Mimi Chakarborty: খাবারে চুল, ক্ষমা চাওয়ার বালাই নেই! বিমান সংস্থার উপর বেজায় চটলেন তারকা-সাংসদ মিমি

Last Updated:

Mimi Chakarborty: একটি ট্যুইটের মাধ্যমে ওই উড়ান সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান তারকা-সাংসদ। ছবি দিয়ে অভিযোগ জানান, বিমানে দেওয়া খাবারের মধ্যে চুল ছিল।

বিমান সংস্থার গাফিলতি নিয়ে ক্ষুব্ধ মিমি
বিমান সংস্থার গাফিলতি নিয়ে ক্ষুব্ধ মিমি
কলকাতা: উড়ান সংস্থার গাফিলতি নিয়ে নানা সময়ে সমালোচনা করেছেন তারকারা। হেনস্থা হওয়ারও অভিযোগও আনতে দেখা গিয়েছে অনেককে। এ বার এক বিখ্যাত দুবাইয়ের এক বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন যাদবপুরের সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী।
একটি ট্যুইটের মাধ্যমে ওই উড়ান সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান তারকা-সাংসদ। ছবি দিয়ে অভিযোগ জানান, বিমানে দেওয়া খাবারের মধ্যে চুল ছিল। ক্ষোভ প্রকাশ করে সেই উড়ান সংস্থার উদ্দেশে তিনি লেখেন, 'আপনারা বোধ হয় এতই বড় হয়ে গিয়েছেন যে, যাঁরা আপনাদের সঙ্গে যাত্রা করছেন, তাঁদের খোঁজ নিতেও ভুলে যাচ্ছেন। খাবারে চুল পাওয়াটা মোটেই ভাল বিষয় নয় বলে মনে করি।'
advertisement
advertisement
advertisement
সেই ট্যুইটেই মিমি জানান, এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে মেল করা হলেও কোনও সাড়া মেলেনি। ক্ষমাও চাওয়া হয়নি। মিমি আরও লেখেন, 'এই চুলটা একটা ক্রঁসো থেকে বেরিয়েছে। যেটা আমি খাচ্ছিলাম।' জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত সেই উড়ান সংস্থার পক্ষ থেকে মিমির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি।
advertisement
সদ্য ৩৪-এ পা দিয়েছেন মিমি। ভ্যালেন্টাইনস ডে আসার আগেই পাড়ি দিয়েছিলেন প্যারিসে। নিজের বিশেষ দিনটি কাটিয়েছিলেন ভালবাসার শহরেই। মিমিকে শেষ পর্দায় দেখা গিয়েছে অরিন্দম শীল পরিচালিত 'খেলা যখন'-এ। ছবিটিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
Mimi Chakarborty: খাবারে চুল, ক্ষমা চাওয়ার বালাই নেই! বিমান সংস্থার উপর বেজায় চটলেন তারকা-সাংসদ মিমি
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement