কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন? আয়ুর্বেদের এই পাঁচটি নিয়ম মানলেই হবে মুশকিল আসান!

Last Updated:

Ayurvedic Tips to control constipation : আয়ুর্বেদ বলছে যদি প্রতিদিনের খাবারে এই পাঁচটি উপাদান যোগ করা যায় তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে।

সবচেয়ে সহজ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন উপায় রয়েছে আয়ুর্বেদের কাছে
সবচেয়ে সহজ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন উপায় রয়েছে আয়ুর্বেদের কাছে
কথায় বলে যদি পেট ভাল থাকে তাহলে শরীর ও মন দুই ভাল থাকতে বাধ্য। পেট ভাল থাকা মানে হচ্ছে খাবার ঠিক মতো হজম হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য না হওয়া ইত্যাদি। কিন্তু আজকের এই দ্রুত গতির জীবনে সেটা সম্ভব হচ্ছে না। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন যে নানা বয়সের অনেকেই এখন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন। বাজারে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার অনেক ওষুধ পাওয়া গেলেও এর সবচেয়ে সহজ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন উপায় রয়েছে আয়ুর্বেদের কাছে। আয়ুর্বেদ বলছে যদি প্রতিদিনের খাবারে এই পাঁচটি উপাদান যোগ করা যায় তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে।
আদা
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী আদার সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে কোষ্ঠ নরম হয়। আদা অন্ত্রের নিচের অংশে চাপ কমিয়ে দেয়। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য হলে সেই সমস্যা দূর হয়। এছাড়া পেট ফাঁপলে বা পেট ফুলে গেলেও আদা কাজে দেয়। বিভিন্ন রান্নায় আদা ব্যবহার করা যায়, আবার আদা চা পান করা যেতে পারে।
advertisement
advertisement
গরম জল
গরম জল হজমের সমস্যা দূর করে এবং শরীর থেকে সব বিষ বের করে দেয়। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে যদি কেউ ঠাণ্ডা জল পান করে তাহলে পাচন শক্তি ধীর গতির হয়ে যায় এবং বিভিন্ন পাচক রস নিঃসরণও কমে যায়। এগুলো হলে স্বাভাবিক ভাবেই মেটাবলিজম ও ধীর গতির হয়ে যায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। ঠাণ্ডা জল পান করলে পেট ফুলে যেতে পারে বা ক্লান্তি আসতে পারে। কিন্তু গরম জল হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয় এবং মূত্রাশয় পরিষ্কার রাখে।
advertisement
ডুমুর
কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজম সংক্রান্ত নানা সমস্যার সমাধানে ডুমুর খুব কাজে আসে। সারারাত ডুমুর ভিজিয়ে রেখে পরের দিন খেলে খুব কাজে দেয়। ডুমুরে থাকে এক বিশেষ ধরনের উপাদান। এই উপাদানের নাম ফিকিন যা পেটে কৃমির আক্রমণ রোধ করে। তাছাড়া ডুমুর পেটের মধ্যে গিয়ে অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্টের মতো কাজ করে এবং পেট ঠাণ্ডা রাখে।
advertisement
কালো কিশমিশ
কালো কিসমিসকে সুপার ফুড বলা যেতে পারে। এতে প্রচুর ডায়েট ফাইবার আছে। এছাড়াও এতে আছে স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং ভিটামিন ইত্যাদি। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে চার-পাঁচটা কালো কিসমিস সারা রাত জলে ভিজিয়ে পরের দিন চিবিয়ে খেতে হবে।
জোয়ার
জোয়ার গ্লুটেন-মুক্ত, প্রোটিন, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস, আয়রন এবং আরও অনেক কিছু সমৃদ্ধ। এটি গমের চেয়ে হজম করা সহজ। জোয়ার মেটাবলিজমও বাড়ায়।
advertisement
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন? আয়ুর্বেদের এই পাঁচটি নিয়ম মানলেই হবে মুশকিল আসান!
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement