ভয়াবহ করোনাকে রুখতে প্লাজমা থেরাপিতে অনুমতি দিল ICMR, গবেষণা চলছে শেষ পর্যায়ে

Last Updated:
#নয়াদিল্লি: প্লাজমা থেরাপিতে সবুজ সংকেত দিল Indian Council of Medical Research (ICMR) । ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমতিও দেওয়া হয়েছে । প্লাজমা থেরাাপি নিয়ে জোরকদমে চলছে গবেষণা । এই থেরাপি সফল হলে তা হবে করোনা ভাইরাস রোধে অন্যতম অস্ত্র । ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে সফল হলে তবেই এই পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে । কিন্তু কী এই প্লাজমা থেরাপি?
কোভিড-১৯ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন যে ব্যক্তি তার প্লাজমাকে বলে ‘Convalescent Plasma’। এই প্লাজমা আক্রান্তের শরীরে প্রয়োগ করে তাঁর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ানোর যে পদ্ধতি, তাকেই বলে প্লাজমা-থেরাপি বা Convalescent Plasma Therapy। মারণ ভাইরাস কোভিড-১৯ কে রুখতে মনে করা হচ্ছে, এই পদ্ধতিই সবচেয়ে বেশি ফলপ্রসূ হবে । তবে রোগীর উপর এই পদ্ধতি প্রয়োগে বেশকিছু নিয়ম, নির্দেশিকা রয়েছে । এই থেরাপি প্রয়োগের ক্ষেত্রে অনেক নিয়মও আছে। দাতা ও গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ, রক্তের আরও কয়েকটি পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে ওঠার পরেও তাঁকে ৭-১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে রেখে পর্যবেক্ষণ করতে হয়। সংক্রমণ সম্পূর্ণ সেরে গিয়েছে নিশ্চিত হলেই তাঁর প্লাজমা নেওয়া হয় থেরাপির জন্য।
advertisement
বিজ্ঞানীদের দাবি, দাতার রক্তরসে যদি শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি হয় তাহলে আক্রান্তের সংক্রমণ ৩-৭ দিনে সারতে পারে। একজন দাতার প্লাজমা থেকে কম করে দু’জন রোগীর চিকিৎসা হতে পারে।
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
ভয়াবহ করোনাকে রুখতে প্লাজমা থেরাপিতে অনুমতি দিল ICMR, গবেষণা চলছে শেষ পর্যায়ে
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement