৫৮ টাকার শেয়ার হয়েছে ৩৪৫ টাকা! ১১ মাসেই হয়ে যান বিপুল টাকার মালিক

Last Updated:

এই বছরে এখনও পর্যন্ত এই শেয়ার প্রায় ৪৮৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

১১ মাসেই ৫৮ টাকার শেয়ার হয়েছে ৩৪৫ টাকা! আপনার কাছে আছে কি?
১১ মাসেই ৫৮ টাকার শেয়ার হয়েছে ৩৪৫ টাকা! আপনার কাছে আছে কি?
#কলকাতা: শেয়ার বাজারের দুনিয়ায় একটি প্রচলিত কথা হল মাল্টিবিগার। মাল্টিবিগার শেয়ার বলা হয় সেই সমস্ত শেয়ারকে, যেখানে ইনভেস্ট করলে তার কয়েক গুণ বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়। এমনই একটি মাল্টিবিগার শেয়ার হল জেএসডাবলু এনার্জির শেয়ার (JSW Energy Stock)। এই শেয়ার এই বছরে এখনও পর্যন্ত মাল্টিবিগার রিটার্ন দিয়েছে। ২০২১ সালে এদের স্টক প্রায় ৪১০ শতাংশ বেড়েছে। এই শেয়ারে মাত্র ১১ মাসে ৫৮ টাকার শেয়ার হয়েছে ৩৪৫ টাকা। এই বছরে এখনও পর্যন্ত এই শেয়ার প্রায় ৪৮৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার আগে সেই বিষয়ে ভালো করে জেনে নেওয়া দরকার। এক্ষেত্রে সঠিক শেয়ার চিনে সেখানে বিনিয়োগ করা দরকার।
শেয়ার বাজার হল এমন একটি জায়গা যেখানে টাকা ইনভেস্ট করলে কয়েক গুণ টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু একই সঙ্গে শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করলে একটি রিস্কও থেকে যায়। কারণ বাজারের ওপর এর রিটার্ন নির্ভর করে থাকে। কোনও সময় ইনভেস্ট করা টাকার দ্বিগুণ টাকা পাওয়া গেলেও, অনেক সময় আবার লোকসানও হতে পারে। শেয়ার বাজারে যে টাকা ইনভেস্ট করা হয়েছে, তার থেকে অনেক কম টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে শেয়ার বাজার সম্বন্ধে ভালো করে জেনে, তার পর শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করা দরকার। শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েও ইনভেস্ট করা যেতে পারে। সঠিক জায়গায় ইনভেস্ট করতে পারলে, সেই শেয়ার ফেরত দিতে পারে কয়েক গুণ রিটার্ন।
advertisement
advertisement
ব্রোকারেজ নোটে বলা হয়েছে যে "JSW কোম্পানির ট্র্যাক রেকর্ড খুবই ভালো। এদের সঠিক কমিশন এবং সঞ্চালন প্রক্রিয়ার একটি মজবুত ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে"। ব্রোকারেজদের কথা অনুযায়ী এই ট্র্যাক রেকর্ড কোম্পানিকে কয়লা থেকে গ্রিন এনার্জিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করবে। আশা করা হচ্ছে JSW এনার্জি কোম্পানি আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই নিজেদের গ্রিন আর গ্রে ব্যবসাকে পুনর্গঠন করার সিদ্বান্ত নিতে পারে।
advertisement
এই কোম্পানির এমন ট্র্যাক রেকর্ডের জন্যই এদের শেয়ার মাল্টিবিগার শেয়ারে পরিণত হয়েছে। কোম্পানির ব্যাসার গ্রাফ ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ফলে বাজারে এদের শেয়ারের চাহিদাও খুব বেশি। এর ফলে এদের শেয়ারের দাম কয়েক গুণ বেড়েছে এক বছরের মধ্যেই। যদিও শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করার আগে সেই কোম্পানি সম্বন্ধে ভালো করে জেনেই সেখানে ইনভেস্ট করা দরকার।
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
৫৮ টাকার শেয়ার হয়েছে ৩৪৫ টাকা! ১১ মাসেই হয়ে যান বিপুল টাকার মালিক
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement