অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সহায়িকা রুমা সাহা জানান, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রটিতে বর্তমানে প্রসূতি, ছাত্রছাত্রী মিলে মোট ৮০ জনের মিড ডে মিলের রান্না হয়,৮০ জনের মধ্যে ৩০ জন ক্ষুদে পড়ুয়া রয়েছে। আগে এই কেন্দ্রটি ওয়ার্ডের নয়াগঞ্জ দেশ কমিটির একটি শিবমন্দিরের জায়গায় চলতো সেখান থেকে সরে যেতে বলায়, প্রায় ১০ বছর হল ওই ওয়ার্ডেরই একটি আশ্রমের একচিলতে ভগ্নপ্রায় রুমে আশ্রয় নিয়ে চলছে নয়াগঞ্জ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রটি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ যুবকের মানবিকতায় ১৭ বছর পর বাড়ি ফিরলেন মানসিক ভারসাম্যহীন রাজেন্দ্র
যেখানে নেই কোনও বিদ্যুৎ সংযোগ, রুমের ভিতরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, ছাদ ভেঙে ঝুলছে ঘুটঘুটে অন্ধকার। ওই একই কক্ষে থাকে মিড ডে মিলের যাবতীয় সামগ্রী আর তারই একপাশে মাদুর পেতে কখনও মোমবাতি তো আবার কখনও বিলুপ্ত প্রায় লন্ঠনের আলোয় চলে ক্ষুদে পড়ুয়াদের পঠনপাঠন। এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা থেকে অবিভাবিকারা বলেন,নিজস্ব কোনও ভবন না থাকায় এখানে ওখানে স্থান পরিবর্তন করে চলে আসছে এই কেন্দ্রটি। এখন যেখানে চলছে তার পরিবেশ একদমই অস্বাস্থ্যকর এবং ভয়ঙ্কর।
আরও পড়ুনঃ মেদিনীপুরে রামনগর ইসলামিয়া জুনিয়ার হাই মাদ্রাসার নতুন ভবনের উদ্বোধন
যার জেরে ছেলেমেয়েদের এখানে পাঠাতেই ভয় করে। কখনও সাপ তো আবার কেন্নোর আনাগোনা লেগে থাকে এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ভিতরে বাইরে।তারউপর বিদ্যুতের ব্যবস্থা না থাকায় অন্ধকারে এভাবেই লন্ঠনের আলোয় পঠনপাঠন চলে। দ্রুত এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের জন্য ভালে জায়গা চিহ্নিত করে নিজস্ব ভবন তৈরির উদ্যোগ নিক প্রশাসন দাবি এলাকাবাসী থেকে অভিভাবকদের।যেই আশ্রমের ভাঙাচোরা কক্ষে চলে।
Partha Mukherjee