আরও পড়ুন: অশান্তি উপেক্ষা করে মিনাখাঁয় ভোটারদের লম্বা লাইন
১১৪ বছর বয়স মুখের কথা নয়। ৮০ ছোঁয়ার আগেই যখন আজকাল বেশিরভাগ নারী-পুরুষ হাঁটু, কোমড়ের ব্যথায় প্রায় চলাফেরার ক্ষমতা হারান সেখানে হারাধন সাহা আজও কারোর সাহায্য ছাড়াই হাঁটতে পারেন। তবে বয়সের জন্য শরীর একটু ঝুঁকে পড়ায় দু’হাতে দুটো লাঠি ধরতে হয়। এদিন ভোট দেওয়ার জন্য টোটো থেকে নেমে দু’হাতে দুটো লাঠি নিয়ে কারোর সাহায্য ছাড়াই পায়ে হেঁটে বুথের মধ্যে ঢোকেন। তাঁর জন্য ভোটদানের বিশেষ ব্যবস্থা ছিল বুথে।
advertisement
কাঁকসার সরস্বতীগঞ্জের বুথে ভোট দেন অতি বৃদ্ধ হারাধনবাবু। তাঁকে দেখে লাইন ছেড়ে দেন বাকি ভোটাররা। তবে হারাধন সাহার প্রকৃত বয়স নিয়ে একটা ছোট্ট বিতর্ক আছে। ভোটার কার্ড অনুযায়ী তাঁর বয়স ১০৪ বছর। যদিও পরিবারের সদস্যরা বলেন হারাধনবাবুর আসল বয়স ১১৪ বছর। তবে এই বিতর্ক তাঁর কৃতিত্বে বিন্দুমাত্র ছাপ ফেলতে পারেনি।
নয়ন ঘোষ