সুশান্তের চোখে ঘুষির দাগ, হাড় ভাঙা, গলা টেপার চিহ্ন, মর্গকর্মীর এই দাবি শোনা হয়নি বলে অভিযোগ!

Last Updated:

রূপকুমারকে প্রশ্ন করা হয়, সুশান্তের পরিবারের কেউ সেই আঘাতের চিহ্ন লক্ষ করেননি কেন তার আগে? এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দেননি সেই কর্মী।

#মুম্বই: ১৪ জুন, ২০২০। আজও এই তারিখ ভুলতে পারেননি দেশবাসী। বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় সুশান্ত সিং রাজপুতের ঝুলন্ত দেহ। তরুণ অভিনেতার অকাল মৃত্যুর কারণ এখনও অজানা। চলছে সিবিআই তদন্ত। সম্প্রতি কুপার হাসপাতালের এক কর্মী হঠাৎই দাবি করেন, সুশান্ত আদতে আত্মহত্যা করেননি, তাঁকে নাকি খুন করা হয়। তিনি আরও দাবি করেন, সুশান্তের শরীরের কয়েকটি হাড় পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, হাড়ে জোরে আঘাত করার চিহ্ন রয়েছে, এবং চোখে ঘুষি মারা হয়েছিল।
মৃত্যুর পর মুম্বইয়ের সেই হাসপাতালেই নিয়ে যাওয়া হয়েছিল অভিনেতার মরদেহ। সেখানেই হয়েছিল তাঁর ময়নাতদন্ত। রূপকুমার শাহ নামে সেই কর্মীর বক্তব্য যেন আরও একবার নতুন করে বিতর্ক উস্কে দিল।
advertisement
সদ্য আরও একবার তিনি দাবি করেছেন, তাঁর গলায় যে আঘাতের চিহ্ন ছিল, তার কোনওটাই ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগা বা ঝুলে থাকার ফলে হয়নি। রূপকুমার শাহের মতে, গলা টিপে শ্বাসরোধ করার চিহ্ন সেগুলি। হাসপাতাল কর্মীর কথায়, ''আমি সেই সময়েই আমার উর্ধ্বতন আধিকারিকদের সেকথা জানাই, কিন্তু তাঁরা আমার কথায় গুরুত্ব দেননি। বরং আমাকে নিজের কাজটুকুতে মন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ময়নাদতন্তের টিমে আমি ছিলাম, কিন্তু সেই টিমের নেতৃত্বে কোন আধিকারিক ছিলেন, তা আমার মনে নেই।''
advertisement
রূপকুমারকে প্রশ্ন করা হয়, সুশান্তের পরিবারের কেউ সেই আঘাতের চিহ্ন লক্ষ করেননি কেন তার আগে? এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দেননি সেই কর্মী।
advertisement
এদিকে কর্মীর বয়ান প্রকাশ্যে আসতেই সুশান্তের দিদি শ্বেতা সিং কীর্তি সিবিআইকে আরও গভীরে গিয়ে তাঁর ভাইয়ের মৃত্যুর তদন্তের অনুরোধ করেছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, 'যদি ওই ব্যক্তির কথার সিকিভাগও সত্যি হয়, তবে সিবিআইকে অনুরোধ করব আরও খতিয়ে তদন্ত করতে।' এর পর কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার উদ্দেশে তিনি লেখেন, 'আমরা সব সময়ে মনে করেছি, আপনারা সততার সঙ্গে তদন্ত করবেন। দয়া করে আমাদের সত্যিটা জানান।'
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
সুশান্তের চোখে ঘুষির দাগ, হাড় ভাঙা, গলা টেপার চিহ্ন, মর্গকর্মীর এই দাবি শোনা হয়নি বলে অভিযোগ!
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement