Nabanna: যত টাকা আসছে, ততগুলো বাড়ি হচ্ছে কি? কিস্তি পাওয়ার পরেও কেনা হয়নি ইট-বালি...পঞ্চায়েতের রিপোর্টে এবার নড়েচড়ে বসল নবান্ন

Last Updated:

৪৬ হাজার উপভোক্তা টাকা পাওয়ার পরেও তিন মাসে বাড়ি নির্মাণের জন্য ইট, বালি, সিমেন্ট পর্যন্ত সংগ্রহ করতে পারেননি। ৫০ হাজারের বেশি উপভোক্তা নির্মাণ সামগ্রী সংগ্রহ করলেও কাজ শুরু করতে পারিনি।

News18
News18
কলকাতা: ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পের প্রথম কিস্তি অর্থাৎ, তিন মাসের টাকা চলে এসেছে৷ কিন্তু, টাকা পাওয়ার পরেও কাজের অগ্রগতি ভাবাচ্ছে নবান্নকে। সূত্রের খবর, রাজ্যের ছয় জেলায় গৃহনির্মাণের গড়িমসি সবথেকে বেশি। যা নিয়ে উদ্বিগ্ন নবান্ন। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ দিনাজপুর, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর এই ৬ জেলায় বাংলার বাড়ির কাজের গতি অত্যন্ত কম।
রাজ্যের ২১ জেলায় ১২ লক্ষ বাড়ির মধ্যে প্রায় এক লক্ষ এর ও বেশি বাড়ি নির্মাণের কাজ এখনো শুরুই করেনি। গত ডিসেম্বর মাসে প্রথম কিস্তির টাকা দেওয়ার পর মাত্র ৩ লক্ষ বাইশ হাজার ৮৭২টি বাড়ি নির্মাণ কাজ ভিত থেকে ঘরের বিম পর্যন্ত শেষ হবে।
আরও পড়ুন: আগামী তিন দিনে ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গে, উষ্ণতায় কাটবে ইদের দিনও
৪৬ হাজার উপভোক্তা টাকা পাওয়ার পরেও তিন মাসে বাড়ি নির্মাণের জন্য ইট, বালি, সিমেন্ট পর্যন্ত সংগ্রহ করতে পারেননি। ৫০ হাজারের বেশি উপভোক্তা নির্মাণ সামগ্রী সংগ্রহ করলেও কাজ শুরু করতে পারিনি।
advertisement
advertisement
নবান্নে পেশ করা হল পঞ্চায়েত দফতরের রিপোর্ট। উপভোক্তাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে যাতে কাজ দ্রুত শুরু করার উৎসাহ দেওয়া হয় সেই বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ জেলাশাসকদের দিল নবান্ন।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Nabanna: যত টাকা আসছে, ততগুলো বাড়ি হচ্ছে কি? কিস্তি পাওয়ার পরেও কেনা হয়নি ইট-বালি...পঞ্চায়েতের রিপোর্টে এবার নড়েচড়ে বসল নবান্ন
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement