় এলার্জেনগুলো ফেটে যায়। ফলে র‍্যাশ হয়। যারা ক্রমাগত হাঁচি বা রাইনাইটিসে ভুগছেন তাঁদের ক্ষেত্রে এটা বেশি দেখা যায়। অ্যালার্জেনগুলি ত্বকে অ্যালার্জির লক্ষণগুলিও বাড়িয়ে তুলতে পারে। ত্বক অ্যালার্জেনের সংস্পর্শে এলে এটোপিক ডার্মাটাইটিস বা আমবাতও হতে পারে। এ থেকে মুক্তি পেতে ইন্ডোর প্ল্যান্ট এবং পোষা প্রাণীদের থেকে দূরে থাকা উচিত। ঘরকেও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
advertisement
অ্যাথলিটস ফুট: অ্যাকিলিস হিল তো শোনা কিন্তু অ্যাথলিটস ফুট! হ্যাঁ, এটাও বর্ষাকালের একটা খুব সাধারণ সংক্রমণ। দীর্ঘক্ষণ ভেজা জুতো বা মোজা পরে থাকলে কিংবা অতিরিক্ত ঘামের ফলে হয়। স্বাভাবিক উপসর্গ হল পায়ের নখ বিবর্ণ বা ফেটে যাওয়া, চুলকানি এবং চামড়ার খোসা ওঠা। সংক্রমণ এড়াতে, ঘাম বা আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অ্যান্টিফাঙ্গাল পাউডার ব্যবহার করা যায়। বাইরে থেকে বাড়িতে আসার পর পা ভালোভাবে ধোয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়।
advertisement
দাদ: পায়ের তলায়, বগলে বা ঘাড়ে বৃত্তাকার লাল লাল ছোপ দেখা যায়। এটাকেই রিংওয়ার্ম বা দাদ বলে। এটা মূলত ছত্রাক সংক্রমণ। প্রচণ্ড চুলকানি হয়। দাদ আক্রান্তদের সবসময় পরিষ্কার, ঢিলেঢালা পোশাক পরা উচিত। আক্রান্ত স্থান সব সময় শুষ্ক ও পরিষ্কার রাখাও প্রয়োজন।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Allergies during monsoon: বর্ষায় নাজেহাল করে দেয় এই ৫ অ্যালার্জি, দেখে নিন মুক্তির উপায়!
Next Article
advertisement
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
  • এসএসকেএমে ‘যৌন হেনস্থা’র অভিযোগ নাবালিকাকে

  • ডাক্তার পরিচয় দিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন শৌচাগারে!

  • অভিযুক্ত গ্রেফতার

VIEW MORE
advertisement
advertisement