ঘটনার তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। এই নিয়ে অবশ্য গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সুজিত কোটালের বক্তব্য যেমন করে সার্ভে করা হয়েছিল ঠিক সেই নিয়মে বাড়িগুলি দেওয়া হবে। তবে সার্ভে করে দেখা গেছে বেশ কিছু পাকা বাড়ি রয়েছে সেই নাম গুলিও চলে এসেছিল সেই নামগুলি দিয়ে কাটা হয়েছে। অর্থাৎ এক কথায় বলা যেতে পারে স্বচ্ছতার সহিত আবাস যোজনার প্রকল্পের কাজ হয়েছে এমনটাই বক্তব্য প্রধানের।
advertisement
যদিও এই প্রসঙ্গ নিয়ে শাসক দলকে নিশানা করলেন বিজেপির কেশপুর পশ্চিম মন্ডলের সভাপতি সমীর নন্দী, তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা অনুযায়ী প্রকৃত এই আবাস যোজনার বাড়ি দাবিদার হলে তারা যেন এই বাড়ি পায়। কিন্তু শাসক দলের মধ্যে এইরকম দুর্নীতি ঘটছে, তারই আজকে বহিঃ প্রকাশ মাত্র, ইতিমধ্যেই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক দীপক কুমার ঘোষ। এরপর পুলিশ এবং ব্লক আধিকারিকের আশ্বাসে উঠে বিক্ষোভ।
Partha Mukherjee