বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার রিচা ঘোষ অবশেষে ফিরলেন নিজের শহরে। শুক্রবার সকালে দিল্লি থেকে ১০টার ফ্লাইট ধরে দুপুর বারোটা নাগাদ তিনি এসে পৌঁছন বাগডোগরা বিমানবন্দরে। সেখানে থেকেই শুরু হয় শিলিগুড়ির উন্মাদনা। শহরের মেয়র গৌতম দেবসহ প্রশাসনের একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন তাকে স্বাগত জানাতে। রিচাকে বিমানবন্দরে দেখা মাত্রই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে ভিড়। ফুলের মালা, জাতীয় পতাকা আর ঢাকঢোলের তালে তালে ‘রিচা ঘোষ জিন্দাবাদ’ ধ্বনি শোনা যায় চারদিকে। বিমানবন্দর থেকে খোলা গাড়িতে করে সুভাষ পল্লীর বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন তিনি। পথে পথে দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো মানুষ তার এক ঝলক দেখার অপেক্ষায়।

এক পোস্টেই বাজিমাত! শখের বসে শুরু বানানোর শুরু, আজ রমরমিয়ে চলছে ব্যবসা

দুজনেই পেশায় নৃত্যশিল্পী। প্রায় দুই বছর আগে পরিচয় হয় তাদের, ফোনালাপে গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব, তারপর ধীরে ধীরে গভীর সম্পর্ক। রিয়া যখন পরিবারের কাছে সম্পর্কের কথা জানান, তারা তা মেনে নেয়নি। বাধ্য হয়ে রিয়া বাড়ি ছাড়েন এবং রাখির বাড়িতে গিয়ে ওঠেন। রাখির পরিবার শুরু থেকেই পাশে দাঁড়ায়। প্রতিবেশীদের সঙ্গে আলোচনা করেই তাদের বিয়ের আয়োজন হয় স্থানীয় এক মন্দিরে। পরস্পরের গলায় মালা পরিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায়ে পা রাখেন দুই তরুণী।

কার্তিক মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দেব দীপাবলি পালিত হয়। এটিকে দেবতাদের দীপাবলি বলা হয়, কারণ ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে এই দিনে সমস্ত দেব-দেবী স্বর্গ থেকে নেমে আসেন এবং গঙ্গার তীরে প্রদীপ জ্বালিয়ে দীপাবলি উদযাপন করেন। প্রতি বছর হরিদ্বারে এই উৎসব অত্যন্ত উৎসাহ ও ভক্তির সঙ্গে পালিত হয়। কার্তিক পূর্ণিমা উপলক্ষে লাখ লাখ ভক্ত হর কি পৌড়িতে যান, গঙ্গায় স্নান করেন এবং ভগবান বিষ্ণু, শিব এবং মা গঙ্গার পূজা করেন।

ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা। মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় একটি যাত্রিবাহী ট্রেন এবং মালগাড়ির। দুর্ঘটনার পরে মালগাড়ির মাথায় উঠে দুমড়ে মুছড়ে যায় ট্রেনের কামরা। এই ঘটনায় বহু মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।

রবিবার রাতটা শিলিগুড়ির মানুষের কাছে শুধু এক রাত নয়—এক ইতিহাস। ভারতের মহিলা ক্রিকেট দলের বিশ্বকাপ জয়ের সঙ্গে সঙ্গে শহর জুড়ে শুরু হয় অন্যরকম উচ্ছ্বাস। কারণ এই জয়ের নেপথ্যে রয়েছেন শিলিগুড়িরই মেয়ে রিচা ঘোষ, যিনি প্রথম বাঙালি ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন পূরণ করলেন।