Durnibar-Soumya: কারও পিএ-কে সিঁড়ি বানাইনি, দুর্নিবারকে কটাক্ষ তাঁরই সহকর্মীর? নিজের বিয়ে ভাঙা নিয়েও সরব গায়ক!

Last Updated:

Durnibar-Soumya: ২০১৫ সালে সারেগামাপা-এ অংশ নিয়েছিলেন দুই গায়কই। জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন দুর্নিবার-সৌম্য। কিন্তু চূড়ান্ত পর্বে ট্রফি হাতে তুলে নেন সৌম্য। বাঁকুড়ার এই গায়কের সঙ্গে বারবার তুলনা চলত দুর্নিবারের।

দুর্নিবারকে কটাক্ষ সৌম্যর?
দুর্নিবারকে কটাক্ষ সৌম্যর?
কলকাতা: গত ৯ মার্চ মহা ধুমধামে বিয়ে সারলেন দুর্নিবার সাহা এবং মোহর সেন। বিয়ের তোড়জোড়, অতিথি তালিকা, মেনু নিয়ে যত না মাতামাতি, তার থেকে বেশি জলঘোলা হয়েছে দুর্নিবারের অতীত নিয়ে। প্রাক্তন স্ত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে ডিভোর্স দিয়ে দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তিনি। এই বিষয়টি অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। তাই বিয়ের পর থেকেই তুমুল কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় নবদম্পতিকে।
কিন্তু এই বিয়ের আসরে যেই মানুষটি সমস্ত লাইমলাইট কেড়ে নিয়েছেন, তিনি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। মোহরের সঙ্গে তাঁর রক্তের সম্পর্ক নেই বটে, কিন্তু বিয়ের সমস্ত আয়োজনে মুখ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন ইন্ডাস্ট্রির বুম্বাদা। নায়কের জনসংযোগ আধিকারিক (পার্সোনাল অ্যাসিসট্যান্ট পিএ) হিসেবে কাজ করেন মোহর। সেই সূত্রেই আলাপ বুম্বাদার সঙ্গে। কিন্তু এখন তাঁদের সম্পর্ক যেন বাবা-মেয়ের। প্রসেনজিতের নয়া অবতার দেখে মুগ্ধ নেটিজেনরা।
advertisement
সৌম্যর পোস্ট সৌম্যর পোস্ট
advertisement
এমনই সময়ে হঠাৎ কটাক্ষ এল দুর্নিবারের দিকে। যদিও সেই বিষয়ে কোনও রকম নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু যখন দুর্নিবারের দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে চারদিকে এত জলঘোলা, তখনই ২০১৫ সালের সারেগামাপা জয়ী সৌম্য চক্রবর্তী এমন একটি পোস্ট করলেন কেন? প্রশ্ন উঠছে চারদিকে। তাঁর পোস্টে লেখা, ‘পরিণত প্রেমের ‘বিয়ে’ আর ‘সওদা’ দু’টো আলাদা জিনিস! মানুষ পরিণত প্রেমের নয়, ‘সওদা’র সমালোচনা করে….বেশ করে! উচিত করে!’ তাঁর বক্তব্য এখানেই শেষ নয়, পোস্টের মন্তব্য বাক্সে এক নেটিজন জানতে চান, এই লেখার নিশানা কে? দুর্নিবার কি?
advertisement
তখন যেন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন সৌম্য। ওই মন্তব্যের তলায় সৌম্য নিজের বিয়ে ভাঙা, পরবর্তী প্রেমিকার সঙ্গে বাগদান নিয়ে খুল্লমখুল্লা কথা বলেন। তাঁর লেখায়, ‘আমার সঙ্গে উক্ত আর্টিস্টের দয়া করো যোগসূত্র স্থাপন কোরো না। আমার প্রেম ছিল আড়াই তিন মাসের। যাচাই না করে তাড়াহুড়োয় বিয়ে করেছিলাম। সম্পর্ক ভেঙেছিল দেড় বছরের মাথায়। তার পর ২০১৯ থেকে সিঙ্গেল ছিলাম... এতদিনে এনগেইজড। আমি চার বছর লিভ ইন করে মিডিয়া ডেকে তারপর বিয়ে করে, তারপর ছ’মাসের মাথায় ডিভোর্স করে আবার বিয়র পিঁড়িতে বসিনি। গায়কটির প্রতি অকুণ্ঠ ভালবাসা আছি। ব্যক্তিটিকে আমি চিনি না। চিনতে চাইও না। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আমার কিচ্ছু এসে যায় না। আমি সাধারণ মানুষদের পক্ষে কথাগুলো লিখলাম। আমার প্রেম নিয়ে কেউ ট্রোল করে না। কারণ লোকজন জানে কীভাবে ভেঙে আমি পাঁচ বছর নিজেকে জুড়েছি। এবং কারও পিএ ডিএ-কে সিঁড়ি বানাইনি। দীর্ঘ আট বছরের সবচেয়ে প্রিয় বান্ধবী আজ আমার জীবন গতিময় করেছে। আমার সিঁড়ি নয, ঋত্বিকা চক্রবর্তী (সৌম্যর বাগদত্তা) আমার একবুক মুক্ত প্রশ্বাস।’
advertisement
২০১৫ সালে সারেগামাপা-এ অংশ নিয়েছিলেন দুই গায়কই। জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন দুর্নিবার-সৌম্য। কিন্তু চূড়ান্ত পর্বে ট্রফি হাতে তুলে নেন সৌম্য। বাঁকুড়ার এই গায়কের সঙ্গে বারবার তুলনা চলত দুর্নিবারের। এবারে সেই দুর্নিবারকে কটাক্ষ করে আবারও বিবাদে সৌম্য? যদিও তিনি নিজে একবারও সরাসরি দুর্নিবারের নাম করেননি কোথাও।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
Durnibar-Soumya: কারও পিএ-কে সিঁড়ি বানাইনি, দুর্নিবারকে কটাক্ষ তাঁরই সহকর্মীর? নিজের বিয়ে ভাঙা নিয়েও সরব গায়ক!
Next Article
advertisement
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’ কমপ্লেক্স, অমিত শাহ বললেন 'সোনালি যাত্রাপথ'!
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’
  • প্রধানমন্ত্রীর দফতর সাউথ ব্লক ছেড়ে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের নতুন কমপ্লেক্সে যাচ্ছে.

  • সেবাতীর্থ কমপ্লেক্সে থাকবে ক্যাবিনেট সচিবালয় ও NSA অজিত ডোভালের দফতর.

  • সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের অংশ হিসেবে নতুন প্রশাসনিক পরিকাঠামো গড়ে উঠেছে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement