কিন্তু সেই দলমা জঙ্গল থেকে ৩৫টি হাতি ঝাড়গ্রাম জঙ্গলে ফের ফিরে আসে। যার ফলে দিনের পর দিন হাতির হানায় মৃত্যু মিছিল বেড়েই চলেছে ঝাড়গ্রামে। পাশাপশি হাতির হামলার ঘটনা ঝাড়গ্রাম জুড়ে অব্যাহত। গত আট দিনে ঝাড়গ্রাম জেলায় হাতির হামলায় মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জনের, আহত হয়ে চিকিৎসাধীন আরও তিন।
আরও পড়ুনঃ কলকাতাতেও হোম-স্টে! দুর্গাপুজোয় তিলোত্তমাকে ঘিরে বিরাট পরিকল্পনা রাজ্যের
advertisement
ওই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই বুধবার রাতে হাতি তাড়ানোর কাজে যুক্ত হুলা পার্টির এক সদস্যকে হাতি আছাড়ে ফেলে দেয়। যার ফলে বনদফতরের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন এলাকার বাসিন্দারা। গত কয়েকদিন আগে বনদফতরের আধিকারিককে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে, তিনি মুখ ফেরান। শুধু বনদফতরের কর্মীদের বিরুদ্ধে নয়, জেলার সাধারণ মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজ্যের বন প্রতিমন্ত্রী তথা ঝাড়গ্রাম বিধানসভার বিধায়ক বিরবাহা হাঁসদার বিরুদ্ধে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, রাজ্যের স্থানীয় বিধায়ক তথা বন প্রতিমন্ত্রী মানুষের সমস্যায় বিরবাহা হাঁসদাকে কোনওদিন দেখতে পাওয়া যায় না, কেবল সরকারি অনুষ্ঠান ছাড়া। এই নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষের একটাই প্রশ্ন কবে তাঁরা রেহাই পাবেন এই হাতির তাণ্ডব থেকে?
Partha Mukherjee