প্রসঙ্গত, বার্নপুরের শ্যামবাঁধে এই হনুমান মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে স্থানীয় একটি কালী মন্দির চত্বরে। স্থানীয় ভবতারিণী মন্দির ১৯৬৩ সালে স্থাপন করা হয়েছিল। মন্দিরটির প্রতি স্থানীয় লোকজনের অগাধ ভক্তি এবং বিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু স্থানীয়রা চেয়েছিলেন ওই মন্দির চত্বরে নতুন একটি হনুমান মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হোক। স্থানীয়দের ইচ্ছা অনুযায়ী নতুন একটি মন্দির নির্মাণ করা হয়েছে ভবতারিণী মন্দির চত্বরে। সেখানেই হনুমান মূর্তি প্রতিষ্ঠা এবং প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে জাঁকজমকের সঙ্গে। সেই উপলক্ষে এই সুবিশাল কলস যাত্রার আয়োজন করা হয়েছিল। যা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল চোখে পড়ার মতো। স্থানীয়দের অংশগ্রহণ ছিল ব্যাপকভাবে। সুসজ্জিত শোভাযাত্রা দেখতেও বহু মানুষ হাজির হয়েছিলেন। ঢাকের তালে মহিলাদের নিয়ে সকাল সকাল শুরু হয় কলস যাত্রা। যা শেষ হয় মন্দিরে এসে। তারপর কলসের জল দিয়ে মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার কাজ হয়েছে।
advertisement
এ বিষয়ে মন্দিরের পুরোহিত বলেন, স্থানীয়দের ইচ্ছা অনুযায়ী এই মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে এবং তার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হল। এবার থেকে মন্দিরে ভবতারিণী মায়ের পাশাপাশি পবনপুত্র হনুমান নিয়মিত পুজো পাবেন।
Nayan Ghosh