চাষের জমি বেচলেও ভালই কর দিতে হয়, কোন উপায়ে তা হলে পয়সা বাঁচাবেন? জেনে নিন

Last Updated:

Agriculture Land Sell Tax: চাষের জমি বিক্রির টাকা কোন কোন ক্ষেত্রে করযোগ্য?

#কলকাতা: ১৯৬১ সালের আয়কর আইন তো সাফ বলছে- চাষের জমিকে ঠিক মূলধন হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। এই নিয়ম অনুযায়ী দেখলে চাষের জমি বিক্রি করে যে টাকাটা পাওয়া যাচ্ছে, তার ওপরে কর বসার কথা নয়।
চাষের জমি বিক্রির টাকা কোন কোন ক্ষেত্রে করযোগ্য?
এই বলা হল চাষের জমি বিক্রির টাকার ওপরে আয়কর দিতে হয় না। তাহলে আবার তা করযোগ্য হয় কীভাবে?
১. চাষের জমি যদি কোনও পুরসভা বা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় হয়, আর তার জনসংখ্যা যদি ১০ হাজারের বেশি হয়, তাহলে জমি বিক্রি করে পাওয়া টাকার ওপরে কর দিতে হয়।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন- Shane Warne: শেন ওয়ার্ন মারা গেছেন ৪ মার্চ, হঠাৎই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর অ্যাকউন্ট থেকে ট্যুইট, চমকে উঠলেন
২. চাষের জমি যদি পুরসভা বা ক্যান্টনমেন্ট এলাকার ২ থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে হয় আর যদি জনসংখ্যা ১০ হাজার থেকে ১ লাখের মধ্যে হয়, তাহলেও কর বসবে।
৩. জমির মালিকানা যদি ২৪ মাসেরও বেশি সময় ধরে থাকে এবং যদি সেটি মূলধন সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়, তাহলে দীর্ঘমেয়াদী মূলধন লাভ কর দিতে হয়
advertisement
তাহলে কীভাবে কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যেতে পারে?
যদি চাষের জমি বিক্রির টাকার ওপরে দীর্ঘমেয়াদী মূলধন লাভ কর দিতেও হয়, সেক্ষেত্রেও আইনের কয়েকটি ধারা অনুযায়ী কর ছাড় পাওয়া যায়। কীভাবে, সেটাই এবার দেখে নেওয়া যাক এক এক করে।
১. ধারা 54B:এই ধারার অধীনে চাষের জমি বিক্রি করে যে পরিমাণ টাকা পাওয়া যাচ্ছে, তা দিয়ে যদি কেউ ২ বছরের মধ্যে আরেকটা চাষের জমিই কেনেন, অন্য কোথাও বিনিয়োগ না করেন, তাহলে কর দিতে হয় না। আর যদি ২ বছরের মধ্যে আরেকটা চাষের জমি কেনা সম্ভব না হয়ে ওঠে? সেক্ষেত্রে ধারা 139-এর অধীনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার আগে মূলধন লাভ অ্যাকাউন্ট স্কিমে সেই পরিমাণ জমা করে দিলেই আর কর দিতে হয় না।
advertisement
২. ধারা 54EC: কেউ যদি জমি বিক্রির ৬ মাসের মধ্যে কোনও বন্ডে জমি বিক্রির টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলেও কর ছাড় পাওয়া যায়। এই হিসেব অনুযায়ী কোনও এক আর্থিক বছরে ৫০ লক্ষ টাকায় দীর্ঘমেয়াদী মূলধন লাভে ছাড় পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন- মুখে বলছেন, 'চিনি না'! এদিকে সুন্দরী উর্বশীকে ফলো করছেন পাক পেসার নাসিম!
৩. ধারা 54F: চাষের জমি বিক্রি করে যে পরিমাণ টাকা পাওয়া গেল, তা দিয়ে একটা বাড়ি তৈরি করলে কর ছাড় পাওয়া যায়। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যদি বাড়ি তৈরিতে ওই টাকা বিনিয়োগ করা না যায়, সেক্ষেত্রেও চিন্তা নেই, তা ধারা 139-এর অধীনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার আগে মূলধন লাভ অ্যাকাউন্ট স্কিমে সেই পরিমাণ জমা করে দিলেই হল। তবে হ্যাঁ, এক্ষেত্রে একটির বেশি বাড়ির মালিক হলে আয়কর বিভাগ থেকে কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যাবে না।
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
চাষের জমি বেচলেও ভালই কর দিতে হয়, কোন উপায়ে তা হলে পয়সা বাঁচাবেন? জেনে নিন
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement